Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ৬ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ৬ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    জামালপুরে শিশুছাত্রীকে ধর্ষণ করলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক


    জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ১০ বছর বয়সী এক শিশুছাত্রীকে বই ও চকলেট দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় গত ২৮ অক্টোবর রাতে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ইসলামপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছেন।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর সকালে ওই ছাত্রীকে বই ও চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে ডেকে নেয় প্রধান শিক্ষক শামীম উল বাশার। পরে তাঁর বসতবাড়ির কাছে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ওই শিশুকে ধর্ষণ করে। শিশুটি বাড়িতে গিয়ে প্রথমে তাঁর মাকে বিষয়টি জানায়। পরে অন্যদের সহযোগিতায় পরিবারের সদস্যরা থানায় গিয়ে ওই রাতেই মামলা করেন।

    আসামি শামীম উল বাশারের (৪০) বাড়ি ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলী ইউনিয়নে। মামলার পর থকে ওই শিক্ষক পলাতক রয়েছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. চকলেট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক
    https://tinyurl.com/mub7wevx
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ইসকনের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় যবিপ্রবি শিক্ষার্থীকে হত্যার হুমকি



    ইসকনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) তাহসিন আরাফাত নামের এক শিক্ষার্থীকে সোশাল মিডিয়ায় হত্যার হুমকি দিয়েছে ভারতীয় এক নাগরিক। ভুক্তভোগী তাহসিন আরাফাত যবিপ্রবির কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

    গত ২৪ অক্টোবর জুম’আর নামজের পরে যবিপ্রবি ইসলামিক কালচারাল সোসাইটি এবং যবিপ্রবি ইসলামিক নলেজ সিকার্স সোসাইটির যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল করে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভ মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস ঘুরে যবিপ্রবির প্রসাশনিক ভবনের সামনে শেষ হয়। সেখানে ইসকনের বিরুদ্ধে বক্তব্য প্রদান করেন তাহসিন আরাফাত।

    তার সেই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে তাকে পর দিন (২৬ অক্টোবর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক মেসেঞ্জারে অশ্রাব্য ভাষায় গালিসহ হত্যার হুমকি দেয় এক ভারতীয় নাগরিক। সেই ভারতীয় নাগরিক এর ফেসবুক আইডির নাম দিপংকর বর্মন।

    তাহসিন আরাফাত জানায়, উক্ত ফেসবুক আইডিটি সক্রিয় এবং এর নিজস্ব মালিক দিপংকর বর্মান। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সে শিলিগুরির বাসিন্দা। ফেসবুক আইডি খোলা হয়েছে ২০২১ সালের মার্চ মাসে এবং এতে ফলোয়ার সংখ্যা পাঁচ হাজার।

    অধিক সত্যতা যাচাই এর জন্য ‘মাথাভাঙা শহর’ ফেসবুক গ্রুপে ২০২৪ সালের ২ আগস্ট দেওয়া এক পোস্টে তার মুঠোফোন নম্বর খুজে পাওয়া যায়। পরবর্তীতে সেই নম্বর ‘ট্রু-কলার’ অ্যাপের মাধ্যমে অনুসন্ধান করলে দেখা যায় সেই নম্বর রেজিস্টারকৃত মালিক ‘ছি সিতাল কে দিপংকর বার্মান ২২’ এবং এটির অবস্থান ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আরোও জানা যায় সে ভারতের এক ছাত্র সংগঠন ‘এবিভিপি’ সংগঠনের স্টেইট সেক্রেটারি।

    এরই পরিপ্রেক্ষিতে যবিপ্রবির শিক্ষার্থী তাহসিন আরাফাত সোমবার (২৭ অক্টোবর) যশোরের কোতোয়ালী মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন।

    সাধারণ ডায়েরিতে (জি.ডি নাম্বার ২৪১২) আরাফাত উল্লেখ করেন, গত ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে শুক্রবার বাদ জুমা আমরা যবিপ্রবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা দেশে ইসকন সংগঠনের সদস্য কর্তৃক মুসলিম মেয়ে ধর্ষণ, ইমাম গুম ইত্যাদির প্রতিবাদ জানিয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে থাকি।

    মিছিল শেষে আমরা কয়েকজন ক্যামেরার সামনে বাংলাদেশে ইসকনের এসব অপরাধমূলক কর্মকান্ডের কথা তুলে ধরে প্রতিবাদমূলক বক্তব্য দিয়ে থাকি।

    তার মধ্যে আমিও কিছুক্ষণ বক্তব্য দিয়েছিলাম। আমার বক্তব্যের অংশটুকু নিয়ে আমি ৩ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ ফেইসবুকে আপলোড করি, যেটি এখন পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৯ শত শেয়ার হয়েছে, এবং ভিডিওটি দেখেছেন ৯৮ হাজার জন মানুষ। এরপর গত ২৬শে অক্টোবর সকাল ৮ টা ১৮ মিনিটে আমার ফেইসবুক মেসেঞ্জারে ‘Dipankar Barman’ (@dipankar.barman.884411) নামের একটি আইডি থেকে আমাকে হত্যা, আমার পরিবারের মহিলাকে ধর্ষণের হুমকি দেয়।

