Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ৩রা রবিউল আউয়াল , ১৪৪৩ হিজরি | ১১ই অক্টোবর, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ৩রা রবিউল আউয়াল , ১৪৪৩ হিজরি | ১১ই অক্টোবর, ২০২১ ঈসায়ী |

    যুক্তরাজ্যের আফগান অভিবাসীরাও আমেরিকান শরণার্থীদের মতোই কষ্টে আছেন : দেশে ফিরতে চায় অনেকে।

    গত ১৫ আগস্ট তালিবান প্রতিরোধ যোদ্ধাগণ আফগানিস্তানের ক্ষমতা নেওয়ার পর হাজার হাজার আফগান আমেরিকা ব্রিটেনে পারি জমায়, যাদের অধিকাংশি ছিল আগ্রাসী বিদেশি বাহিনীর হয়ে কাজ করা লোকজন।

    তালিবানরা যদিও সবার জন্য ক্ষমা ঘোষণা করেছিল, তবুও এই আফগানরা ইউরোপ-আমেরিকার চকচক রঙিন প্রলেপ দেখে সেসব দেশে শরণার্থী হয়ে পারি জমায়। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন ইউরোপ-আমেরিকার ভঙ্গুর আর্থিক অবস্থার নীচে চাপা পরে, অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদেরকে সেসব পশ্চিমা দেশে।

    যুক্তরাজ্যে অবস্থান করা বহু আফগান শরণার্থী দেশে ফিরে আসার আকুতি জানিয়েছেন। এসব আফগান নাগরিককে বসতবাড়ি দেওয়া সম্ভব হয়নি। সাত হাজার আফগান নাগরিককে হোটেলে অনেকটা বন্দী জীবন কাটাতে হচ্ছে। তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্রিটিশ সরকারের ব্যর্থতার পর হতাশ হয়ে তারা এখন দেশে ফিরতে চান। খবর দ্যা গার্ডিয়ানের।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ডাক্তার যিনি ব্রিটেনে আফগান নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত, তিনি ব্রিটিশ গণমাধ্যম গার্ডিয়ানকে জানিয়েছেন, বেশ কয়েকজন আফগান নাগরিক আমাকে বলেছেন- তারা এখন দেশে ফিরে যেতে চান।… ৬৭ বছর বয়স্ক এক আফগান নাগরিক আমাকে বলেছেন- তিনি আর এই অবস্থা মোটেই সহ্য করতে পারছেন না। তিনি হোটেলের বাইরে যেতে চান।

    হোটেলে থাকতে বাধ্য হওয়া আফগান নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে। অথচ ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আরও কয়েক মাস তাদেরকে হোটেলেই থাকতে হতে পারে।

    এর আগে আমেরিকাস্থ আফগান শরণার্থীদের অপ্রতুল খাদ্য সরবরাহ এবং তাদের কষ্টকর জীবনের নানান দিক প্রকাশিত হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। অথছ যে আফগান জনগণকে কষ্টকর জীবন থেকে ‘রেহাই’ দিতে হলুদ মিডিয়া তালিবানের নামে সত্যমিথ্যা প্রচার করতে থাকে, আর বিশ্ব সম্প্রদায়কে আফগান জনগণের অধিকার রক্ষার দোহাই দিতে থাকে, সেই আফগানরাই যখন আমেরিকা আর যুক্তরাজ্যে ভোগান্তি পোহাচ্ছে, মিডিয়া তখন তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।

    ঐ আফগানদের পশ্চিমা দেশে যাওয়ার হিরিক দেখিয়ে মিডিয়া বারবার প্রচার করতে চেয়েছে যে,- তালিবনারা ভালো হলে মানুষ কেন এভাবে পালাচ্ছে। এমনকি ভারতীয় মিডিয়া প্লেইনের ডানায় চড়ে আফগানদের পালানর হাস্যকর মিথ্যা খবরও দেখাচ্ছিল। কিন্তু এখন যখন ওইসব কথিত উন্নত দেশে গিয়ে আফগান শরণার্থীরা মানবেতর জীবন যাপন করছে, খাদ্য ও চিকিৎসা সেবার মতো মৌলিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, তখন মিডিয়া তাদের পশ্চিমা প্রভুদের ব্যর্থতা আড়াল করতে নিরবতা অবলম্বন করছে।

