অমানবিক নির্যাতনে কারাগারে দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি হারালেন শাইখ সালমান আল আওদা
২০১৭ সালের ৭ সেপ্টেম্বর থেকেই কারাগারে বন্দী আছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলার্সের সহকারী মহাসচিব শাইখ সালমান আল-কুদার।
প্রখ্যাত এ আলেম এবার কারাগারে হারিয়েছেন নিজের দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি। তার দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি হারানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার পরিবার।
শাইখ সালমান আল-কুদারের ছেলে আবদুল্লাহ আল-আওদা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, বাবা জেলে যাওয়ার আগে চোখে দেখতে পেতেন এবং কানে শুনতেন। জেলে থাকা অবস্থায় বাবার ওপর অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। সৌদি সরকারের নির্দেশে তার ওপর নির্যাতন চালানোর কারণে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছেন।বর্তমানে কারাগারে তিনি অনেক অসুস্থ। আমি আমার বাবার মুক্তির ব্যবস্থা করার জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সহযোগিতা কামনা করছি।
রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার মিথ্যে অভিযোগে শাইখ সালমান আলকুদারকে সৌদি সরকার দীর্ঘ চার বছর ধরে কারাগারের কনডেম সেলে বন্দি করে রেখেছে। পাশাপাশি তার পরিবারের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। সরকার বলছে তার সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলার্স একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তার ওপর আনিত অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে গত রমজান মাসে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এখনো তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি।
২০১৭ সালের ৭ সেপ্টেম্বর থেকেই কারাগারে বন্দী আছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলার্সের সহকারী মহাসচিব শাইখ সালমান আল-কুদার।
প্রখ্যাত এ আলেম এবার কারাগারে হারিয়েছেন নিজের দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি। তার দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি হারানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার পরিবার।
শাইখ সালমান আল-কুদারের ছেলে আবদুল্লাহ আল-আওদা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, বাবা জেলে যাওয়ার আগে চোখে দেখতে পেতেন এবং কানে শুনতেন। জেলে থাকা অবস্থায় বাবার ওপর অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। সৌদি সরকারের নির্দেশে তার ওপর নির্যাতন চালানোর কারণে অন্ধ ও বধির হয়ে গেছেন।বর্তমানে কারাগারে তিনি অনেক অসুস্থ। আমি আমার বাবার মুক্তির ব্যবস্থা করার জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সহযোগিতা কামনা করছি।
রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার মিথ্যে অভিযোগে শাইখ সালমান আলকুদারকে সৌদি সরকার দীর্ঘ চার বছর ধরে কারাগারের কনডেম সেলে বন্দি করে রেখেছে। পাশাপাশি তার পরিবারের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। সরকার বলছে তার সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলার্স একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তার ওপর আনিত অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে গত রমজান মাসে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এখনো তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি।
Comment