    এবং এই আইডি থেকে আল্লাহর রাসূল (ﷺ), আম্মাজান আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা-কে নিয়ে অত্যন্ত বাজে ও নোংরা ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে, এবং ইসলাম বিষয়েও প্রচুর গালিগালাজ করতে থাকে। ঐ ব্যাক্তি বলে সে ভারতীয়, বর্তমানে খুলনাতে অবস্থান করছে সেইসাথে আমাকে খুলনায় যেতে বলে, এবং সেখানে আমাকে ‘বলি’ দেওয়ার হুমকি দেয়।

    এই আইডি ঘুরে আমার নকল আইডি মনে হয় নি বরং পুরনো, একটিভ ও আসল আইডি মনে হয়েছে। সে তার প্রোফাইলে নিয়মিতই মুসলিমবিরোধী পোস্ট দেয় এবং নরেন্দ্র মোদির কথা শেয়ার করে। এসব হতে আমার মনে হয় এই লোক সহ কেউ বা কারা আমাকে অনুসরণ করছে। আমি আমার নিরাপত্তার বিষয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এমতাবস্থায় উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে ভবিষ্যতের জন্য সাধারণ ডাইরিভূক্ত করে রাখি।

    তথ্যসূত্র:
    1. ইসকনের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় যবিপ্রবি শিক্ষার্থীকে হত্যার হুমকি
    https://tinyurl.com/22kk4ukd
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গোপনে বাকৃবি ছাত্রীদের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি তুলে সিনিয়রকে দিতো হিন্দু ছাত্রী



      বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) গোপনে নারী শিক্ষার্থীদের অপ্রীতিকর ও অপ্রস্তুত অবস্থার ছবি তুলে এক সিনিয়র ছাত্রের কাছে পাঠাতো এক হিন্দু নারী শিক্ষার্থী। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর নাম দেবশ্রী দত্ত রাত্রি। সে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ থেকে সদ্য স্নাতক সম্পন্ন করেছে।

      গত ২৮ অক্টোবর গণমাধ্যমসূত্রে জানা যায়, দেবশ্রী দত্ত রাত্রি গোপনে তার সহপাঠী মেয়েদের ঘুমন্ত বা ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি তুলতো। এরপর সেগুলো নিয়মিতভাবে শরীফ ইসতিয়াক আকাশ নামে তার সিনিয়র বন্ধুর কাছে পাঠাতো। আকাশ একই অনুষদের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বর্তমানে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে প্রভাষক হিসেবে কর্মরত আছে। এ বিষয়ে অনুষদের ডিনের কাছে মৌখিকভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন একাধিক শিক্ষার্থী। তারা অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য ডিনের কাছে দাবি জানান।

      অভিযুক্ত রাত্রীর সহপাঠীদের অভিযোগ, ইন্টার্নশিপ চলাকালীন রাত্রীর সন্দেহজনক আচরণ লক্ষ্য করেন তারা। এরপর তাকে নজরদারিতে রাখা হয়। পরে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সে মেয়েদের ঘুমন্ত বা অপ্রস্তুত অবস্থার ছবি তুলতো। বিষয়টি প্রমাণ হওয়ার পর তারা বিভাগীয় শিক্ষকদের অবহিত করেন এবং কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

      এদিকে অভিযুক্ত নারী শিক্ষার্থী অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আবদুল মজিদ। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা অভিযোগ নিয়ে আমার কাছে আসে। আমরা অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন পরীক্ষা করে ছবি আদান-প্রদানের প্রমাণ পাই। জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে স্বীকার করে যে, সে মেয়েদের বিভিন্ন ছবি তুলতো এবং তা এক সিনিয়রের কাছে পাঠাতো।

      তিনি আরও বলেন, বর্তমানে ওই মোবাইলটি সিলগালা অবস্থায় ডিন অফিসে সংরক্ষিত রয়েছে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ ও নিরোধ কমিটির কাছে হস্তান্তর করা হবে।

      এদিকে আরেক অভিযুক্ত শরীফ ইসতিয়াক আকাশও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেছে, আমি মেয়েটির সঙ্গে দীর্ঘদিন কথা বলেছি। সে যেসব ছবি পাঠিয়েছে, আমি তা সংরক্ষণ করিনি। আমার কোনো খারাপ উদ্দেশ্য ছিল না, তবে আমি আমার কাজের জন্য অনুতপ্ত। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নেবে, আমি তা মেনে নেব।

