Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ১৭ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ১৭ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ ঈসায়ী

    আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ের পরে ২ দিনে ৩৭৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল




    জেনেভা-ভিত্তিক ইউরো-মেডিটারেনিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটর রিপোর্ট করেছে যে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজায় গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করার লক্ষ্যে (ICJ)এর দেওয়া রায়ের পর থেকে নিয়ে দুই দিনে কমপক্ষে ৩৭৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে এবং আরও ৬৪৩ জন আহত হয়েছে।

    এতে বলা হয়েছে, “ইসরায়েল গনহত্যার পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখা এবং তাদের বাড়িঘর থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার প্রচেষ্টাও বাড়িয়েছে”।

    ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিস (ICJ) এর অন্তর্বর্তীকালীন রায়ের পরের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে, ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় তাদের গণহত্যা অব্যাহত রেখেছে এমনকি আগের তুলনায় বর্তমানে তাদের আক্রমণ আরো তীব্র করেছে।

    পশ্চিমাদের বানানো সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে, পশ্চিমাদের বানানো আন্তর্জাতিক আইন ও নীতি লঙ্ঘন করে সন্ত্রাসী ইসরাইল ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে গণহত্যা সহ যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতা বিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এরপরেও তার পাশেই থেকে সহমত জানাচ্ছে পশ্চিমা বিশ্ব।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Israel killing Palestinians in large numbers despite ICJ ruling: Euro-Med Monitor
    http://tinyurl.com/3eead8yd

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    গাজায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ২১৫ ফিলিস্তিনি


    ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধ গড়ালো ১১৫ তম দিনে। এ দিনেও থেমে নেই ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস মুসলিম গণহত্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় (২৯ জানুয়ারি) আরও ২১৫ ফিলিস্তিনি মুসলিমকে হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনী। এক বিবৃতিতে একথা জানায় গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

    বিবৃতিতে বলা হয়, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ২১৫ ফিলিস্তিনি শাহাদাত বরণ করেছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ৩০০ জন মুসলিম। এছাড়া অসংখ্য ফিলিস্তিনি ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছেন। আধুনিক ও পর্যাপ্ত সরঞ্জামের অভাবে তাদেরকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।

    উল্লেখ্য যে, এখন পর্যন্ত সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহত মুসলিমদের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৬,৭৫১ জনে। আহতদের সংখ্যা প্রায় ৬৫,৬৩৬ জন।



    তথ্যসূত্র:
    ——-
    1. Israel’s war on Gaza updates: 215 Palestinians killed in last 24 hours
    http://tinyurl.com/22uadyf9
    2. Ministry: Israel killed 215 Palestinians in last 24 hours
    http://tinyurl.com/2z5w8w2t

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ডলার সংকটে বিপুল বকেয়া বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে



      দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত বিপুল পরিমাণ দেনা নিয়ে বিপাকে পড়েছে। একদিকে তারা টাকার অভাবে বেসরকারি কেন্দ্রগুলোকে বিদ্যুতের দাম যথাসময়ে দিতে পারছে না; অন্যদিকে মার্কিন ডলারের অভাবে বকেয়া রাখতে হচ্ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিদেশি কোম্পানিগুলোর পাওনা।

      সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো থেকে পাওয়া সর্বশেষ হিসাবে, দেশে উৎপাদনরত বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) কাছে পাওনা প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। পিডিবি বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) কাছে গ্যাস বিল বকেয়া রেখেছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা।

      ভারতের আদানির কাছে বিদ্যুতের দাম বকেয়া পড়েছে ৫০ কোটি ডলারের মতো (প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা)। জ্বালানি তেল আমদানিকারক সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কাছে বিদেশি সরবরাহকারীরা পাবে প্রায় ২৭ কোটি ডলার (প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা)। আর বাংলাদেশে গ্যাস উত্তোলনকারী মার্কিন কোম্পানি শেভরন গ্যাসের দাম বাবদ পাবে ২০ কোটি ডলার (প্রায় ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা)।

      বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বকেয়া বাড়তে থাকলে জ্বালানি সরবরাহকারীদের আস্থা কমতে থাকে। তারা দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ চুক্তি করতে আগ্রহী হয় না। জ্বালানি সরবরাহে তারা গড়িমসিও করে। বকেয়া দিতে দেরি হলে চুক্তি অনুযায়ী জরিমানাও দিতে হয়। ব্যাংকগুলো নতুন আমদানির ঋণপত্র খোলার ফি বাড়িয়ে দেয়।

