ইসরাইলি দখলদারিত্বে হারিয়ে যাচ্ছে গাজার মৎস শিল্প
সন্ত্রাসী ও দখলদার ইসরাইল অবরুদ্ধ গাজার অর্ধেকেরও বেশি মৎস আহরণ ক্ষেত্র দখল করে নিয়েছে। এতে গাজার মৎস শিল্প হারিয়ে যেতে বসেছে।
ফিলিস্তিনের আঞ্চলিক সরকারি কর্ম সমন্বয়কারী বিভাগ জানায়, অভিশপ্ত ইসরাইলি প্রশাসন গাজার ৬ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্র জোড়পূর্বক দখল করে নিয়েছে।
গত ২৬ জুলাই সোমবার কুদস নিউজ নেটওয়ার্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সমুদ্র তীরবর্তী ১২ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্রের ৬ নটিক্যাল মাইল অঞ্চল জয়োনিস্ট ইসরাইল ইতিমধ্যে দখল করে নিয়েছে। ফলে গাজার প্রায় ৩ হাজার জেলের আর্থিক ও পেশাগত অবস্থা সংকটাপন্ন।
ইসরাইলি দখলদারিত্বের ফলে গাজার মৎস আহরণ ক্ষেত্র কমে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৮০০ জন জেলে এ পেশায় যুক্ত আছেন।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজার প্রায় ৭০ হাজার মুসলিম প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে মৎস শিল্পের সাথে জড়িত।
ইসরাইল গত ২০০৭ সাল থেকে গাজাবাসীর উপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। তারা গাজার সীমান্ত ক্রসিংগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে গাজার সাথে বৈশ্বিক আমদানি-রপ্তানী রোধ করেছে। অভিশপ্ত ইহুদিরা কাতার ও অন্যান্য দাতা দেশ থেকে গাজায় পাঠানো আর্থিক অনুদানও ঢুকতে দিচ্ছে না।
গত মার্চ মাসে অবরুদ্ধ গাজায় ন্যাক্যারজনক ইসরাইলি আগ্রাসনের পর, এহেন চলমান কঠোর অবরোধ গাজার দূর্বল অর্থনীতিকে আরো দূর্বলতর করছে, গাজাবাসীর মানবাধিকারকে আরো কুলষিত করছে।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজায় গত মার্চ মাসে ইসরাইলের ১১ দিনব্যাপী আগ্রাসনে ৬৭ শিশু ও ৪১ জন নারী সহ ২৫০ অধিক মুসলিম নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ১৯১০ জন ফিলিস্তিনি।
সে হামলায় ৯০ হাজারেরও অধিক ফিলিস্তিনি মুসলিম নিজ ঘরবাড়ি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েন। গাজার বহু আবাসিক ভবন ও স্থাপনা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে মাটির সাথে মিশে গেছে।
সন্ত্রাসী ও দখলদার ইসরাইল অবরুদ্ধ গাজার অর্ধেকেরও বেশি মৎস আহরণ ক্ষেত্র দখল করে নিয়েছে। এতে গাজার মৎস শিল্প হারিয়ে যেতে বসেছে।
ফিলিস্তিনের আঞ্চলিক সরকারি কর্ম সমন্বয়কারী বিভাগ জানায়, অভিশপ্ত ইসরাইলি প্রশাসন গাজার ৬ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্র জোড়পূর্বক দখল করে নিয়েছে।
গত ২৬ জুলাই সোমবার কুদস নিউজ নেটওয়ার্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সমুদ্র তীরবর্তী ১২ নটিক্যাল মাইল মৎস আহরণ ক্ষেত্রের ৬ নটিক্যাল মাইল অঞ্চল জয়োনিস্ট ইসরাইল ইতিমধ্যে দখল করে নিয়েছে। ফলে গাজার প্রায় ৩ হাজার জেলের আর্থিক ও পেশাগত অবস্থা সংকটাপন্ন।
ইসরাইলি দখলদারিত্বের ফলে গাজার মৎস আহরণ ক্ষেত্র কমে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৮০০ জন জেলে এ পেশায় যুক্ত আছেন।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজার প্রায় ৭০ হাজার মুসলিম প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে মৎস শিল্পের সাথে জড়িত।
ইসরাইল গত ২০০৭ সাল থেকে গাজাবাসীর উপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। তারা গাজার সীমান্ত ক্রসিংগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে গাজার সাথে বৈশ্বিক আমদানি-রপ্তানী রোধ করেছে। অভিশপ্ত ইহুদিরা কাতার ও অন্যান্য দাতা দেশ থেকে গাজায় পাঠানো আর্থিক অনুদানও ঢুকতে দিচ্ছে না।
গত মার্চ মাসে অবরুদ্ধ গাজায় ন্যাক্যারজনক ইসরাইলি আগ্রাসনের পর, এহেন চলমান কঠোর অবরোধ গাজার দূর্বল অর্থনীতিকে আরো দূর্বলতর করছে, গাজাবাসীর মানবাধিকারকে আরো কুলষিত করছে।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজায় গত মার্চ মাসে ইসরাইলের ১১ দিনব্যাপী আগ্রাসনে ৬৭ শিশু ও ৪১ জন নারী সহ ২৫০ অধিক মুসলিম নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ১৯১০ জন ফিলিস্তিনি।
সে হামলায় ৯০ হাজারেরও অধিক ফিলিস্তিনি মুসলিম নিজ ঘরবাড়ি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েন। গাজার বহু আবাসিক ভবন ও স্থাপনা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে মাটির সাথে মিশে গেছে।
Comment