Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ৩০ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ৩০ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    দ্রুত সুস্থ হতে নিজের ‘মুত্র’ পান করলো বিজেপির সাবেক এমপি


    অসুস্থতা থেকে দ্রুত সুস্থ হতে নিজের মূত্র নিজে পান করেছে বিজেপির নির্বাচিত সাবেক এমপি ও ভারতের পরিচিত অভিনেতা পারেশ রাওয়াল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে, বিজেপির ওই সাবেক এমপি এই কথা স্বাীকার করেছে। সে বলেছে আঘাত থেকে সেরে ওঠার জন্য সে নিজের মূত্র পান করেছে। এক হিন্দু অভিনেতার বাবার পরামর্শেই সে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে।

    সে দাবি করেছে, হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় সে ১৫ দিন যাবৎ নিজের মূত্র পান করেছে এবং ১৫ পনের দিন পর পুণরায় পরীক্ষা করার পর তার রোগের দ্রুত উন্নতি ঘটেছে। সে আরও দাবি করেছে তার শরীরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার পর ডাক্তার তাকে নির্ধারিত সময়ের দুই মাস আগেই হাসপতাল থেকে ছুটি দিয়েছে।

    সাবেক ওই বিজেপি নেতার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনা ও ঘৃণার সৃষ্টি হয়েছে। তার বিকৃত রুচির প্রচার ও সমর্থনের তীব্র সমালোচনা করছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা।


    তথ্যসূত্র:
    1. ‘I Drank My Own Urine for Faster Healing,’ BJP Leader Paresh Rawal Stirs Controversy with Health Claim
    https://tinyurl.com/fscats7x
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    উত্তর প্রদেশে এক মুসলিমের উপর কুঠার দিয়ে এলোপাথাড়ি হামলা করলো উগ্র হিন্দুত্ববাদী যুবক





    ভারতের উত্তর প্রদেশের শ্যামলী এলাকায় কাশ্মীরে হামলার প্রতিশোধ নিতে এক মুসলিমের উপর কুঠার দিয়ে এলোপাথাড়ি হামলা চালিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী এক যুবক। হামলার শিকার ভুক্তভোগী ওই মুসলিম যুবকের নাম সরফরাজ। তিনি ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা। হামলাকারী গোবিন্দ নামের উগ্র হিন্দুত্ববাদী ওই যুবক একই গ্রামের বাসিন্দা।

    হামলার পর, নাক ও কাঁধে গুরুতর জখমের শিকার হন ওই মুসলিম যুবক। চিকিৎসাধীন অবস্থায় যুবকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    রবিবার (২৭ এপ্রিল) এই বিষয়ক একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে ভারতীয় একাধিক সংবাদ মাধ্যম।

    আহত সরফরাজের পরিবার গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, সরফরাজ তার বাড়ির উঠানে একটি শিশুকে নিয়ে বসে ছিল। এসময় আচমকা একটি কুঠার দিয়ে তার উপর হামলা চালায় উগ্রবাদী হিন্দু যুবক। এসময় মুখ, নাক ও কাঁধে গুরুতর জখমের শিকার হয়েছেন তিনি।

    সরফরাজের উপর হামলার সময় ওই হিন্দু যুবক চিৎকার করে বলেছিল, ‘পারলে তোকে রক্ষা কর, আমি তোদেরকে এভাবে হত্যা করবো।’

    কাশ্মীরে হামলায় ২৬ জন নিহতের ঘটনার উল্লেখ করে সে ২৬ জন মুসলিমকে হত্যার হুমকিও দিয়েছে হামলার সময়।

    কাশ্মীরে পেহেলগামে হামলার ঘটনার পর পুরো ভারত জুড়ে মুসলিমদের উপর ব্যাপক নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এর আগেও কাশ্মীরের ঘটনার জের ধরে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা ভারতের বিভিন্ন স্থানে একাধিক মুসলিমকে হত্যা করেছে। ভারত থেকে মারধরের পর কাশ্মীরি শিক্ষার্থীদের ভারত ত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. I Will Kill 26 in Return for 26,’ Govind’s Threats Before Axe Attack on Sarfaraz; Shamli Police Deny Revenge for Pahalgam Attack
    https://tinyurl.com/2c486n9c
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আঃ লীগ নেতাকর্মীদের হাতে হাজার হাজার যুদ্ধের উপযোগী অস্ত্র; দুশ্চিন্তায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়




      ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হাতে বিপুলসংখ্যক আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। এগুলোর মধ্যে একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, এম-১৬ অ্যাসল্ট রাইফেল, চাইনিজ রাইফেল, পিস্তল, রিভলবার, পাইপগান এবং একনলা ও দোনলা বন্দুক রয়েছে। এর মধ্যে একে-৪৭ রাশিয়ার তৈরি এবং এম-১৬ যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি। এসব অস্ত্রের বড় একটি অংশ এসেছে আওয়ামী শাসনামলে দলীয় বিবেচনায় লাইসেন্স দেওয়ার মাধ্যমে।
      জুলাই বিপ্লবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার এসব অস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে অস্ত্রগুলো জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত অস্ত্রগুলো জমা পড়েনি। এ অস্ত্র নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে খোদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা থেকে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসক ও এসপিদের কাছে। অস্ত্রগুলো কেন উদ্ধার হচ্ছে না এবং কার কার কাছে অস্ত্র আছে, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

      সরকারি তথ্য ও নির্ভরযোগ্য সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পলায়নের আগ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরে বাংলাদেশে ৮২ হাজারের বেশি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়, যার বেশিরভাগই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নামে ইস্যু করা।

      স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বেসামরিক নাগরিকদের দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করেছে বর্তমান সরকার। গত ২৫ আগস্ট এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়।

      নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ১৩ হাজার ৩৪৯টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়ে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অপর এক কর্মকর্তা জানান, থানায় যেসব অস্ত্র জমা হয়েছে, তার অধিকাংশের লাইসেন্স নেওয়া হয় ২০০৯ সালের আগে। অস্ত্র জমাকারীদের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ছিল। সাড়ে ১৫ বছরে দেওয়া লাইসেন্সের মধ্য থেকে খুব সামান্যই জমা হয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে যেসব নেতার নামে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়, সেগুলো জমা পড়েনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের ঠিকানায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য জেলা প্রশাসকদের চিঠি দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

      ছাত্র আন্দোলন দমাতে যুদ্ধক্ষেত্রের উপযোগী রাইফেল

      আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হাতে শুধু পিস্তল বা রিভলবার রয়েছে তা নয়, তথ্য অনুযায়ী তাদের হাতে রয়েছে একে-৪৭ ও এম-১৬-এর মতো যুদ্ধে ব্যবহারোপযোগী আধুনিক অ্যাসল্ট রাইফেল। এ ছাড়া ওয়ালথার পিপি-জাতীয় ইউরোপীয় প্রযুক্তির আধুনিক পিস্তলও রয়েছে। দেশীয়ভাবে তৈরি পাইপগান ও একনলা-দোনলা বন্দুকও ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয় ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গড়ে ওঠা ছাত্র আন্দোলন দমনে।

      প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা থেকে জানা গেছে, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলায় অংশ নেওয়া আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হাতে শটগান, বন্দুক ও পিস্তল বেশি দেখা গেছে। কোথাও কোথাও রাইফেলও দেখা গেছে।

      ফেনীতে সংসদ সদস্য নিজাম হাজারীর অনুসারী, লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা, নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমানের অনুসারী, ঢাকার চাঁনখারপুলে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের অনুসারীরা একে-৪৭ ও এম-১৬ রাইফেল দিয়েও আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি করে। এমন সচিত্র সংবাদ ওই সময় দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উঠে আসে। সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ভাতিজা ও ঢাকা উত্তর সিটির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ ৪ আগস্ট রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় শিক্ষার্থীদের দিকে আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে গুলি ছোড়ে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়।

      গত বছরের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের হামলা ও বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগের সশস্ত্র আক্রমণের ঘটনা উল্লেখ করা হয়। এতে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সঙ্গে মিলেমিশে কিংবা সমন্বয় করে আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহারের বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজ, উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, রায়েরবাগ, খুলনা, কুমিল্লা ও সাভারের ঘটনা উল্লেখযোগ্য। ওই সব স্থানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।

      আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ নেতাদের অস্ত্র নিয়ে জাতিসংঘের এই সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্দোলন চলাকালে যেসব ক্ষেত্রে বেসামরিক লোকেরা আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেন, সেসব ক্ষেত্রে তাদের হাতে পিস্তল, রিভলভার, সাব-মেশিনগান, দেশীয় অস্ত্র এবং স্পোর্টিং শটগান দেখা যায়। কিছু ঘটনায় বিশেষ করে আগস্টের শুরুর দিকে কিছু ব্যক্তিকে ট্যাকটিক্যাল শটগান ও আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল ব্যবহার করতেও দেখা যায়।

      লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় অনিয়ম-দুর্নীতি

      অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, আওয়ামী লীগ আমলে নেওয়া অধিকাংশ অস্ত্রের লাইসেন্স রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের আঁতাত এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা এসব অস্ত্রের লাইসেন্সের তদারক করে। বিগত সরকারের সময় রাজনৈতিক পরিচয়ে দেওয়া এসব অস্ত্রের লাইসেন্সের পরিপূর্ণ ডাটাবেজ নেই। উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত ডাটাবেজ তৈরি করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।

      লুট হওয়া অস্ত্রও চলে যাচ্ছে সন্ত্রাসীদের হাতে

      পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, গত বছর গণঅভ্যুত্থানের পর রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন থানা, ফাঁড়ি ও বক্সসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও স্থাপনা থেকে পাঁচ হাজার ৭৫০টি আগ্নেয়াস্ত্র লুট হয়। ওই সময়ে গোলাবারুদ লুট হয় ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬০৯টি। লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রয়েছে রাইফেল, এসএমজি, এলএমজি, শটগান, পিস্তল, কাঁদানে গ্যাস লঞ্চার, গ্যাসগান, কাঁদানে গ্যাসের শেল, কাঁদানে গ্যাসের স্প্রে, সাউন্ড গ্রেনেড ও বিভিন্ন বোরের গুলি।

      এখন পর্যন্ত চার হাজার ৩৭৩টি অস্ত্র উদ্ধার করতে পেরেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাকি এক হাজার ৩৭৭টি অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলমান বলে জানান পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা। লুট হওয়া সাড়ে ছয় লাখের বেশি গোলাবারুদের মধ্যে এ পর্যন্ত চার লাখের মতো উদ্ধার করতে পেরেছে যৌথবাহিনী। আড়াই লাখের বেশি গোলাবারুদ উদ্ধার হয়নি। উদ্ধার না হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিভিন্ন হাত ঘুরে সন্ত্রাসীদের হাতে যেতে পারে বলে আশঙ্কা নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের।

      পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, গত বছরের ডিসেম্বরে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দোগাছী এলাকার এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেন থেকে শাহিদা আক্তার নামে এক নারীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শাহিদার প্রেমিক তৌহিদ শেখ ওরফে তন্ময়কে গ্রেপ্তারের পর তার কাছ থেকে একটি পিস্তল জব্দ করা হয়। পিস্তলটি ৫ আগস্ট ডিএমপির ওয়ারী থানা থেকে লুট হয়েছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।

      এক মাসে নোয়াখালীর সেনবাগ ও সোনাইমুড়ী এলাকা থেকে যৌথবাহিনীর অভিযানে ৯টি ম্যাগাজিন এবং পাঁচটি বিদেশি পিস্তলসহ ১৭টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২৭৭ রাউন্ড পিস্তলের গুলি উদ্ধার করা হয়। ওই সময় পাঁচ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়াও রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির পর কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। সেগুলোও পুলিশের লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র বলে আমার দেশকে নিশ্চিত করেন উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া পুলিশ কর্মকর্তারা।


      তথ্যসূত্র:
      ১. আ.লীগ নেতাকর্মীদের হাতে হাজার হাজার আগ্নেয়াস্ত্র
      https://tinyurl.com/ytkjhkxj
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতীয় মুসলিমদের ‘বাংলাদেশি’ আখ্যা দিয়ে গ্রেফতার করেছিল গুজরাট পুলিশ: এপিসিআর





        ভারতের গুজরাটে সম্প্রতি চালানো কথিত ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ ধরপাকড় অভিযানের প্রকৃত চিত্র উন্মোচন হয়েছে, যেখানে ধরা পড়া অধিকাংশ মানুষ আসলে ভারতীয় নাগরিক এবং তাদের অপরাধ কেবল একটাই-তারা মুসলিম। হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন ‘নাগরিক শুদ্ধি অভিযানের’ নামে এই অভিযান চালায়, যেখানে প্রাথমিকভাবে প্রায় ১,০০০ বাংলাদেশিকে গ্রেফতারের দাবি করা হয়।

