Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৫ যিলহজ্ব, ১৪৪৬ হিজরী || ১২ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৫ যিলহজ্ব, ১৪৪৬ হিজরী || ১২ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    গাজায় নৃশংস ইসরায়েলি হামলায় শহীদ আরও ১২০, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৫ হাজার


    ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে দখলদার ইহুদিবাদী ইসরায়েলের নৃশংস ইসরায়েলি বিমান হামলায় একদিনে কমপক্ষে আরও ১২০ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও সাড়ে তিন শতাধিক। শহীদদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। এতে করে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে শহীদের মোট সংখ্যা ৫৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ১২ জুন, বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

    সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার গুলিবর্ষণ ও বিমান হামলায় ১১ জুন, বুধবার ১২০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন বলে আল জাজিরাকে জানিয়েছে গাজার চিকিৎসা সূত্র।

    গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বুধবার সকাল থেকে এখন পর্যন্ত ৫৭ জন ত্রাণ সংগ্রহকারী নিহত এবং ৩৬৩ জন আহত হয়েছেন। এসব ঘটনা ঘটেছে এমন সব বিতরণকেন্দ্রে, যেগুলো পরিচালনা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থিত ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ (জিএইচএফ) নামের একটি বিতর্কিত সংস্থা। বিতরণকেন্দ্রগুলো গাজায় ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানেই বারবার হামলার ঘটনা ঘটছে।

    “মানবিক গণহত্যার কেন্দ্র” হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে রাফাহ ও নেৎসারিম করিডোরে অবস্থিত বিতরণকেন্দ্রগুলো। জিএইচএফ গত ২৭ মে থেকে কার্যক্রম শুরু করার পর এসব স্থানে ত্রাণ নিতে গিয়ে ২২০ জনের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। দখলদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে যে তারা নেৎসারিম করিডোর এলাকায় “সতর্কতামূলক গুলি” চালিয়েছে, আর সেটিই হয়তো বহু প্রাণহানির কারণ।

    গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, “ইসরায়েল গাজায় ইচ্ছাকৃতভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, অভুক্ত মানুষদের ওপর গুলি চালিয়ে ও খাদ্য অবরোধ দিয়ে অনাহারে মারার কৌশল নিচ্ছে।” জাতিসংঘও এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে জানিয়েছে, তারা জিএইচএফ এর মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণে অংশ নেবে না। কারণ এতে ইসরায়েলি সামরিক সহায়তাপ্রাপ্ত বেসরকারি ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে, যা মানবিক নীতিমালার লঙ্ঘন।

    জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ বলেছে, জিএইচএফ-এর ত্রাণ বিতরণব্যবস্থা “চলমান নৃশংসতা থেকে মনোযোগ সরানোর একটি কৌশল ও সম্পদের অপচয় মাত্র”। সংস্থাটি বলেছে, “আমরা ও অন্যান্য অভিজ্ঞ সংস্থাগুলো গাজায় সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত এবং আমাদের সেই সক্ষমতা রয়েছে।” তবে বিশ্লেষকরা মনে করেন, বাস্তবে ‘জাতিসংঘ’ আমেরিকা-ইসরায়েলের মত বর্বর পরাশক্তিগুলোর হাতেই জিম্মি, সংস্থাটি বহু অঞ্চলে মুসলিম মুজাহিদদের বিরুদ্ধে তথাকথিত শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠিয়ে মানবতাবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নিতে সক্ষম হলেও ইসরায়েলের অনুমতি ছাড়া গাজায় ত্রাণ বিতরণে সক্ষম হচ্ছেনা।

    দখলদার ইসরায়েল এখনো ইউএনআরডব্লিউএ ও অন্যান্য অভিজ্ঞ সংস্থাগুলোকে গাজায় কাজ করতে দিচ্ছে না এবং খাদ্য সহায়তায় কঠোর অবরোধ বজায় রেখেছে। গাজায় দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা এখন আরও তীব্র হয়েছে। সন্ত্রাসী ইসরায়েল এমন একটি সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যা ইচ্ছাকৃতভাবে বিশৃঙ্খল, সহিংস এবং জনগণকে আরও দক্ষিণ অঞ্চলের দিকে ঠেলে দেয়ার মাধ্যমে অনাহারে রাখার কৌশল হিসেবে কাজ করছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. Israeli gunfire, strikes kill 120 Palestinians in Gaza, many at aidhttps://tinyurl.com/379mtnd2 https://tinyurl.com/ytajyecx

