Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ২০শে জিলহজ্জ, ১৪৪২ হিজরি | ৩১শে জুলাই ২০২১ ঈসায়ী|

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ২০শে জিলহজ্জ, ১৪৪২ হিজরি | ৩১শে জুলাই ২০২১ ঈসায়ী|

    ইসরাইলি দখলদারিত্বে হারিয়ে যাচ্ছে গাজার মৎস শিল্প

    সন্ত্রাসী ও দখলদার ইসরাইল অবরুদ্ধ গাজার অর্ধেকেরও বেশি মৎস আহরণ ক্ষেত্র দখল করে নিয়েছে। এতে গাজার মৎস শিল্প হারিয়ে যেতে বসেছে।

    ফিলিস্তিনের আঞ্চলিক সরকারি কর্ম সমন্বয়কারী বিভাগ জানায়, অভিশপ্ত ইসরাইলি প্রশাসন গাজার ৬ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্র জোড়পূর্বক দখল করে নিয়েছে।

    গত ২৬ জুলাই সোমবার কুদস নিউজ নেটওয়ার্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সমুদ্র তীরবর্তী ১২ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্রের ৬ নটিক্যাল মাইল অঞ্চল জয়োনিস্ট ইসরাইল ইতিমধ্যে দখল করে নিয়েছে। ফলে গাজার প্রায় ৩ হাজার জেলের আর্থিক ও পেশাগত অবস্থা সংকটাপন্ন।

    ইসরাইলি দখলদারিত্বের ফলে গাজার মৎস আহরণ ক্ষেত্র কমে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৮০০ জন জেলে এ পেশায় যুক্ত আছেন।

    উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজার প্রায় ৭০ হাজার মুসলিম প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে মৎস শিল্পের সাথে জড়িত।

    ইসরাইল গত ২০০৭ সাল থেকে গাজাবাসীর উপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। তারা গাজার সীমান্ত ক্রসিংগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে গাজার সাথে বৈশ্বিক আমদানি-রপ্তানী রোধ করেছে। অভিশপ্ত ইহুদিরা কাতার ও অন্যান্য দাতা দেশ থেকে গাজায় পাঠানো আর্থিক অনুদানও ঢুকতে দিচ্ছে না।

    গত মার্চ মাসে অবরুদ্ধ গাজায় ন্যাক্যারজনক ইসরাইলি আগ্রাসনের পর, এহেন চলমান কঠোর অবরোধ গাজার দূর্বল অর্থনীতিকে আরো দূর্বলতর করছে, গাজাবাসীর মানবাধিকারকে আরো কুলষিত করছে।

    উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজায় গত মার্চ মাসে ইসরাইলের ১১ দিনব্যাপী আগ্রাসনে ৬৭ শিশু ও ৪১ জন নারী সহ ২৫০ অধিক মুসলিম নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ১৯১০ জন ফিলিস্তিনি।

    সে হামলায় ৯০ হাজারেরও অধিক ফিলিস্তিনি মুসলিম নিজ ঘরবাড়ি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েন। গাজার বহু আবাসিক ভবন ও স্থাপনা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে মাটির সাথে মিশে গেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    রাজধানীতে সন্ত্রাসী স্বেচ্ছাসেবক লীগের দু’গ্রুপে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

    বালুর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর দারুস সালাম থানার সামনে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছে সন্ত্রাসী আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুটি গ্রুপ।

    বুধবার(২৮ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫ টায় দারুস সালাম থানা থেকে কয়েকশ গজ সামনে (দারুসসালাম জোন এসির কার্যালয়ের) এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর যুগান্তরের।

    স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান দারুস সালাম থানা আওয়ামী সন্ত্রাসী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইসলাম গ্রুপ ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা নাবিল খান গ্রুপের মধ্যে বালুর ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে প্রায় সময় দুগ্রুপের মধ্যে দখল পাল্টাদখলের ঘটনা ঘটত।

    এদিন বিকালে দুগ্রুপের ৫ শতাধিক সদস্য নিজেদের মধ্যে রামদা, হকিস্টিক, বাঁশ, লাঠি, ইট-পাটকেল ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় গুলির শব্দও পাওয়া যায়। এতে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়। ঘটনাস্থালে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নিতে পারেনি।

