Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ২রা রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ২রা রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে দুর্বৃত্ত ইসরায়েলের বাধা


    ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে যাওয়া নৌযান বহরকে আবারও আটকে দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। দখলদার ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে—এ বহরকে ইসরায়েলের আশকেলন বন্দরে ভিড়তে হবে। অর্থাৎ, ইসরায়েলের অনুমোদন ছাড়া কোনো সাহায্য গাজায় যেতে পারবে না। মানবিক ত্রাণকেও নিজেদের রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে তারা।

    অন্যদিকে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার আয়োজকরা স্পষ্ট করেছেন, এই নৌযান বহর কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়, বরং সাধারণ মানুষ, মানবাধিকারকর্মী, চিকিৎসক, শিল্পী, ধর্মীয় নেতা, আইনজীবী ও নাবিকদের উদ্যোগে গঠিত। তাদের একমাত্র লক্ষ্য—গাজার ওপর ইসরায়েলের অবৈধ ও অমানবিক অবরোধ ভাঙা। বর্তমানে গাজামুখী নৌযানের সংখ্যা ৫১।

    ২৪ সেপ্টেম্বর (বুধবার) গভীর রাতে আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমায় গাজামুখী ত্রাণবাহী ফ্লোটিলার উপর নেমে আসে ভয়াবহ সন্ত্রাসী ইসরায়েলি হামলা। প্রায় বারোটি ড্রোন নৌযানগুলোকে ঘিরে ধরে আকাশ থেকে ছুড়ে দেয় স্টান গ্রেনেড ও অদ্ভুত রাসায়নিক পদার্থ, যার কারণে বহু যাত্রী শ্বাসকষ্ট ও অস্বস্তিতে ভুগতে থাকেন। এর আগে রেডি
    ও ফ্রিকোয়েন্সি হ্যাক করে যাত্রীদের বিভ্রান্ত করতে উচ্চস্বরে সংগীত প্রচার করা হয় এবং পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা জ্যাম করে দেওয়া হয়। টানা তিন ঘণ্টা স্থায়ী এ হামলায় অন্তত এগারোটি নৌযান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আয়োজকেরা এ হামলার জন্য দখলদার ইসরায়েলকেই দায়ী করেন। ইতালি এ ঘটনাকে আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন আখ্যা দিয়ে যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়ে তাদের নাগরিকদের সুরক্ষায় ব্যবস্থা নেয়। পুরো ঘটনা স্পষ্ট করেছে—গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানো ঠেকাতেই এ ধরনের সন্ত্রাসী কৌশল নিয়েছে ইসরায়েল।

    জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি সংস্থা সম্প্রতি সতর্ক করেছে, গাজায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক প্রধান সরাসরি দায়ী করেছেন ইসরায়েলকে, যারা পদ্ধতিগতভাবে খাদ্য ও ওষুধ প্রবেশে বাধা দিচ্ছে। কিন্তু দখলদার রাষ্ট্রটি এই সত্যকে নির্লজ্জভাবে অস্বীকার করেছে।

    এর আগেও একই কৌশলে মানবিক সহায়তা আটকে দেয় দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। চলতি বছরের জুনে একটি ত্রাণবাহী নৌযান জব্দ করে তারা। সেই নৌযানে থাকা ১২ জনের মধ্যে ছিলেন সুপরিচিত সুইডিশ পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও। সবার বিরুদ্ধে অযৌক্তিকভাবে মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করেছিল দখলদার বাহিনী।

    স্পষ্টতই, মানবিক সাহায্য রোধ করে ফিলিস্তিনি জনগণকে অনাহারে রাখার নীতি ইসরায়েলের বর্বর সন্ত্রাসী চরিত্রকে নগ্নভাবে প্রকাশ করছে। পশ্চিমা বিশ্ব যেসব মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের বুলি আওড়ায়, গাজার শিশুদের অনাহার ও মৃত্যুর সামনে তারা সেখানে নির্বিকার দর্শক হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে—বরং অনেক সময় ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেয়। এভাবেই উন্মোচিত হয় পশ্চিমা সভ্যতার আসল চেহারা।


    তথ্যসূত্র:
    1. A new Gaza flotilla is on its way; does Israel have the legal right to intercept it?
    https://tinyurl.com/jecydh3p
    2. Italy and Spain deploy ships to help Gaza aid flotilla targeted in drone attack
    https://tinyurl.com/46ah9p5h
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আন্দোলন দমাতে ড্রোন দিয়ে ছবি তুলে, হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলো খুনি হাসিনা