      এদিকে আগামী মার্চে গরমের মৌসুম শুরু হচ্ছে। তখন বিদ্যুৎকেন্দ্র চালাতে বাড়তি জ্বালানির প্রয়োজন হবে, আমদানি বাড়াতে হবে গ্যাস, কয়লা ও জ্বালানি তেল। টাকার অভাব ও ডলার–সংকটের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য পর্যাপ্ত জ্বালানি আমদানি করা যাবে কি না, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। জ্বালানির অভাবেই গত বছর গরমে বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রয়োজন অনুযায়ী চালানো সম্ভব হয়নি। এতে ঢাকায় দিনে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা এবং গ্রামে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টাও লোডশেডিং করতে হয়েছিল।

      বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ শনিবার রাতে বলে, সরকার বন্ড দিয়ে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের বকেয়া কিছুটা পরিশোধের ব্যবস্থা করেছে। বিদেশি পাওনা পরিশোধে তো ডলার লাগবে।

      বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিদেশি কোম্পানির দেনা পরিশোধে ব্যাংক প্রয়োজন অনুযায়ী মার্কিন ডলার দিতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ২০২১ সালে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ ছিল ৪৮ বিলিয়ন (১০০ কোটিতে ১ বিলিয়ন) ডলারের বেশি, যা এখন ২৫ বিলিয়নে নেমেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সূত্র মেনে করা হিসাবে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ বিলিয়ন ডলারে।

      বিশেষজ্ঞরা এই সংকটের জন্য বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আমদানিনির্ভরতাকে দায়ী করে থাকেন। তারা মনে করেন, দেশে গ্যাস উত্তোলনে জোর না দিয়ে সরকার আমদানির পথ বেছে নিয়েছে। তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এখন।

      বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আমদানিনির্ভরতা এবং বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সক্ষমতা ও বিপুল কেন্দ্রভাড়া দেশের অর্থনীতিকেই চাপে ফেলেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, জ্বালানি খাতেই বছরে ১২ বিলিয়ন (১ হাজার ২০০ কোটি) ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দরকার। এত ডলার জোগান দেওয়া কঠিন।

      বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের আর্থিক পরিস্থিতি লেজেগোবরে অবস্থায়। সক্ষমতা বাড়িয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভাড়া দিতে দিতে পিডিবি এখন শ্বেতহস্তী হতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়িয়ে সরকার হয়তো আর্থিক সাশ্রয় করতে পারবে, কিন্তু সমস্যার সমাধান হবে না।



      তথ্যসূত্র:
      ——–
      ১. টাকার অভাব, ডলার–সংকটে বিদ্যুৎ-জ্বালানিতে বিপুল বকেয়া
      http://tinyurl.com/2ddeyesx

      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এবার উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের গণপিটুনির শিকার একজন ইমাম



        গত সোমবার ভারতের অযোধ্যায় অন্যায়ভাবে ভেঙে ফেলা বাবরি মসজিদের জায়গায় ‘রাম মন্দির’ উদ্বোধনের পর থেকে দেশটির সাধারণ মুসলিম জনগণের উপর উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের নির্যাতন বেড়েই চলেছে। এরই রেশ ধরে দেশটির ছত্তিশগড় রাজ্যের রায়পুরের এক মুসলিম ইমাম উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

        সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায় সেই ইমাম রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিশ স্টেশনের দিকে গমন করার সময় আশেপাশে থাকা উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা গেরুয়া পতাকা হাতে তাদের কথিত ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে থাকে। পাশাপাশি ‘হিন্দুস্তানে থাকতে হলে জয় শ্রী রাম বলতে হবে’ এমন স্লোগানও দিতে দেখা যায় তাদের।

        উল্লেখ্য যে, হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের সেই স্লোগান দেবার সময় নিরাপত্তা বাহিনী সেখানে উপস্থিত থাকলেও এ বিষয়ে তাদের কোনরূপ ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় নি। এমনকি সেই ইমামকে যারা পিটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও কোন অভিযোগ দায়ের করেনি পুলিশ। উল্টো ঐ ইমামের বিরুদ্ধেই এফআইআর দায়ের করেছে তারা।



        তথ্যসূত্র:

        1. IMAM BRUTALLY ATTACKED BY HINDUTVA MOB!
        http://tinyurl.com/bdd6w7mr
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বেসরকারি কোম্পানির সাথে আঁতাতে সরকারি বীজ অবিক্রীত, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও দেশ


          উন্নতমানের বীজ কম দামে কৃষকের হাতে তুলে দেওয়া বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) দায়িত্ব। কিন্তু বীজ বিতরণ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আছে নানা অভিযোগ। বীজ সংকট, ভেজাল, নিম্নমান, দামে নয়ছয়, বরাদ্দে ঘাপলাসহ নানা অনিয়ম ছাপিয়ে এবার বিপুল পরিমাণ বীজ অবিক্রীত থেকে যাওয়ার তথ্য বেরিয়ে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে, বেসরকারি কোম্পানিকে বীজ বিক্রির সুযোগ করে দিতে গিয়ে বিএডিসি এ গ্যাঁড়াকলে নিজেরাই পড়েছে।