    স্থানীয় বাসিন্দা ও সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মুরাদ হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইট বালুর এ ব্যবসাটি আমার ছিল। স্বেচ্ছাসেব লীগের ইসলাম কিছু দিন আগে আমার কাছ থেকে জোর করে এ ব্যবসা ছিনিয়ে নেয়। আজ আবার আমার লোকজনের ওপর হামলা করেছে।

    স্থানীয়ভাবে আরও জানা গেছে, এই গ্রুপের মধ্যে শুধু ইট-বালুর ব্যবসাই নয়, এলাকায় আধিপত্য, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, ইয়াবা ব্যবসা, বাড়ি দখল, দিয়া বাড়ি ঘাটের চাঁদা, কোনাবাড়ির চাঁদা, রোড গার্মেন্টসের চাঁদা, বাস টার্মিনালের চাঁদা, এলাকার ময়লার টাকা, বালির গদি, মাজার রোড লেগুনার চাঁদাবাজিসহ নানা বিষয় নিয়ে বিভিন্ন সময় হামলা, মামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে শুধু ভয় আর আতংক বিরাজ করছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কক্সবাজারে ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দি দুই লক্ষাধিক মানুষ

      টানা ভারী বর্ষণ ও মাতামুহুরী নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে ভয়াবহ বন্যায় নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে কক্সবাজারের চকরিয়া। অধিকাংশ ইউনিয়ন এবং চকরিয়া পৌরসভার লোকালয় বানের পানিতে ভাসছে। এই অবস্থায় অন্তত ২ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

      ভেঙে পড়েছে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। টিউবওয়েল ও বসতবাড়ির রান্নার চুলো পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে পড়েছে পরিবারগুলোতে। অনেক স্থানে বাড়ির চালা পর্যন্ত পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুঁটছে হাজারো মানুষ।

      এদিকে মাতামুহুরী নদীতে নেমে আসা উজানের পানির প্রবল তোড়ে কয়েকটি স্থানে ভেঙে গেছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধও। এতে চকরিয়ার উপকূলীয় মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে নতুন করে ঢুকে পড়ছে বানের পানি। ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় ভয়াবহ পাহাড় ধসের শঙ্কাও দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে মানুষের মাঝে।

      উপজেলা সদরের সঙ্গে ইউনিয়নের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের মাধ্যম সড়কগুলো কয়েকফুট পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। উপজেলা সদরের সাথে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। জরুরী প্রয়োজনে মানুষ নৌকায় চেপে যাতায়াত করছে। মাতামুহুরী নদীতে নেমে আসা উজানের পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এর ওপর টানা বর্ষণ অব্যাহত থাকায় মানুষের মাঝে আতঙ্কও ছড়াচ্ছে। দুই উপজেলার ফসলী জমিও বানের পানিতে তলিয়ে গেছে। অনেকস্থানে ভেসে গেছে পুকুরের মাছ।

      চকরিয়া উপজেলার কাকারা, সুরাজপুর-মানিকপুর, বমুবিলছড়ি, লক্ষ্যারচর, ফাঁসিয়াখালী, কৈয়ারবিল, হারবাং, বরইতলী, ডুলাহাজারা, খুটাখালী, চিরিংগা, সাহারবিল, পূর্ব বড় ভেওলা, বিএমচর, কোনাখালী, ঢেমুশিয়া, পশ্চিম বড় ভেওলা, বদরখালী গ্রামের পর গ্রাম কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে।

      ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ভারি বর্ষণের কারণে ইউনিয়নের অধিকাংশ ওয়ার্ডের ১হাজারের অধিক বাড়িতে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। বিশেষ করে হাজিয়ান, উত্তর ঘুনিয়া, দক্ষিণ ঘুনিয়া ও ছড়ারকুল এলাকায় বন্যায় তলিয়ে গেছে বেশ কিছু ঘরবাড়ি।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভাইয়েরা,শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরীর অবস্থা কেমন? উনার ব্যাপারে কোনো কিছুই শোনা যায় না! আর আল-কায়দার প্রকাশ করা শেষ কয়েকটি ভিডিও এর Tumble এ উনার নামের পরে, "হাফি." লেখা ছিলোনা কেন?

        Comment

        Working...
        X