গাজায় পানিশূন্যতা আর অপুষ্টিতে মারা যাচ্ছে শিশুরা, বন্ধ হচ্ছে হাসপাতাল

ইসরায়েলি আগ্রাসন হামলা এবং বেআইনি অবরোধের কারণে গাজায় বিপর্যয়করভাবে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি ও দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সাহায্য সামগ্রীবাহী যানবাহনগুলোকেও গাজায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। ফলে অনাহার আর অপুষ্টিতে মারা যাচ্ছে শিশুরা।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ২৯ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার জানিয়েছে যে, উত্তর গাজার হাসপাতালে পানিশূন্যতা ও অপুষ্টিতে ছয় শিশু মারা গেছে।
উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে চার শিশু মারা গেছে। হাসপাতাল প্রশাসন আগেই ঘোষণা করেছিল যে, বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় এটি কর্যক্রম বন্ধ করে দিচ্ছে।
এর আগে আনাদোলু এজেন্সি এবং আল জাজিরা জানিয়েছে, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বুধবার গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে অপুষ্টিজনিত কারণে অপর দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আহমেদ আল-কাহলুত বলেছেন, জেনারেটর চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানির অভাবে হাসপাতালটি তার পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে। মঙ্গলবার জাবালিয়ার আল-আওদা হাসপাতালও একই কারণে পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে।
এব্যপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কামাল আদওয়ান হাসপাতাল বন্ধ হলে সেটি উত্তর গাজায় স্বাস্থ্য ও মানবিক সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। কারণ এই অঞ্চলটি ইতোমধ্যেই দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে এবং ইসরায়েল সেখানে সহায়তা মিশনগুলোকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে বা তাদের কার্যক্রম ব্যাহত করছে।
মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজারে পৌঁছেছে । এছাড়া গেলো বছরের ৭ অক্টোবর সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় আরও ৭০ হাজার ৩২৫ জন আহত হয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
1. 51 Palestinian structures demolished by Israel in West Bank in February
– http://tinyurl.com/msertext
 
							
						
					
ইসরায়েলি আগ্রাসন হামলা এবং বেআইনি অবরোধের কারণে গাজায় বিপর্যয়করভাবে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি ও দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সাহায্য সামগ্রীবাহী যানবাহনগুলোকেও গাজায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। ফলে অনাহার আর অপুষ্টিতে মারা যাচ্ছে শিশুরা।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ২৯ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার জানিয়েছে যে, উত্তর গাজার হাসপাতালে পানিশূন্যতা ও অপুষ্টিতে ছয় শিশু মারা গেছে।
উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে চার শিশু মারা গেছে। হাসপাতাল প্রশাসন আগেই ঘোষণা করেছিল যে, বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় এটি কর্যক্রম বন্ধ করে দিচ্ছে।
এর আগে আনাদোলু এজেন্সি এবং আল জাজিরা জানিয়েছে, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বুধবার গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে অপুষ্টিজনিত কারণে অপর দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আহমেদ আল-কাহলুত বলেছেন, জেনারেটর চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানির অভাবে হাসপাতালটি তার পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে। মঙ্গলবার জাবালিয়ার আল-আওদা হাসপাতালও একই কারণে পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে।
এব্যপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কামাল আদওয়ান হাসপাতাল বন্ধ হলে সেটি উত্তর গাজায় স্বাস্থ্য ও মানবিক সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। কারণ এই অঞ্চলটি ইতোমধ্যেই দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে এবং ইসরায়েল সেখানে সহায়তা মিশনগুলোকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে বা তাদের কার্যক্রম ব্যাহত করছে।
মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজারে পৌঁছেছে । এছাড়া গেলো বছরের ৭ অক্টোবর সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় আরও ৭০ হাজার ৩২৫ জন আহত হয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
1. 51 Palestinian structures demolished by Israel in West Bank in February
– http://tinyurl.com/msertext
 


Comment