          চলতি রবি মৌসুমে বিএডিসির ৩৭ হাজার টনের বেশি বীজ অবিক্রীত থাকায় দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০ কোটি টাকার লোকসান গোনার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এসব বীজ এখন বিএডিসির জন্য ‘গলার ফাঁস’! বাধ্য হয়ে এই বীজধান এখন চাল বানিয়ে বেচা ছাড়া আর কোনো গতি নেই। এভাবে বেচলেও মোটা অঙ্কের টাকা হারাতে হবে দেশকে।

          বীজ অবিক্রীত থাকায় বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন কিছুটা কম হওয়ার শঙ্কা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। উচ্চফলনশীল ধানের বীজ কাজে না লাগায় প্রায় ৪ দশমিক ২ লাখ টন খাদ্য উৎপাদন কম হতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা। এটি দেশের কৃষিতে বড় ধাক্কা বলেও মনে করেন কৃষি অর্থনীতিবিদরা।

          অভিযোগ রয়েছে, বেসরকারি কোম্পানির বিক্রি বাড়াতে বিএডিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার একটি চক্রের আঁতাতে কৃষকের কাছে সঠিক সময়ে বিএডিসির বীজ পৌঁছে না। বেসরকারি সংস্থাগুলোর বীজ বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর বিএডিসি বীজ বাজারে দেয়। এতে প্রতিষ্ঠানটির বীজ অবিক্রীত থেকে যায়। এ ছাড়া দক্ষ জনবলের অভাব ও দায়িত্বে অবহেলার কারণেও কৃষক সরকারের কম দামের বীজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

          নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ডিলার বলেন, বিএডিসির বীজ ভালো। প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকের কাছে এ বীজের জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে কৃত্রিম সংকট তৈরির কারণে কৃষকরা এ বীজের নাগাল পাচ্ছেন না। ডিলারদের বীজ বরাদ্দ দেওয়া হয় দেরিতে। ফলে একদিকে ভরা মৌসুমে সংকট তৈরি করা হয়, অন্যদিকে মৌসুম শেষে নানা অজুহাতে অবিক্রীত দেখানো হয়। বাধ্য হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি দরে বেসরকারি আমদানিকারকদের কাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হচ্ছে। বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানির বীজ বেশি বিক্রির সুযোগ তৈরি করে দিতে নানা কারসাজি চলে। কখনও কৃত্রিম সংকট, আবার কখনও প্রণোদনার বীজে ভেজালের কারণে সরকারি বীজের প্রতি কৃষকের আস্থাহীনতা তৈরি করতে একটি চক্র কাজ করে। এতে অসাধু বেসরকারি কোম্পানি নিম্নমানের বীজ বাজারে ছেড়ে দেয়, কৃষকরা হন প্রতারিত।

          বীজ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বিএডিসির সদস্য পরিচালক (বীজ ও উদ্যান) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কৃষকের কথা চিন্তা করেই বাজারে আমাদের বেশি বীজের সরবরাহ রাখতে হয়, যাতে বীজের কোনো সংকট না থাকে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই বীজ মজুত করা হয়। এখনও মৌসুম শেষ হয়ে যায়নি। আগামী মার্চ পর্যন্ত বোরো বীজতলা করা যাবে। এর মধ্যে মজুত থাকা বীজ বিক্রি হয়ে যাবে।

          কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএডিসির এক কর্মকর্তা বলেন, চলতি বোরো মৌসুমের বীজতলা তৈরির কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। ফলে অবিক্রীত থাকা বীজ দিয়ে আর চাষাবাদের সুযোগ নেই। অবিক্রীত থাকা বীজ পরে কৃষককে ধান হিসেবে দিয়ে বিক্রি দেখানো হবে। কৃষক সেটি চাল বানিয়ে নিতে পারেন।


          তথ্যসূত্র:

          ১. অন্যকে সুবিধা দিতে গিয়ে বিএডিসি নিজেই গাড্ডায়
          http://tinyurl.com/sx8b3hca
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হিন্দের চলমান হিন্দুত্ববাদ হচ্ছে যায়োনিজমের হিন্দি সংস্করণ। এছাড়া স্পেনকে বিভাবে মুসলিমশূন্য করা হয়েছে, সেগুলো স্টাডি করে হিন্দকেও মুসলিমশ্যন্য করার কৌশল বাস্তবায়ন করার আহবান হিন্দুত্ববাদিরা প্রকাশ্যেই দিয়ে যাচ্ছে। সেজন্য হিন্দের মুসলিমদের এখনি জিহাদের প্রস্তুতি হিসেবে সামরিক শক্তি অর্জনের বিকল্প নেই।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Al-Firdaws View Post
              অপচয়কারী শয়তানের ভাই।
              আর এভাবেই তাগুত সরকার শয়তানের দোসর।


              Comment

              Working...
              X