দিল্লী ভিত্তিক মুসলিম এনজিও এর ৪ জন সদস্যকে ‘অনুসন্ধান করার দোষে’ গ্রেপ্তার।
দিল্লী ভিত্তিক একটি মুসলিম এনজিও গ্রুপ ত্রিপুরায় সংখ্যালঘু মুসলমানদের নির্যাতনের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে সেখানকার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। সেই গ্রুপের চারজন মুসলমান সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই এনজিওর ফেইসবুক পেইজে একটি ভিডিওতে আইনজীবী মাহ্*মুদ প্রাচা উল্লেখ করেন যে, ত্রিপুরা পুলিশ তাদের এনজিওর চারজন প্রতিনিধিকে গ্রেপ্তার করেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী আইনে মামলা করে।
সেই মুসলিম গ্রুপ এনজিওর সাধারণ সম্পাদক আমির আরফিন রেজভী বলেছেন যে “এটি পূর্ণ মানবাধিকার লঙ্ঘন। একদিকে তো ত্রিপুরার পুলিশ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে অপরদিকে সংখ্যালঘুদের পক্ষে যারা আওয়াজ তুলছে ক্ষমতার জোরে তাদেরকে চুপ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।”
উক্ত চারজন মুসলিমকে ধর্মনগর কোর্ট ১৪ দিনের জন্যে পুলিশ কাস্টডিতে পাঠিয়েছে যদিও সেই চারজন ভুক্তভোগী অভিযোগ করছে যে তাঁদেরকে অনুসন্ধান বন্ধ করার চাপ প্রয়োগের জন্যে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দাঁড় করানো হয়েছে।
এছাড়াও ত্রিপুরা পুলিশ ৬৮ টি টুইটার প্রোফাইল, ৩২টি ফেইসবুক প্রোফাইল এবং ২ জন ইউটিউবারকে কঠোর ইউএপিএ আইনের অধীনে লিপিবদ্ধ করেছে। পুলিশ এই ৬৮টি টুইটার একাউন্টকে সাসপেন্ড করার জন্যে টুইটারে দরখাস্ত করেছে।
মুসলিম গ্রুপ ত্রিপুরায় চলমান এই মুসলিম সংখ্যালঘু নির্যাতনকে ‘রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসবাদ’ নামে অভিহিত করেছেন।
তথ্যসূত্র:
——
১। Maktoob Media- 4 members of Delhi’s Muslim group arrested under UAPA over fact-finding visit
২। Twitter Link:
দিল্লী ভিত্তিক একটি মুসলিম এনজিও গ্রুপ ত্রিপুরায় সংখ্যালঘু মুসলমানদের নির্যাতনের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে সেখানকার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। সেই গ্রুপের চারজন মুসলমান সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই এনজিওর ফেইসবুক পেইজে একটি ভিডিওতে আইনজীবী মাহ্*মুদ প্রাচা উল্লেখ করেন যে, ত্রিপুরা পুলিশ তাদের এনজিওর চারজন প্রতিনিধিকে গ্রেপ্তার করেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী আইনে মামলা করে।
সেই মুসলিম গ্রুপ এনজিওর সাধারণ সম্পাদক আমির আরফিন রেজভী বলেছেন যে “এটি পূর্ণ মানবাধিকার লঙ্ঘন। একদিকে তো ত্রিপুরার পুলিশ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে অপরদিকে সংখ্যালঘুদের পক্ষে যারা আওয়াজ তুলছে ক্ষমতার জোরে তাদেরকে চুপ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।”
উক্ত চারজন মুসলিমকে ধর্মনগর কোর্ট ১৪ দিনের জন্যে পুলিশ কাস্টডিতে পাঠিয়েছে যদিও সেই চারজন ভুক্তভোগী অভিযোগ করছে যে তাঁদেরকে অনুসন্ধান বন্ধ করার চাপ প্রয়োগের জন্যে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দাঁড় করানো হয়েছে।
এছাড়াও ত্রিপুরা পুলিশ ৬৮ টি টুইটার প্রোফাইল, ৩২টি ফেইসবুক প্রোফাইল এবং ২ জন ইউটিউবারকে কঠোর ইউএপিএ আইনের অধীনে লিপিবদ্ধ করেছে। পুলিশ এই ৬৮টি টুইটার একাউন্টকে সাসপেন্ড করার জন্যে টুইটারে দরখাস্ত করেছে।
মুসলিম গ্রুপ ত্রিপুরায় চলমান এই মুসলিম সংখ্যালঘু নির্যাতনকে ‘রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসবাদ’ নামে অভিহিত করেছেন।
তথ্যসূত্র:
——
১। Maktoob Media- 4 members of Delhi’s Muslim group arrested under UAPA over fact-finding visit
২। Twitter Link:
Comment