সিমেন্ট প্ল্যান্টের জন্য ইমারতে ইসলামিয়ার ২০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় জাবাল সারাজ পারওয়ান সিমেন্ট প্ল্যান্টের জন্য একটি কাতারি কোম্পানি ও দুটি দেশীয় কোম্পানির সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আর্থিক মূল্য ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
চুক্তি-স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী সাহাবুদ্দিন দেলওয়ার। তিনি বলেন, এই চুক্তির মেয়াদ ৩০ বছর। প্রতি বছর এই সিমেন্ট প্ল্যান্ট থেকে দেড় মিলিয়ন টন সিমেন্ট উৎপাদন করা হবে। আমরা আগামী এক বা দুই বছরের মধ্যে সিমেন্ট উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো এবং সিমেন্ট রপ্তানিও করব ইনশাআল্লাহ্।
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আফগানিস্তানের আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্প কাশকারি খনি থেকে ১ হাজার টন তেল নিষ্কাশন করা হবে বলে জানান তিনি। “জানুয়ারিতে আমাদের তেল নিষ্কাশন ১ হাজার টনে বৃদ্ধি পাবে। গতকাল আমি দেখেছি এক টনের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ৭০৯ মার্কিন ডলার।”
এদিকে সিমেন্ট প্ল্যান্টের প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার মাধ্যমে ৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কাতারি কোম্পানির প্রধান বলেন, “খনি মন্ত্রণালয়ের সাথে আমাদের কোম্পানির দশ মাসের বেশি সময় ধরে আলোচনা হয়েছে, এবং আমরা অবশেষে চুক্তিতে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি। চুক্তি স্বাক্ষরের পর আমরা যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে আমাদের কার্যক্রম শুরু করব।”
এর আগে খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী স্থানীয় একটি ফার্মের সাথে কান্দাহারে সিমেন্টের চুক্তি করেছেন। কোম্পানিটি প্রকল্পে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। ঐ প্রকল্পের বাৎসরিক ১ মিলিয়ন টন সিমেন্ট উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
উল্লেখ্য, এ নিয়ে এই বছরে খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সিমেন্ট প্রকল্পে স্বাক্ষর করেছেন। যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৪৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তথ্যসূত্র:
1. Contracts Signed to Run Cement Plant With Qatari, Afghan Companies
– https://tinyurl.com/2bd73ecn
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় জাবাল সারাজ পারওয়ান সিমেন্ট প্ল্যান্টের জন্য একটি কাতারি কোম্পানি ও দুটি দেশীয় কোম্পানির সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আর্থিক মূল্য ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
চুক্তি-স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী সাহাবুদ্দিন দেলওয়ার। তিনি বলেন, এই চুক্তির মেয়াদ ৩০ বছর। প্রতি বছর এই সিমেন্ট প্ল্যান্ট থেকে দেড় মিলিয়ন টন সিমেন্ট উৎপাদন করা হবে। আমরা আগামী এক বা দুই বছরের মধ্যে সিমেন্ট উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো এবং সিমেন্ট রপ্তানিও করব ইনশাআল্লাহ্।
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আফগানিস্তানের আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্প কাশকারি খনি থেকে ১ হাজার টন তেল নিষ্কাশন করা হবে বলে জানান তিনি। “জানুয়ারিতে আমাদের তেল নিষ্কাশন ১ হাজার টনে বৃদ্ধি পাবে। গতকাল আমি দেখেছি এক টনের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ৭০৯ মার্কিন ডলার।”
এদিকে সিমেন্ট প্ল্যান্টের প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার মাধ্যমে ৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কাতারি কোম্পানির প্রধান বলেন, “খনি মন্ত্রণালয়ের সাথে আমাদের কোম্পানির দশ মাসের বেশি সময় ধরে আলোচনা হয়েছে, এবং আমরা অবশেষে চুক্তিতে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি। চুক্তি স্বাক্ষরের পর আমরা যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে আমাদের কার্যক্রম শুরু করব।”
এর আগে খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী স্থানীয় একটি ফার্মের সাথে কান্দাহারে সিমেন্টের চুক্তি করেছেন। কোম্পানিটি প্রকল্পে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। ঐ প্রকল্পের বাৎসরিক ১ মিলিয়ন টন সিমেন্ট উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
উল্লেখ্য, এ নিয়ে এই বছরে খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সিমেন্ট প্রকল্পে স্বাক্ষর করেছেন। যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৪৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তথ্যসূত্র:
1. Contracts Signed to Run Cement Plant With Qatari, Afghan Companies
– https://tinyurl.com/2bd73ecn
Comment