    ​ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন দমাতে রক্তপিপাসু হাসিনার ভয়াবহ কিছু নির্দেশনার তথ্য প্রকাশ হয়েছে। ড্রোন দিয়ে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ লোকসমাগমের স্থানগুলোর ছবি তুলে, এরপর সেখানে হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালানো এবং বোম ফেলার নির্দেশনা দিয়েছিলো ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    শেখ ফজলে নূর তাপসকে শেখ হাসিনা বলে, আমি সেনাপ্রধানের সাথে কথা বলছি ওরা রেডি থাকবে ঠিক আছে, এখন তো আমরা অন্য ইয়ে করতেছি। ড্রোন দিয়ে ছবি নিচ্ছি আর হেলিকপ্টারে ইয়ে হচ্ছে মানে কয়েক জায়গায়।

    বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৫৩তম সাক্ষী হিসেবে বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা ও আইটি (তথ্যপ্রযুক্তি) বিশেষজ্ঞ হিসেবে জবানবন্দি দেয় প্রসিকিউটর তানভীর হাসান জোহা। আদালতে তার উপস্থাপন করা অডিও রেকর্ডে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

    ট্রাইব্যুনালে সরাসরি সম্প্রচারিত সাক্ষ্যে জোহার অডিওগুলো শুনানো হয়। শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এসএম মাকসুদ কামাল ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর পাঁচটি কথপোকথনে আন্দোলন দমনের নানা অপকৌশলের কথা উঠে আসে।

    আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে সে এ জবানবন্দি দেয় । প্রসিকিউটর জোহা জানায়, সিআইডি ফরেনসিক বিভাগের পরিদর্শক রুকনুজ্জামান ওই ফোনালাপগুলো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয় এগুলো শেখ হাসিনার।

    ফোনালাপে শোনা যায় তাপস বলে, সন্ত্রাসীরা তো বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় বিভিন্ন সময় ঘুরতেছে, এখন কোথায় কী আক্রমণ করে বলা যাচ্ছে না। অপর প্রান্ত থেকে শেখ হাসিনা বলে, “না, আমরা ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমার নির্দেশনা দেওয়া আছে, ওপেন নির্দেশনা দিয়ে দিচ্ছি এখন, এখন লেথাল ওয়েপন ব্যবহার করবে, যেখানে পাবে সোজা গুলি করবে।”

    তাপস বলে, “জি, জি। হ্যাঁ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তো ওইখানে আছে, সচিবালয়ে কয়েকবার ওরা আক্রমণ করছে, ওরা তো রাতে যদি আবার কোথাও কোথাও বিভিন্ন সংবেদনশীল বাসাবাড়িতে আক্রমণ করে, তাহলে তো ইয়ে হবে।”

    শেখ হাসিনা বলে, “রাতের বেলা সব ভিজিলেন্স থাকবে এবং এই এতদিন তো, আচ্ছা ঠিক আছে আমি এখনি ব্যবস্থা নিচ্ছি। একটু আস্তে আস্তে অনেক জায়গায় গ্যাদারিং ক্লিয়ার হচ্ছে। দরকার নাই ওটা, দরকার নাই, আমি সেনাপ্রধানের সাথে কথা বলছি ওরা রেডি থাকবে ঠিক আছে, এখন তো আমরা অন্য ইয়ে করতেছি। ড্রোন দিয়ে ছবি নিচ্ছি আর হেলিকপ্টারে ইয়ে হচ্ছে মানে কয়েক জায়গায়।”

    তাপস বলে, “তাহলে ওই কিছু ছবি দেখে পাকড়াও করা যায় না রাতের মধ্যে।” শেখ হাসিনা বলে, “সবগুলিকে অ্যারেস্ট করতে বলেছি রাত্রে। ওটা বলা আছে, আর যেখানে গ্যাদারিং দেখবে সেখানে ওই উপর থেকে, এখন উপর থেকে (গুলি) করাচ্ছি, অলরেডি শুরু হইছে কয়েকটা জায়গায়।” অপরপ্রান্ত থেকে তাপস বলে, “জি।”

    জোহা তার জবানবন্দিতে জানায়, শেখ হাসিনার মোট ৬৯টি অডিও ক্লিপ এবং তিনটি মোবাইল নম্বরের কল রেকর্ড জব্দ করা হয়েছে।

    শেখ হাসিনা ও তাপসের টেলিফোন আলাপের একটি অংশে শোনা যায়, একপর্যায়ে তাপস বলে, “জি আপনি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ইয়ে করেন।” তখন শেখ হাসিনা বলে, “সব জায়গায় আগুন, বিআরটি ও বিটিআরসি বন্ধ করে দিছে, পোড়াইয়া দিছে, বিটিভি পোড়াইয়া দিছে এখন তো ইন্টারনেট বন্ধ, সব পোড়াইয়া দিছে, এখন চলবে কীভাবে!” তাপস বলে, “জি, এটা ভালো হইছে, জি।” শেখ হাসিনা বলে, “না.. পোড়াইয়া দিছে, মেশিনপত্র সব পুড়ে গেছে। আমি বলছি যা যা পোড়াতে… ও আমাদের সেতু ভবন পোড়াইছে।”

    তাপস বলে, “জি, ওরা রাতে মনে হয় আরো ব্যাপক আক্রমণ করবে। শেখ হাসিনা বলে, “হ্যাঁ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সেটা পোড়াইছে..।”