    প্রদীপের নীচের অন্ধকারের সত্য যখন প্রকাশ হয়ে যায়, হলুদ মিডিয়া আর সেকুলার প্রগতিশীলরা তখন মুখ বুজে এভাবেই চুপ হয়ে যায়। এই বুদ্ধিজীবী-মিডিয়া গং-এর উপর তাই কোন দিক থেকেই বিশ্বাস রাখা উচিৎ না সচেতন মুসলিমদের, কারণ এরা জঘন্য ও মিথ্যাবাদী।

    তথ্যসূত্র :
    ——-
    ১। Some Afghan refugees plead to go home as UK’s resettlement scheme Operation Warm Welcome runs into trouble – https://tinyurl.com/3mcnutar

    ২। যুক্তরাজ্যে আফগান শরণার্থীদের আকুতি, ‘আমাদের দেশে ফিরতে দিন’ – https://tinyurl.com/a28pj7ps
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    চাইনিজ নিষ্ঠুরতা : বর্বর হানরা লাইভে এসে অশ্লীলভাবে উইঘুর নারীদের বিয়ে করার 'উপকারিতা' বর্ণনা করছে!

    সম্প্রতি পূর্ব তুর্কিস্তানে নাস্তিক চীনা যুবক কর্তৃক এক উইঘুর মুসলিম নারীকে অসম্মান করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। হান সম্প্রদায়ের নিষ্ঠুর ঐ যুবক নিজেই ভিডিওটি ধারণ করে; ইতিপূর্বে ঐ নারীকে জোর করে বিয়েও করে সে।

    ভিডিওটিতে দেখা যায়, ঐ নাস্তিক হান যুবক অশালীন ভঙ্গিতে ভিডিওর দর্শকদের উদ্যেশ্যে বলছে 'উইঘুর মেয়েরা ভাল রান্না করে, তারা সুন্দরী এবং পরিশ্রমী।' এ সময় হান পুরুষটি উইঘুর নারীকে দেখিয়ে অন্য হান পুরুষদেরকেও উৎসাহিত করতে থাকে উইঘুর নারীদের বিয়ে করার জন্য। ঐ মুসলিম নারী তখন নীরবে তাকিয়েছিল, তাঁর চাহনিতে হতাশার গ্লানি স্পষ্ট ছিল।

    চীন অধিকৃত পূর্ব তুর্কিস্তানে এরকম ঘটনা এখন হরহামেশাই ঘটছে। বহু বছর ধরে দখলদার চীনা সরকার হান পুরুষদেরকে উইঘুর মহিলাদের জোর পূর্বক বিয়ে করতে উৎসাহিত করে আসছে। যেসকল উইঘুর নারী নাস্তিক হান পুরুষদের বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়, তাদের ও তাদের পরিবারের উপর নেমে আসে নির্যাতনের স্টিমরোলার। জঙ্গি-সন্ত্রাসী তকমা দিয়ে তাদেরকে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে পাঠানো হয়, অথবা চিরদিনের জন্য নিখোঁজ করে দেয়া হয় তাদের।

    গত বছর বার্তা সংস্থা ডোম (ডকুমেন্টস অপরেশন এগেইন্সট মুসলিম) এর প্রকাশিত একটি ভিডিওতে চীনা হান পুরুষদেরকে উইঘুর নারীদের সঙ্গে জোরপূর্বক রাত্রিযাপন করতে দেখা যায়। হান পুরুষদের সঙ্গে যেসব নারীদের রাত কাটাতে বাধ্য করা হচ্ছে, তাদের অধিকাংশের স্বামীই চীনের বন্দিশিবিরে আটক। ভিডিওতে দেখানো পরিস্থিতি ছিল বর্ণনা করার পক্ষে খুবই লজ্জাজনক। ঐ অসহায় উইঘুর নারীর নিষ্পাপ শিশু সন্তানকে ঐ সময় মায়ের দিকে নীরবে ফ্যাল ফ্যাল* করে তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়।

    রেডিও ফ্রি এশিয়ার এক প্রতিবেদনে এক নির্লজ্জ চীনা কর্মকর্তা জানায়, ‘সাধারণত একটি বিছানায় সাধারণত একজন কিংবা দুজন ঘুমালেও, তাপমাত্রা যদি খুব শীতল হয়, তিন জনও ঘুমায়। আর হান পুরুষদের সাথে অসহায় উইঘুর মুসলিম নারীদের একই বিছানায় ঘুমানো এখন স্বাভাবিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়’।