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ২৪২ যাত্রী নিয়ে গুজরাটে বিমান বিধ্বস্ত, সকলের মৃত্যুর আশঙ্কা



    ​ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদে ভয়াবহ এক বিমান দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে। এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার, যেটি লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করছিল, উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিধ্বস্ত হয়েছে।

    দুপুর ১টা ১৭ মিনিটে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইট AI-171 আহমেদাবাদ ছাড়ে। এতে প্রায় ২৫০ জন আরোহী ছিল।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, বিমানটি উড্ডয়নের পর প্রায় ৮২৫ ফুট উচ্চতায় পৌঁছেই নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং মেঘানিনগর এলাকার একটি আবাসিক ভবনের ওপর ভেঙে পড়ে। এতে মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং আকাশে ঘন কালো ধোঁয়া দেখা যায়।

    সামাজিক মাধ্যম এক্সে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানটি ঘরবাড়ির খুব কাছ থেকেই উড়ে যাচ্ছিল। এরপরই হাঠাৎই সেটি নিচে নামতে শুরু করে এবং একপর্যায়ে বিধ্বস্ত হয়। ঘটনাস্থল থেকে পরে প্রচণ্ড ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।

    ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন মতে, বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি লন্ডন যাচ্ছিল বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১২ জুন, বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা থেকে ২টার মধ্যে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এতে বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানটিতে ২৪২ জন যাত্রী আরোহী ছিল। যার মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য।

    এতে আরও বলা হয়, যেখানে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে সেটি আবাসিক এলাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই এলাকার সব রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বিমানটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখান থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা গেছে। প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে, দুর্ঘটনাটি উড্ডয়নের সময় ঘটে এবং বিমানটি এয়ার ইন্ডিয়ার ছিল বলে জানা গেছে।

    দুর্ঘটনার পর জরুরি পরিষেবাগুলো ঘটনাস্থলে ছুটে যায়, যার মধ্যে সাতটি দমকলের ইঞ্জিনও রয়েছে। কমপক্ষে এক ডজন অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। পুলিশ এলাকা থেকে যানবাহন সরিয়ে নিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে যে তারা বিমানবন্দর এলাকা থেকে কিছু লোককে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখেছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. Air India Ahmedabad Plane Crash Live Updates: Helpline number 1800 5691 444 released after plane with over 240 onboard crashes
    https://tinyurl.com/2sjhjc69
    2.Air India Dreamliner Flight With 242 On Board Crashes In Ahmedabad
    https://tinyurl.com/yavuh2tj
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শহরে ছড়িয়ে পড়েছে বিক্ষোভ



      যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চলমান অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড়ের প্রতিবাদে শুরু হওয়া বিক্ষোভ এখন লস অ্যাঞ্জেলেস ছাড়িয়ে অন্তত ১১টি রাজ্যের ১৫টি শহরে বিস্তৃত হয়েছে। একদিকে যখন মার্কিন সরকারের অভিবাসন নীতিকে কেন্দ্র করে আইসিই (ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট) কর্তৃক অভিবাসীদের গ্রেফতার ও আটক করার ঘটনা বেড়েই চলছে, তখন অন্যদিকে সাধারণ মানুষের রাস্তায় নেমে আসায় ক্রমাগত বেড়ে উঠেছে এক বিশাল প্রতিবাদ আন্দোলনে। শান্তিপূর্ণভাবে শুরু হওয়া বিক্ষোভ ইতোমধ্যে সহিংসতা, গণগ্রেফতার, সেনা মোতায়েন এবং কারফিউ পর্যন্ত গড়িয়েছে, বিশেষ করে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে।

      নিউইয়র্ক, শিকাগো, আটলান্টা থেকে শুরু করে ফিলাডেলফিয়া পর্যন্ত উত্তাল জনস্রোত নেমেছে রাস্তায়। অভিবাসী ধরপাকড় অভিযানের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ এখন রূপ নিয়েছে এক বিস্তৃত বিক্ষোভে।

      রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে হোয়াইট হাউজও। শহরে শহরে চলছে গণগ্রেফতার। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতোমধ্যেই ক্যালিফোর্নিয়ার লস আঞ্জেলেস শহরের ডাউনটাউন এলাকায় মঙ্গলবার কারফিউ জারি করেছে স্থানীয় মেয়র।
      সাংবিধানিক নীতির তোয়াক্কা না করে ন্যাশনাল গার্ড (সেনাবাহিনীর একটি শাখা), মেরিন সেনাও মোতায়েন করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।