        গত ২৮ এপ্রিল প্রকাশিত মুসলিম মিররের খবরে বলা হয়, গত ২৬ এপ্রিল গুজরাট পুলিশের বিশেষ অভিযানে আহমেদাবাদ ও সুরাট থেকে এক হাজারের বেশি ‘বাংলাদেশি’ নাগরিককে আটক করা হয়েছে। পুলিশের দাবি ছিল, এরা অবৈধভাবে ভারত প্রবেশ করে জাল নথিপত্র তৈরি করে দেশটিতে বসবাস করছে।

        কিন্তু পরবর্তীতে নাগরিক অধিকার সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোটেকশন অফ সিভিল রাইটস (এপিসিআর) তাদের তদন্তে জানায়—আটক হওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশই ভারতীয় নাগরিক। এদের বাড়ি বিহার, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, পশ্চিমবঙ্গ এবং গুজরাটের নিজস্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে। অনেকের কাছে রেশন কার্ড ও আধারসহ বৈধ পরিচয়পত্র থাকলেও শুধুমাত্র ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে।

        এপিসিআরের প্রতিবেদন অনুসারে, পুলিশের এই ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’-এর নামে পরিচালিত অভিযানে পরিবারগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। অনেককে আটক করা হয়েছে কোনো আইনজীবী, চিকিৎসা বা খাদ্যসেবার সুযোগ না দিয়ে। এমনকি শিশু, গর্ভবতী নারী ও বয়স্করাও এই নিপীড়নের শিকার হয়েছেন।

        আটক ব্যক্তিদের গণহারে কাঁকারিয়া ফুটবল মাঠসহ বিভিন্ন স্থানে জড়ো করে, সেখান থেকে ৪-৫ কিলোমিটার পায়ে হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পুলিশের সদর দপ্তরে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই অভিযান আসলে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যেখানে নাগরিকদের ধর্মীয় পরিচয়কেই ‘বৈধতা’ ও ‘অবৈধতার’ মানদণ্ড বানানো হয়েছে। এতে করে ভারতের সংবিধানের ১৪ ধারা ও ২২ ধারা সরাসরি লঙ্ঘিত হয়েছে।

        এপিসিআর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এই ধরনের অভিযান যদি অন্যান্য রাজ্যেও ছড়িয়ে পড়ে, তবে ভারতের নাগরিকদের চলাচল ও শ্রমের সাংবিধানিক অধিকার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তারা অবিলম্বে একটি স্বচ্ছ তদন্ত, বৈধ নথিপত্রসহ আটকদের মুক্তি এবং ভবিষ্যতের অভিযানগুলো বিচারিক তত্ত্বাবধানে পরিচালনার দাবি জানিয়েছে।

        এছাড়া, জম্মু ও কাশ্মীরে পহেলগাম হামলার পর মুসলিমদের টার্গেট করে হিন্দু ভোটারদের মন পাওয়ার লক্ষ্যেই এই অভিযান সাজানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।


        তথ্যসূত্র:
        1. “Human dignity, guaranteed freedoms must be protected”: APCR slams Gujarat govt over detentions, labeling citizens as “Bangladeshis”
        https://tinyurl.com/cn29e9ky
        2. Over 1,000 illegal Bangladeshi immigrants detained in Gujarat
        https://tinyurl.com/wde4uvcp
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          অবৈধ আখ্যা দিয়ে ভারতের উত্তরপ্রদেশে ১০টি মাদরাসা বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন



          ভারতের উত্তরপ্রদেশ সরকার নেপাল সীমান্তঘেঁষা শ্রাবস্তী জেলার ১০টি মাদরাসাকে অবৈধ ঘোষণা করে বন্ধ করে দিয়েছে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এসব মাদরাসা কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান করতে ব্যর্থ হওয়ায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মাদরাসাগুলো বন্ধ হওয়ায় এলাকাটির মুসলিম সমাজে উদ্বেগ এবং শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।