    তথ্যসূত্র
    ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বলছি ওরা রেডি থাকবে

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতে ৪০০ বছরের পুরনো মসজিদের আংশিক ভেঙে ফেলার রায় দিলো গুজরাট হাইকোর্টে



      ভারতের আহমেদাবাদে ৪০০ বছরের পুরনো একটি মসজিদের কিছু অংশ ভেঙে ফেলার অনুমতি দিয়েছে গুজরাট হাইকোর্ট। শহরের যানজট কমাতে আহমেদাবাদ সিটি কর্পোরেশন মসজিদের কিছু অংশ ভেঙে রাস্তা প্রশস্ত করার উদ্যোগ নেয়। মসজিদ কমিটি এতে আপত্তি জানিয়ে হাইকোর্টে স্থগিতাদেশ চেয়েছিল। তবে আদালত আবেদনটি খারিজ করে দিয়ে আংশিক ভেঙে ফেলার অনুমতি দেয়।

      ২৪ সেপ্টেম্বর দ্য অবজারভার পোস্ট জানায়, আদালত রায়ে উল্লেখ করেছে উদ্যোগটি জনস্বার্থে নেওয়া হয়েছে। ফলে মসজিদ কমিটির দাখিল করা স্থগিতাদেশের আবেদন আইনগতভাবে অগ্রহণযোগ্য। মসজিদ কমিটি যুক্তি দিয়েছিল, এটি কেবল একটি ধর্মীয় স্থাপনা নয়, বরং শতাব্দী-প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন এবং ওয়াকফ সম্পত্তি। তাই এর ধ্বংস সংবিধানপ্রদত্ত ধর্মীয় স্বাধীনতার লঙ্ঘন হবে।

      তবে বিচারপতি মৌনা এম. ভাট রায়ে জানায়, পৌর কমিশনার গুজরাট প্রভিন্সিয়াল মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইন অনুযায়ী বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগ করেছেন, যেখানে ওয়াকফ আইন প্রযোজ্য নয়।

      এর আগে গুজরাটে পুরনো ধর্মীয় স্থাপনা ভাঙাকে ঘিরে বিতর্ক হয়েছিল। গত বছর গির সোমনাথে ৫০০ বছরের পুরনো একটি মসজিদ, দরগাহ ও কবরস্থান ভেঙে ফেলা হয়েছিল। সে সময় মুসলিম সমাজ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করলেও আদালত হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং রাজ্য সরকারের পদক্ষেপকে বৈধ বলে রায় দেয়।

      মানসা মসজিদের আংশিক ভাঙনের রায়ের পর স্থানীয় মুসলিম সমাজে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

      তথ্যসূত্র:
      1. Gujarat HC Allows Partial Demolition of 400-Year-Old Mansa Masjid for Road-Widening Project
      https://tinyurl.com/3hzv3njv
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        নুসেইরাত শিবিরে রক্তাক্ত গণহত্যা, গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় একদিনে শহীদ ৮৫



        ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখন্ডে বর্বর ইসরায়েলি হামলায় একদিনে আরও অন্তত ৮৫ জন শহীদ হয়েছেন। এর মধ্যে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে একটি স্টেডিয়ামে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর ওপর চালানো হামলায় অন্তত ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন।

        নিহতদের মধ্যে সাত নারী ও দুই শিশু রয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বিশ্বনেতাদের যুদ্ধবিরতির আহ্বান সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখন্ডে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। ২৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

        সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজার নুসেইরাতে আল-আহলি স্টেডিয়াম বহু বাস্তুচ্যুত মানুষের অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, সেখানেই রক্তাক্ত গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। গাজা সিটি থেকে আসা নাজওয়া নামের এক নারী আল জাজিরাকে বলেন, “হাতে যা ছিল তাই নিয়ে বেরিয়েছি। আমাদের কিছুই বাকি নেই। আমরা আতঙ্কে আছি। যাতায়াত করাটাও ব্যয়বহুল। জিনিসপত্র আনার সামর্থ্য নেই।”

        জাতিসংঘ সতর্ক করে বলেছে, ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটিতে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এবং হাজারো মানুষকে পালাতে বাধ্য করছে।

        জাতিসংঘের অনুসন্ধান কমিশন বলেছে, ইসরায়েলের কার্যক্রম আসলে গাজায় স্থায়ী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিম তীরে ইহুদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। গাজার বেশিরভাগ মানুষ ইতোমধ্যেই গাজা সিটি ছেড়ে চলে গেছে এবং সন্ত্রাসী সেনারা সেখানকার অভিযানে আরও অগ্রসর হবে।

        ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৬৫ হাজার ৪১৯ জন ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১ লাখ ৬৭ হাজারের বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, আরও বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন।

        তথ্যসূত্র:
        1. Israel kills 85 people in Gaza despite calls for truce from world leaders
        https://tinyurl.com/bb2ek27s
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X