      তথ্যসূত্র:
      ১. গোপনে বাকৃবি ছাত্রীদের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি তুলে সাবেক ছাত্রকে দিতেন আরেক ছাত্রী
      https://tinyurl.com/mtcnna6y
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বোরকা পরা ছাত্রীদের বিদ্রূপ করে মদ হাতে ও হাফ প্যান্ট পরে ক্লাসে যাওয়ার ঘোষণা রাবি শিক্ষকের



        রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন বোরকা ও হিজাব পরা নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে কটাক্ষপূর্ণ মন্তব্য করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছে। ওই পোস্টে সে বোরকা ও হিজাবকে কটাক্ষ করে বিদ্রূপাত্বক ভাষায় ঘোষণা দেয়, সে ক্লাসে টু-কোয়াটার প্যান্ট পরে এবং হাতে মদের বোতল নিয়ে ক্লাসে যাবে।

        গত ২৭ অক্টোবর নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া ওই পোস্টে সে লিখেছে, ‘এই ব্যক্তিগত স্বাধীনতা (বোরকা-হিজাব পরা) আমি এন্ডর্স করছি। কাল আমি এরকম ব্যক্তিগত স্বাধীনতা পরে ও হাতে নিয়ে ক্লাসে যাবো। পরবো টু-কোয়াটার, আর হাতে থাকবে মদের বোতল। মদ তো ড্রাগ না! মদ পান করার লাইসেন্সও আমার আছে! শিবির আইসেন, সাংবাদিকরাও আইসেন!’

        ধর্মীয় পোশাক পরিধানকে ব্যক্তিগত স্বাধীনতার সঙ্গে মদের উদাহরণ টেনে তুলনা করার ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তাল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ২৭ অক্টোবর রাতেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেন এবং ওই শিক্ষককে দ্রুত বহিষ্কারের দাবি জানান।

        বিক্ষোভে রাকসুর মহিলাবিষয়ক সম্পাদক সায়েদা হাফসা বলেন, হিজাব পরে নারীরা যখন সমাজে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন একজন শিক্ষক তাদের পোশাক নিয়ে কটাক্ষ করে নারীর মর্যাদাকে অবমাননা করেছেন। তিনি বলেন, ‘নির্বাচিত নারী প্রতিনিধিদের ছবি ব্যবহার করে টু-কোয়াটার ও মদের বোতলের উদাহরণ টেনে তিনি বোরকাকে সামাজিকভাবে অবমূল্যায়ন করেছেন। এটি শুধু নারী নয়, পুরো সমাজের প্রতি অবমাননাকর।’

        রাকসুর জিএস সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘যদি তার সাহস থাকে, তিনি বিভাগে মদের বোতল হাতে ও হাফ প্যান্ট পরে আসুন। না হলে প্রশাসন তাকে শোকজ করবে। এটি কোনো রাজনৈতিক বিষয় নয়, এটি শিক্ষার্থীদের অস্তিত্ব, হিজাবের অস্তিত্ব ও মুসলিমদের আত্মপরিচয়ে আঘাত।’

        ঘটনার পরপরই শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন তার পোস্টটি ‘অনলি-মি’ করে দেয়, অর্থাৎ জনসাধারণের জন্য অদৃশ্য করে ফেলে। তবে তার পোস্টের স্ক্রিনশট দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় ক্ষোভ আরও ছড়িয়ে পড়ে।

        এ ঘটনার প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও বিক্ষোভ হয়েছে। ২৮ অক্টোবর বিকেলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের নারী শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষক নারী প্রতিনিধিদের হিজাব পরিহিত ছবিকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন এবং মদ ও হাফ প্যান্টের উদাহরণ দিয়ে ধর্মীয় অনুশাসনকে অবমাননা করেছেন। তারা বলেন, এমন বক্তব্য দেশের আইন, সামাজিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতার পরিপন্থি।

        একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘রাবির ওই শিক্ষক পোশাকের স্বাধীনতা চেয়েছেন কিন্তু একজন নারীর হিজাব মানতে পারেন না। এই দ্বিচারিতামূলক আচরণ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মানানসই নয়।’ আরেকজন বলেন, ‘একজন শিক্ষক সমাজে আলো ছড়ানোর মানুষ। কিন্তু এমন বিদ্বেষপূর্ণ বার্তা সমাজে বিভাজন ও অন্ধকার সৃষ্টি করে।’

        শিক্ষার্থীরা দাবি জানিয়েছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যেন দ্রুত ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয় এবং ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষক বা শিক্ষার্থী যেন ধর্মীয় পোশাক ও বিশ্বাস নিয়ে বিদ্রূপ করার সাহস না পায়।

        তথ্যসূত্র:
        1. বোরকা ও মদ নিয়ে রাবি শিক্ষকের পোস্ট, যা জানা যাচ্ছে
        https://tinyurl.com/y6tu9mta
        2. রাবি শিক্ষকের হিজাব নিয়ে কটাক্ষের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ
        https://tinyurl.com/4j37tjxr
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X