Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ ।। ০৬ রমযান, ১৪৪৬ হিজরী ।। ০৭ মার্চ, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ ।। ০৬ রমযান, ১৪৪৬ হিজরী ।। ০৭ মার্চ, ২০২৫ ঈসায়ী

    ভারতের গুজরাটে তারাবির নামাজে পাথর হামলার শিকার মুসল্লিরা


    প্রতি বছর রমজান মাস এলেই ভারতে হিন্দুত্ববাদীদের দ্বারা মুসলিমদের ওপর হামলার ঘটনা বেড়ে যায়। বিশেষ করে তারাবির নামাজে মুসলিমদের লক্ষ্য করে ইট-পাথর নিক্ষেপ, জোরপূর্বক জয় শ্রী রাম শ্লোগান দিতে বাধ্য করা, এমনকি শারীরিকভাবে আক্রমণের ঘটনা নিয়মিত হয়ে উঠে। এবারও একই রকম বর্বর হামলার শিকার হয়েছেন মুসলিমরা, যা স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও আতঙ্কের জন্ম দিয়েছে।

    গত ৬ মার্চ ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, গুজরাটের আহমেদাবাদের ভাটভা এলাকায় তারাবির নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের হামলার শিকার হন মুসলিমরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা বিশেষ করে মাথায় টুপি পরা মুসলিমদের লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করেছে। এ সময় শিশুরাও পাথর হামলার শিকার হয়। শুধু তাই নয়, মুসলিমদের বাড়িঘরেও হামলা চালানো হয়। এমনকি কিছু মুসলিমকে ছুরি দেখিয়ে জোরপূর্বক ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করা হয়।

    স্থানীয়দের অভিযোগ, রমজান মাস এলেই একই ধরনের হামলার শিকার হতে হয় মুসলিমদের, কিন্তু প্রশাসন কখনোই দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয় না। এবারের ঘটনাতেও পুলিশ প্রথমে অভিযোগ গ্রহণে গড়িমসি করেছে। স্থানীয় মুসলিমরা হামলাকারীদের মধ্যে অমিত ও সুনীল নামে দুই ব্যক্তির নাম উল্লেখ করলেও, পুলিশ তাদের ‘অজ্ঞাত ব্যক্তি’ হিসেবে নথিভুক্ত করেছে।

    এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দ মেহেদী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘যদি আমাদের কিছু হয়, তাহলে এর দায় কে নেবে? পুলিশ অপরাধীদের শাস্তি না দিয়ে বারবার ছেড়ে দিচ্ছে, যার ফলে তারা আরও সাহসী হয়ে উঠছে।’

    স্থানীয় মুসলিমরা এখন নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ও দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তবে প্রশাসন আদৌ কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকে।


    তথ্যসূত্র:
    1. Muslims in Gujarat’s Vatva allege continuous harassment, stone pelting while returning from Taraweeh
    https://tinyurl.com/5n7rwb7c
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ব্রিজের ছাউনি ভেঙ্গে রড চুরি করলো বিএনপির তিন নেতা


    পিরোজপুরের নাজিরপুরে ব্রিজের ছাউনি ভেঙ্গে রড চুরি করে নেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে বিএনপির তিন নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় উপজেলার মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম হেকমত বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাতে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও ওই ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি সরদার সাফায়েত হোসেন শাহীনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার (৩ মার্চ) গভীর রাতে উপজেলার মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর বানিয়ারী গ্রামের রিপন শিকদার বাড়ির সামনের লোহার ব্রিজের ছাউনির ঢালাই ভেঙ্গে তাতে থাকা প্রায় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের লোহার রড চুরি করে নেয় অভিযুক্তরা। স্থানীয়রা এ সময় ভাঙ্গায় বাধা দিলে অভিযুক্তরা তাদের হুমকি দিয়ে ব্রিজে থাকা লোহার রড নিয়ে যায়।


    তথ্যসূত্র:
    ১. বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ব্রিজের ছাউনি ভেঙ্গে রড চুরির অভিযোগ
    https://tinyurl.com/4wmkp3u2
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গরু বিতরণের সময় বিএনপি নেতাদের জিজ্ঞেস না করায় ইউএনওকে হেনস্তা


      বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় মৎস্য অধিদপ্তরের আওতায় গরু বিতরণ অনুষ্ঠানে গিয়ে হট্টগোল করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। তাদেরকে জিজ্ঞাসা না করে কেন গরু বিতরণ করা হচ্ছে, এ অভিযোগ তুলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীনকে লাঞ্ছিত করেছে তারা।

      মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ ঘটনা ঘটেছে।

      জানা গেছে, জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচির আওতায় পূর্বের তালিকাভুক্ত ৮০ জন জেলের মাঝে একটি করে গরু বিতরণ করা হয়। সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক আহমেদ। তিনি ৪৮টি গরু জেলেদের হাতে হস্তান্তর করে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করে। পরে উপজেলার দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ফারুক, উপজেলা কমিটির সদস্য খোকন প্যাদা, চাঁদপাশা ইউনিয়নের রুবেল সরকার, রাজগুরু এলাকার নান্টু জমাদ্দারসহ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়। তারা মুঠোফোনে যোগাযোগ করে বিএনপির আরও অনেককে এনে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করে তোলে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

      ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তেজিত হয়ে বিএনপির এক নেতা বাবুগঞ্জ মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীনকে বলছেন, ‘আমরা এর আগেও শুনেছি যে জামায়াতের লোক নিয়ে আপনি জেলে কার্ড করেছেন। বিএনপির লোক গেলে বলেন চলে যান।’ বিএনপির অপর এক নেতা বলেন,‘গরু দেওয়ার বিষয়ে আমার কাছে জিজ্ঞেস করেনি। আমার এলাকার লোককে বারবার বঞ্চিত করতে পারি না। সে আওয়ামী লীগের লোককে গরু দেয়।’ এ সময় মৎস্য কর্মকর্তা তাদের বসতে বললে চিৎকার করে বিএনপির নেতারা বলে, ‘আপনি আওয়ামী লীগের লোক, আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা।’


      তথ্যসূত্র:
      ১. বিএনপি নেতাদের জিজ্ঞেস না করায় মৎস্য কর্মকর্তা লাঞ্ছিত
      https://tinyurl.com/bdf2pmrr
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ছাত্র-জনতার উপর প্রকাশ্যে গুলি চালানো হত্যা মামলার আসামি ৯৫২ পুলিশ; গ্রেফতার মাত্র ২৮ জন, বহাল তবিয়তে চাকুরিতেই আছে বেশিরভাগ


        ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তার দোসর পুলিশ কর্মকর্তাদের অনেকেই নানা মাধ্যমে তদবির করে নিজেদের সুরক্ষিত রেখেছে। বিচারের কাঠাগড়ায় দাঁড় করানোর পরিবর্তে উল্টো তাদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চাঁনখারপুলে স্কুলছাত্র আনাসসহ ৭ জনকে হত্যায় জড়িত কর্মকর্তারা মামলার আসামি হলেও তাদের এখনো গ্রেফতার করেনি পুলিশ। মাঠে কিলিং বাস্তবায়নকারী রমনা জোনের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলামকে সিলেটে বদলি করা হয়। কর্মস্থল থেকে পালিয়ে যায় সে। জুলাই আন্দোলনে হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক ও বর্তমান ৯৫২ পুলিশ আসামি হলেও মাত্র ২৮ জন গ্রেফতার হয়েছে। গ্রেফতারের হার মাত্র ২.৯৪ শতাংশ। ৫ আগস্ট-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের বয়স ৭ মাস হতে চললেও গণহত্যায় জড়িত সেই ‘কালপ্রিট’ কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় না আনায় হতাশ শহিদপরিবারের সদস্যরা।

        শহিদপরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকে বলেছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী ‘পুলিশ লীগের’ জড়িত কর্মকর্তা ও সদস্যদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে। এখনই গ্রেফতার করা না হলে বাকিরাও আত্মগোপন বা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে। চাকরিতে বহাল থাকলে জুলাই হত্যা মামলায় জড়িত অপরাধীদের রক্ষায় অপচেষ্টা চালাবে তারা। এ অবস্থায় গণহত্যায় ‘হুকুমদাতা’ ও ‘সরাসরি জড়িত’ পুলিশ কর্মকর্তাসহ জড়িত সদস্যদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তারা।

        চাঁনখারপুল কিলিংয়ে জড়িত পুলিশকে গ্রেফতার ও বিচারের মুখোমুখি না করায় শহিদ আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ গণমাধ্যমকে বলেন, হত্যা মিশনে অংশ নেওয়া ও হুকুম দেওয়া আসামিরা পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেলে কিংবা গ্রেফতারে বিলম্ব হলে ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হবে। যেখানে প্রকাশ্যে গুলি করার ভিডিও রয়েছে, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী আছে, সেখানে টালবাহানা করার কারণ বোধগম্য নয়। জড়িতদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করা না হলে শহিদ ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে বেইমানি করা হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