    ডোম-এর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই চীনা পুরুষরা উইঘুরদের বাড়িতে একটানা ছয় দিন অবস্থান করে। তারা ওই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাজ করে এবং খাওয়া-দাওয়াও করে একসঙ্গে। এই সময় তারা কমিউনিস্ট পার্টির (নাস্তিক্যবাদী) আদর্শ নিয়ে আলোচনা করে, উইঘুরদের নাস্তিকতা লালন করতে বাধ্য করে।

    আরেক চীনা কর্মকর্তা বলে, ‘তারা ওই পরিবারটিকে চীনা মতাদর্শ (কমিউনিস্ট মতাদর্শ) শিখিয়ে সাহায্য করে, তাদেরকে নতুন চিন্তাচেতনায় নিয়ে আসা হয়। তারা জীবন নিয়ে কথা বলে, আর এই সময়ে তারা একে অন্যের প্রতি অনুভূতি জাগ্রত করার চেষ্টা করে’।

    যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত উইঘুর মুসলিম রুশান আব্বাস একটি অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটি উইঘুর নারীদের গণধর্ষণ’। উইঘুর নারীদের বিয়ের জন্য সরকার হান পুরুষদের অর্থ, বাড়ি ও চাকরি দিচ্ছে’। রুশান জানান, এই ধরনের পুরুষদের প্রত্যাখ্যান করা অনেক সময় দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে উইঘুর নারীদের জন্য। কারণ প্রত্যাখ্যান করা হলে তাদেরকে সন্ত্রাসবাদী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হবে।

    তিনি বলেন,‘মেয়ে অথবা তার পরিবারের সদস্যরা এ ধরনের বিয়ে প্রত্যাখ্যান করতে পারে না। কারণ নাস্তিক হান চীনাদের প্রত্যাখ্যান করা হলে তাদেরকে ইসলামি চরমপন্থি হিসেবে বিবেচনা করা হবে। বছরের পর বছর ধরে বিয়ের নামে উইঘুর নারীদের ধর্ষণ করে যাচ্ছে চীনা নাস্তিকরা’।

    বার্তা সংস্থা ডোম (ডকুমেন্টস অপরেশন এগেইন্সট মুসলিম) এর অন্য একটি ভিডিওতে হান পুরুষদের সাথে উইঘুর মুসলিম যুবতীদের জোর পূর্বক বিয়ে দেয়ার করুণ দৃশ্য দেখানো হয়। বিয়ের সময় মেয়েদের হাসতে বলা হয়; অসহায় ঐ নারীদের করুণ চাহনি ছাড়া প্রতিবাদের আর কোন ভাষা থাকে না।

    মাজলুম উইঘুর মুসলিম নারীরা তাদের দোয়ায় রবের কাছে চীনাদের শাস্তি কামনা করে, নাকি উম্মাহর নির্বিকার পুরুষদের জন্য বদ দোয়া করে - সেটা কারোই জানা নেই। তবে তাদের করুণ পরিণতির এই দায় নামধারী মুসলিম দেশগুলোর দুনিয়ালোভী শাসকদের উপর অনেকটাই বর্তায় বলে মনে করেন হক্কপন্থী উলামাগণ।

    লেখক: ইউসুফ আল-হাসান

    তথ্যসূত্র :

    ১। নাস্তিক চীনা যুবকের উইঘুর নারীকে অপদস্থ করার ভিডিও লিংক - https://twitter.com/i/status/1440946551354953729


    ২। ডোম- এ ২০২০ সালে প্রকাশিত ভিডিও লিংক - https://youtu.be/czH40x_aZnU


    ৩। চীনা হান যুবকের সাথে উইঘুর নারীর জোরপূর্বক বিয়ে - https://youtu.be/LJOOiIEG5is
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ইলি নদীতে উইঘুর মুসলিমদের ভাসিয়ে দেওয়া কোরআন মিলছে কাযাকস্তানের জেলেদের জালে

      পূর্ব তুর্কিস্তানের মুসলিমদের উপর দখলদার চীনাদের জুলুম-নিপীড়নের কঠোরতা রূপকথাকেও যেন হার মানায়। যেখানে লক্ষ লক্ষ মুসলিম কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী, মুক্তদেরও দিন কাটে সার্বক্ষণিক নজরদারি আর গ্রেফতার আতঙ্কে, ধর্মচর্চা যেখানে নিষিদ্ধ, সেখানে মুসলিমদের পক্ষে কোরআন শরীফের পবিত্রতা রক্ষা করা কতটা কঠিন, সেটা দেখা গেলো ডকুমেন্টিং অপরেশন এগেইনস্ট মুসলিম বা ডোম-এর প্রকাশিত একটি ভিডিওতে।