          ২৯ এপ্রিল মুসলিম মিরর এক প্রতিবেদনে জানায়, শ্রাবস্তী জেলায় মোট ২৯৭টি মাদরাসা রয়েছে, যার মধ্যে ১৯২টি মাদরাসাকে অবৈধ হিসেবে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। গত সপ্তাহে সীমান্তবর্তী এলাকায় ১২টি মাদ্রাসায় অভিযান পরিচালনা করে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অজয় কুমার। অভিযানের ফলস্বরূপ ১০টি মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

          এই মাদরাসাগুলোর মধ্যে জামিয়া আবু বকর আনোয়ারুল কুরআন অন্যতম, যেখানে প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছিল। মাদরাসাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের নিকটবর্তী সরকারি স্কুলে ভর্তি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, শ্রীনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের মাজরা রামপুরা ও বারান্দা এলাকার আরও কয়েকটি মাদরাসাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

          এদিকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক জারি করা সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওয়াকফ সম্পত্তি ও মাদরাসা ব্যবস্থাপনা নিয়ে চলমান তদন্তের পর মাদরাসার বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

          উল্লেখযোগ্য যে, উত্তরপ্রদেশ সরকার অতীতে মাদরাসা ও মসজিদ লক্ষ্য করে একাধিক অভিযান পরিচালনা করেছে। রাস্তা প্রশস্তকরণ, দখল বা অবৈধ নির্মাণের অজুহাতে বেশ কয়েকটি মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।


          তথ্যসূত্র:
          1. UP govt shuts down 10 madrasas calling them “illegal”; Students forced to move to govt schools
          https://tinyurl.com/mh2ff23f
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            গাজায় বর্বর ইসরায়েলি হামলায় শহীদ আরও ৭১ ফিলিস্তিনি



            অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় ২৮ এপ্রিল (সোমবার), অন্তত আরও ৭১ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের গণহত্যায় মৃতের সংখ্যা ৫২ হাজার ৩১৪ জনে পৌঁছেছে। ২৮ এপ্রিল, সোমবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়।

            গত ১৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় দখলদার ইসরায়েল। প্রায় দুই মাস পর ১৮ মার্চ থেকে ফের বর্বর ইসরায়েলি বিমান হামলা শুরু হয়।

            স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে শুরু হওয়া হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ১৫১ ফিলিস্তিনি শহীদ ও ৫ হাজার ৫৯৮ জন আহত হয়েছেন। এই হামলা চলতি বছরের জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতির চুক্তিকে সম্পূর্ণভাবে ভঙ্গ করেছে।

            জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং অধিকাংশ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে।


            তথ্যসূত্র:

            1. Israeli attacks kill 71 more Gazans as death toll tops 52,300
            https://tinyurl.com/4u4j639k
            2. Latest Israeli Attacks on Gaza Kill 71, Injure over 150 amid Ongoing Genocide
            https://tinyurl.com/4yxbsja6
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              কাশ্মীর ইস্যুতে আড়ালে পড়ছে ওয়াকফ আইন, মহারাষ্ট্রে ১৬টি মসজিদ ভাঙার নির্দেশ



              কাশ্মীরে কথিত বন্দুকধারীর হামলার ঘটনা সদ্য প্রণীত ওয়াকফ আইনের বাস্তবতাকে আড়াল করে দিচ্ছে। মুহূর্তেই মানুষের মনোযোগ সরে যাচ্ছে ইসলামী সম্পত্তি রক্ষার এই নতুন আইনি সংকট থেকে। এর ফলে ওয়াকফ আইনের আওতায় মসজিদ ভাঙার ঘটনাগুলো আড়ালে চাপা পড়ে যাচ্ছে।

              সাম্প্রতিক ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনে শহরের পিম্পরি এলাকায় ১৬ টি মসজিদ ভাঙার নির্দেশ দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারত সরকার। পৌরসভা কর্তৃপক্ষের দাবি, এই মসজিদগুলো অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই এই মসজিদগুলো ভেঙে ফেলতে হবে। অন্যথায় নেওয়া হবে কঠোর আইনি ব্যবস্থা।

              এই সকল মসজিদগুলো ১৯৯৫ সালের আগে নির্মিত হয়। তৎকালীন সময়ে এই অঞ্চলটি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ নয়, বরং গ্রাম পঞ্চায়েতের মাধ্যমে পরিচালনা করা হতো। ফলে মসজিদ ভাঙ্গার বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা দেখা দিয়েছে। আইনি নোটিশ জারির পর বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে এলাকাবাসী।