      তবুও থামছে না, বরং শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ বিক্ষোভের তীব্রতা আরও বেড়েই চলেছে। লস অ্যাঞ্জেলেসের ডাউনটাউন এলাকায় ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) এক বন্দিশালায় আটকে রাখা জনকয়েক অভিবাসীর মুক্তির দাবি থেকেই মূলত বিরাট এই বিক্ষোভ-গ্রেফতারযজ্ঞের সূত্রপাত।

      বুধবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের ওই অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ নিউইয়র্ক, শিকাগো, সানফ্রান্সিসকো, ডেনভার, সান্তা আনা, লাসভেগাস, আটলান্টা, ফিলাডেলফিয়া, মিলওয়াকি, সিয়াটল, বোস্টন, ওয়াশিংটন ডিসি, ডালাস, অস্টিন এবং সান আন্তোনিওতে ছড়িয়ে পড়েছে।

      মঙ্গলবার নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে বিক্ষোভ করেন বিক্ষোভকারীরা। দিনের বেশির ভাগ সময় শান্তিপূর্ণ থাকলেও সন্ধ্যায় আইসিইর অফিস ভবনের কাছে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ ঘটে। সেখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ। এদিকে টেক্সাসের অস্টিনে শতাধিক মানুষের একটি বড় দল মিছিল করে জে জে পিকল ফেডারেল ভবনের দিকে যায়।

      ভবনটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের আইসিই কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। টেক্সাসে এদিন বিক্ষোভকারীদের হাতে ব্যানার ও পতাকা ছিল।

      এর আগে সোমবার অস্টিনে বিক্ষোভকারীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে ১৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ডালাসেও পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে সান আন্তোনিওতেও শত শত মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে সিটি হলের সামনে সমবেত হয়।

      লস অ্যাঞ্জেলেসের ডাউনটাউনে কারফিউ কার্যকর হওয়ার পর গণহারে বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতার করতে শুরু করেছে লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ ডিপার্টমেন্ট (এলএপিডি)। বিক্ষোভ শুরুর পর থেকে গত কয়েকদিনে প্রায় ৪০০ জনকে আটক করা হয়েছে।

      এর মধ্যে শনিবার ২৭ জন, রোববার ৪০ জন এবং সোমবার ১১৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া মঙ্গলবার প্রায় ২০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে এলএপিডি। তবে কারফিউ জারির পরও লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের কেন্দ্রস্থলে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের লস অ্যাঞ্জেলেসে সেনা মোতায়েনের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। রাজ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গেও তার বিরোধ বেড়েছে।


      তথ্যসূত্র:
      1. Which other US cities have joined LA’s protests over immigration raids?
      https://tinyurl.com/yp23fepx
      2. Protests flare across US as LA imposes downtown curfew for second night
      https://tinyurl.com/4w3vz7mf
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে দম্ভভরে কটূক্তি প্রাক্তন বুয়েট শিক্ষার্থীর



        ফের মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটূক্তি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েটে) এর এক প্রাক্তন শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষার্থীর নাম সায়্যেদ ইমাদ উদ্দিন শুভ। সে বুয়েটের ২০১৬-১৭ সেশনের সাবেক শিক্ষার্থী। বর্তমানে সে যুক্তরাষ্ট্রে বসাবাস করে।

        বুধবার (১১ জুন) তার ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে সে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটূক্তি করে অবমাননাকর মন্তব্য করে।

        তার ফেসুবক পেস্টের একাংশে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অবমাননা করে বলে, ‘ I will mock Muhammad because I am not allowed to. যেদিন আমি নবীরে গালি দিয়ে নিরাপদে চলাফেরা করতে পারবো সেদিন গালাগাল দেওয়া বন্ধ করে দিবো।’

        তার ফেসবুক পোস্টটি ভাইরাল হলে পরে সে পোস্ট ডিলিট করে এবং তার ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করে।

        এই ঘটনার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে রাসূলপ্রেমি তাওহিদি জনতা। কোটি মুসলিমের হৃদয়ের স্পন্দন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অবমাননা করে তাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি করেছে সে।


        তথ্যসূত্র:
        ১. https://tinyurl.com/2u898rjm
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X