        পুলিশের গুলিতে শহিদ যারা: ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তের ওপর দিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। তার পলায়নের বিষয়টি জানার পরও সুবিধাভোগী খুনি পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের তাণ্ডব থামেনি চাঁনখারপুলে। ওইদিন দুপুরের দিকে এডিসি আখতারের নির্দেশে গুলি চালানো হয় নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর। এতে স্কুলছাত্র আনাসসহ ঘটনাস্থলেই শহিদ হন সাতজন। গণমাধ্যমের অনুসন্ধানে তাদের মধ্যে ৬ জনের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার শাহরিয়ার খান পলাশের ছেলে শাহরিয়ার খান আনাস, একই এলাকার শেখ জামাল হাসানের ছেলে শেখ মেহেদী হাসান জুনায়েদ, বংশালের ইউসুফ মিয়ার ছেলে মো. ইয়াকুব, একই এলাকার ফারুক আহামেদের ছেলে ইয়াসিন আহমেদ রাজ, চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার নুরুল হকের ছেলে মো. ইসমামুল হক এবং ঝালকাঠির মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে রাকিব হাওলাদার। অন্য একজনের পরিচয় কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।

        হত্যায় জড়িত পুলিশ: জোন বা অঞ্চল হিসাবে চাঁনখারপুল এলাকা পুলিশের রমনা ও লালবাগ বিভাগের আওতাধীন। আন্দোলনের কেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও শহিদ মিনারমুখী হওয়ায় চাঁনখারপুলের একাংশসহ বেশির ভাগ এলাকা শাহবাগ থানার অধীন। ৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের সময় রমনা বিভাগে পুলিশের ডিসি (ক্রাইম) মো. আশরাফুল ইসলাম, রমনা জোনাল টিমের এডিসি শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম, এসি মো. ইমরুল দায়িত্বে ছিল। এছাড়া রমনা বিভাগের আওতাধীন নিউমার্কেট জোনাল টিমের এডিসি হাফিজ আল আসাদ, এসি রেফাতুল ইসলাম এবং ধানমন্ডি জোনাল টিমের এডিসির দায়িত্বে ছিল মো. ইহসানুল ফিরদাউস, শাহবাগ থানার ওসি মোস্তাজিরুর রহমান ও পরিদর্শক (অপরাশেন) ছিল আরশাদ হোসেন।

        একই সময়ে রমনা গোয়েন্দা বিভাগে ডিসি (ডিবি) মো. হুমায়ুন কবীর, এডিসি (অ্যাডমিন) মো. আজহারুল ইসলাম মুকুল, রমনা জোনাল টিমের এডিসি মিশু বিশ্বাস, এসি জাবেদ ইকবাল প্রীতম ও ধানমন্ডি জোনাল টিমের এডিসি ছিল মো. ফজলে এলাহী। এছাড়া অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদক নিয়ন্ত্রণ টিমের এডিসি ছিল নাজিয়া ইসলাম।

        সেই কর্মকর্তারা কে কোথায়: রমনার ডিসি আশরাফুল ইসলাম জুলাই হত্যা মামলার আসামি। সে বর্তমানে রংপুর রেঞ্জ অফিসে সংযুক্ত আছে। ৫ আগস্টের পর এডিসি আখতারকে সিলেটের ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে বদলি করা হয়। সম্প্রতি গ্রেফতারের বিষয়টি টের পেয়ে কর্মস্থল থেকে পালিয়েছে সে। অন্যদের কেউ এপিবিএনে, কেউ কক্সবাজারের উখিয়ায় (এপিবিএন), কেউ গাজীপুরে শিল্প পুলিশে কর্মরত আছে। শাহবাগ থানার সাবেক ওসি মোস্তাজিরুর রহমান বর্তমানে বরিশালে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে কর্মরত আছে। একইভাবে ডিবির কর্মকর্তারাও বিভিন্ন জেলায় কর্মরত আছে। রমনায় জুলাই হত্যা মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছে ডিবির ডিসি হুমায়ুন কবীর, এডিসি ফজলে এলাহী, এসি জাবেদ ইকবাল প্রীতম ও এসি রেফাতুল। এর মধ্যে জাবেদ ইকবাল ট্রাইব্যুনালের একটি মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছে। বাকিরা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত আছে।

        কারাগারে এপিবিএন কনস্টেবল সুজন : উত্তরা থেকে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন-১৩) সদস্য কনস্টেবল মো. সুজন হোসেনকে ৫ আগস্ট হত্যা মিশনে চাঁনখারপুলে পাঠানো হয়। ঘটনার দিন তাকে নানা ভঙ্গিমায় গুলি চালাতে দেখা যায়। পলাতক এডিসি আখতার হোসেন পাশে থেকে তাকে নির্দেশনা দেয়। সাতজনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় শাহবাগ থানার একটি মামলায় সুজন গ্রেফতার হয়। পরে ট্রাইব্যুনালের একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। বর্তমানে কারাগারে আছে সুজন।


        তথ্যসূত্র:
        ১. ‘হত্যা মিশনে’ জড়িত পুলিশের মধ্যে আসামি ৯৫২, গ্রেফতার মাত্র ২৮
        https://tinyurl.com/vpbevt28
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X