      বন্দী নির্যাতনের উপায় হিসেবে নিষ্ঠুর চীনারা বন্দী মুসলিমদেরকে জোড় করে পবিত্র কোরআনের উপর মল-মূত্র ত্যাগ করতে বাধ্য করে। এমন পরিস্থিতিতে যখন অসহায় উইঘুর মুসলিমরা কুরআনের পবিত্রতা রক্ষার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন, অনন্যোপায় হয়ে তাই তারা কোরআনকে পলিথিনে মুরিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দিচ্ছেন।

      ইলি নদীতে উইঘুর মুসলিমদের ভাসিয়ে দেওয়া এমন কিছু কোরআন আটকা পড়েছে পাশের দেশ কাযাকস্তানের পূর্ব তুর্কিস্তান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের আমলাতাই গ্রামের জেলেদের জালে। গ্রামের কিছু লোক পূর্ব তুর্কিস্তান থেকে বয়ে আসা ইলি নদীতে মাছ ধরতে গেলে তাদের জালে আটকা পরে ঐ কোরআনের কপিগুলো।

      সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ডোম-এর ঐ ভিডিওতে দেখা যায়, লোকেরা সাজিয়ে রাখা কোরআনের কপিগুলো দেখাচ্ছেন বর্ণনাকারীকে। আর ঐ বর্ণনাকারী কুরআনে থাকা নানান চিহ্ন দেখিয়ে প্রমাণ করছেন যে, কোরআনের কপিগুলোর মালিক অসহায় উইঘুর মুসলিমরা। তাই এটা ধারণা করা হচ্ছে যে, এই কপিগুলো সীমান্তের ওপার থেকেই ভেসে এসেছে।

      কোরআনকে অপবিত্র করা বা জ্বালিয়ে দিতে বাধ্য হওয়ার চেয়ে ইলি নদীতে নিক্ষেপ করাকেই বেশি সম্মানজনক মনে করেছেন অসহায় উইঘুর মুসলিমরা।

      তথ্যসূত্র :
      --------
      ১। Few villagers of Kazakhstan fished out copies of the Quran from Ili River - https://tinyurl.com/rum3pnpx
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আফগানে কয়েকটি প্রদেশে খুললো মেয়েদের স্কুল : হলুদ মিডিয়ার গালে চপেটাঘাত।


        সম্প্রতি টোলো নিউজের প্রচারিত খবরে দেখা যায় যে আফগানিস্তানের কুনার, বালখ ও শের-ই-পুল প্রদেশে মেয়েদের স্কুল খুলে দেওয়া হয়েছে। আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার বাস্তব অবস্থা বিষয়ক এই খবরটি সোশাল মিডিয়াতে নানা অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

        কিছুদিন পূর্বে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের পক্ষ থেকে মাধ্যমিক স্কুল খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ে শুধু ছেলেদের স্কুলগুলো খোলার কথা বলা হলে তালিবানদের হাতে নারী অধিকার ক্ষুন্ন হবার অপপ্রচার ছড়ীয়ে পড়ে হলুদ মিডিয়ায়। দাবী করা হয় তালিবানরা নারীদেরকে শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। যদিও সে সময় আফগানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীরা যথাযথ পর্দার বিধান মেনে ক্লাসে অংশ নিচ্ছিল! এছাড়া আফগান ইসলামি ইমারার পক্ষ থেকে তখন মেয়েদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করে স্কুল খোলার কথা জোর দিয়েই বলা হচ্ছিল।

        উল্লেখ্য, অল্প দিনের ব্যবধানে আফগানিস্তানের কয়েকটি প্রদেশে মেয়েদের স্কুল খুলে দেওয়া হলেও এটি নিয়ে হলুদ মিডিয়া তেমন কোন সংবাদই প্রচার করছে না। গুজব ছড়ানো এবং সত্য প্রকাশের পর তা লুকিয়ে রাখা দালাল মিডিয়ার প্রাত্যাহিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

        তথ্যসূত্র :
        ১। My female relatives who are teachers in Kabul can go to work. - https://tinyurl.com/3pczp33w
        ২। 3 Province - https://tinyurl.com/7za7drm8
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ ভাইদের সব খেদমত কবুল করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment

          Working...
          X