              একটি মসজিদ কমিটির প্রধান আব্দুল শাকুর চৌধুরী বলেন, ‘এমন নোটিশ জারি করার বিষয়টি অত্যন্ত আশ্চর্যজনক। কারণ এই মসজিদগুলো পৌরসভা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেই নির্মাণ করা হয়েছে। সেসময়ে, গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে এমন অনুমতির কোন প্রয়োজনীয়তা ছিল না।’

              মুহাম্মাদ নাঈম নামে অপর একজন বলেন, ‘এই মসজিদগুলির মধ্যে কোনটি কোনও রাস্তা বা ফায়ার ব্রিগেডের প্রবেশাধিকারে বাধা সৃষ্টি করে না। এই পদক্ষেপটি পূর্বপরিকল্পিত ও অযৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে।’

              উল্লেখ্য, পৌরসভা কর্তৃপক্ষের নোটিশে ভারতের নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা বিভাগ ও নির্মাণ আইনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই মসজিদগুলো ভেঙে না ফেললে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ তা গুড়িয়ে দেবে, তখন মসজিদ ভাঙার সকল খরচ মসজিদ কমিটিগুলির কাছ থেকে আদায় করা হবে। এছাড়াও যদি বিধি অনুযায়ী কাজ না হয়, তবে ৫ হাজার রুপি জরিমানা ও ফৌজদারি মামলার সম্মুখীন হতে হবে।


              তথ্যসূত্র:
              1. Protests Erupt as 16 Mosques Get Demolition Notices in Maharashtra’s Pimpri Chinchwad
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                ইয়েমেনে হামলা চালাতে গিয়ে সাগরে পতিত মার্কিন যুদ্ধবিমান



                ইয়েমেনে হামলা চালাতে গিয়ে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি এফ/এ-১৮ই সুপার হর্নেট যুদ্ধবিমান সাগরে পড়ে হারিয়ে গেছে। এটি মার্কিন নৌবাহিনীর সর্বাধুনিক যুদ্ধবিমানগুলোর অন্যতম। এই মডেলের একটি যুদ্ধবিমানের দাম ৬ কোটি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭২৯ কোটি টাকার সমান)।

                মার্কিন নৌবাহিনীর কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ২৮ এপ্রিল, সোমবার ভোরে ইয়েমেনে হামলা চালিয়ে ফিরে এসে বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস হ্যারি এস. ট্রুম্যানে নামতে গিয়ে যুদ্ধবিমানটি সাগরে পড়ে যায়।

                এদিকে এই ঘটনার পর মার্কিন নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, ইউএসএস হ্যারি এস. ট্রুম্যান বিমানবাহী রণতরীতে অবতরণের সময় যুদ্ধবিমানটি সমুদ্রে পড়ে এবং হারিয়ে যায়। জানা গেছে, যুদ্ধবিমানটি ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের ছিলো।

                এ বিষয়ে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছে, ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া প্রাথমিক প্রতিবেদনে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে যে, ইয়েমেন থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত এড়াতে রণতরী হ্যারি এস. ট্রুম্যান হঠাৎ দ্রুত বাক নেয়। যার ফলে যুদ্ধবিমানটি পানিতে পড়ে যায়।

                সিএনএনের প্রতিবেদন মতে, সোমবার ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলার পর ইয়েমেন থেকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরীতে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। এতে একজন মার্কিন নাবিক আহত হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

                ইসরায়েল ও মার্কিন বাহিনী গত ১৫ মার্চ থেকে ইয়েমেনে বর্বর হামলা চালিয়ে আসছে। যাতে দেশটিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সঙ্গে বেসামরিক হতাহতের পরিমাণও বাড়ছে। ইয়েমেনি বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৫ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ১ হাজার ২০০-র বেশি বিমান হামলা চালিয়েছে। যাতে ১ হাজার ৩০০ জনের বেশি মানুষ হতাহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।


                তথ্যসূত্র:

                1. US Navy loses $60 million jet at sea after it fell overboard from aircraft carrier
                https://tinyurl.com/4x3uhmva
                নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                Comment

                Working...
                X