গাজীপুরে ভাড়া বেশি নেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরের শ্রীপুরে পরিবহন সংকটে কর্মস্থলে যেতে শ্রমিকদের ভোগান্তি ও ভাড়া বেশি নেওয়ার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন শিল্পকারখানার শ্রমিকরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই মহাসড়কে চলাচলকারী অন্যান্য শ্রমিক ও সাধারণ যাত্রীরা।
সোমবার শ্রীপুর পৌর এলাকায় ২নং সিঅ্যান্ডবি বাজারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে তারা এ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এতে মহাসড়কের দুই পাশে দুই কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ জটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। স্থানীয় এসকিউ সেলসিয়াস কারখানার শ্রমিক আব্দুর রহমান।
তিনি জানান, গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি থেকে কারখানা পর্যন্ত দূরত্ব পথের অটোরিকশা ভাড়া মাত্র ২০ টাকা। আজ সেই ভাড়া ৫০ দিয়েও গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে স্বল্প ভাড়ায় অটোরিকশা না পেয়ে হেঁটেই কারখানার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। এসে দেখি অনেকেরই একই অবস্থা।
তাই সবাই পরিবহণ ভোগান্তি কমানো ও ভাড়া কমানোর দাবিতে একত্রিত হয়েছি। অপর কারখানা শ্রমিক রহিমা আক্তার জানান, তার বাসা কারখানা থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে। স্বাভাবিক সময়ে লোকাল বাস ভাড়া ১০-১৫ টাকা ছিল, আজ পরিবহণ না পেয়ে অটোরিকশায় যাওয়ার পরিকল্পনা করি।
অটোচালক এই ১০ টাকা বাস ভাড়া ১২০ টাকা চাইলেন। পরে অনেক সময় অপেক্ষা করেও কোনো যান না পেয়ে বাধ্য হয়েই ৮০ টাকা ভাড়ায় কাজে যোগ দিয়েছেন। আরেক কারখানার শ্রমিক হোসেন আলী জানান, কারখানা খুলে দেওয়া হলেও যাতায়াতের কোনো সুব্যবস্থা করা হয়নি।
এ সুযোগে মহাসড়কে চলাচলকারী সব লোকাল বাস, অটোরিকশা গলাকাটা ভাড়া আদায় করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাড়া তিন থেকে চারগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে পরিবহন সংকটে কর্মস্থলে যেতে শ্রমিকদের ভোগান্তি ও ভাড়া বেশি নেওয়ার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন শিল্পকারখানার শ্রমিকরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই মহাসড়কে চলাচলকারী অন্যান্য শ্রমিক ও সাধারণ যাত্রীরা।
সোমবার শ্রীপুর পৌর এলাকায় ২নং সিঅ্যান্ডবি বাজারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে তারা এ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এতে মহাসড়কের দুই পাশে দুই কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ জটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। স্থানীয় এসকিউ সেলসিয়াস কারখানার শ্রমিক আব্দুর রহমান।
তিনি জানান, গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি থেকে কারখানা পর্যন্ত দূরত্ব পথের অটোরিকশা ভাড়া মাত্র ২০ টাকা। আজ সেই ভাড়া ৫০ দিয়েও গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে স্বল্প ভাড়ায় অটোরিকশা না পেয়ে হেঁটেই কারখানার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। এসে দেখি অনেকেরই একই অবস্থা।
তাই সবাই পরিবহণ ভোগান্তি কমানো ও ভাড়া কমানোর দাবিতে একত্রিত হয়েছি। অপর কারখানা শ্রমিক রহিমা আক্তার জানান, তার বাসা কারখানা থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে। স্বাভাবিক সময়ে লোকাল বাস ভাড়া ১০-১৫ টাকা ছিল, আজ পরিবহণ না পেয়ে অটোরিকশায় যাওয়ার পরিকল্পনা করি।
অটোচালক এই ১০ টাকা বাস ভাড়া ১২০ টাকা চাইলেন। পরে অনেক সময় অপেক্ষা করেও কোনো যান না পেয়ে বাধ্য হয়েই ৮০ টাকা ভাড়ায় কাজে যোগ দিয়েছেন। আরেক কারখানার শ্রমিক হোসেন আলী জানান, কারখানা খুলে দেওয়া হলেও যাতায়াতের কোনো সুব্যবস্থা করা হয়নি।
এ সুযোগে মহাসড়কে চলাচলকারী সব লোকাল বাস, অটোরিকশা গলাকাটা ভাড়া আদায় করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাড়া তিন থেকে চারগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
Comment