সৌদি সন্তষ্ট না-হওয়া পর্যন্ত কাতারিদের রোজা কবুল হবে না!! ফতোওয়া দিলো সৌদি আলেম "জামআন দ

[আবুল ফিদা]

সৌদি সন্তষ্ট না-হওয়া পর্যন্ত কাতারিদের রোজা কবুল হবে না!
সৌদি আলেম "জামআন দব" আলআযহার কর্তৃক কাতারের ভূমিকার শরয়ী দৃষ্টিভঙ্গি নির্ধারণের আহবানের পর একটি ফতওয়া ইস্যু করেন,
যেখানে কাতারিরা সৌদির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা না-করা পর্যন্ত এবং সৌদি কর্তৃক অনুমোদিত না-হওয়া পর্যন্ত কাতারিদের রোযা কবুল হবে না মর্মে জানানো হয়েছে।
কারণ, তারা "উলিল আমর"(দায়িত্বশীল) এর আনুগত্য ত্যাগের মাধ্যমে বিদ্রোহ করেছে!
তিনি সৌদি-বিরোধীদের সাদ্দামের পরিণতি মনে করিয়ে বলেন, এটাই কাফেরদের পরিণতি!
তিনি কাতারিদের দ্রুত তাওবা করার উৎসাহ দিয়ে বলেন, সৌদির করুণা সবকিছুতে পরিব্যাপ্ত, কাতারিরা নতুনভাবে তাওবা-নামা জমা দিলে এবং অনুমতি! ছাড়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠীদের সমর্থন করা হতে বিরত থাকলে; নিশ্চিত, তাদের ক্ষমা করা হবে, নতুবা সৌদির ক্রোধ ও অভিষাপ তাদের ওপর আপতিত হবে।
সূত্র:মরক্কোর "হুদুদ"পত্রিকা
তারিখ:০৭/০৬/২০১৭

সুত্র:- http://alhudood.net/10142/%D8%A7%D9%...1%D8%B6%D9%89/

[murabit]

সব দেশেই এসব শাসকরা অনুমতি না দিলে আল্লাহর কিতাব মাফিক বিচার ফায়ছালা করার অধিকার কারো নেই , সৌদিতে বাহ্যিক কিছু শরয়ী বিধান পালিত হতে দেখা যাচ্ছে এটা মুলত সৌদির রাজন্য বর্গের আনুগত্যেরই অংশ এখানে মুল আনুগত্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নহে কারন আল্লাহর বিধান বাস্তবায়ন তাদের অনুমোদন হলে হয় , কিন্তু তাদের প্রণীত নীতি বাস্তবায়নের জন্য আল্লাহর অনুমোদন অপরিহার্য্য নয়।তারা আল্লাহর শত্রু ইহুদি খৃষ্ঠান আমেরিকা ইস্রায়িলের সন্ত্রাসিদের কে আল্লাহর বিধান লঙ্ঘন করে মুজাহিদীনের বিরোদ্ধে সহায়তা করে কুফরিতে লিপ্ত। আল্লাহর হুকুম থেকে খারেজ এসব খারেজি শাসক তাদের আমল কবুল হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তাদের হত্যা, বয়কট করা প্রয়োজন । অচিরেই জালেম রা বুঝতে পারবে তাদের গতি কোন দিকে হচ্ছে ।

[সংগ্রামী যুবক]

এইসব জালেমেরা তাদের পরিণতি স্বচক্ষেই দেখতে পাবে অতি শিগ্রই ইনশাআল্লাহ

[ঘোড় সাওয়ার]

চাটুকার আর কাকে বলে...........!!!!!!!!

[bokhtiar]

আখি জাযাকাল্লাহু খাইরান। সুদাইসিকেও দেখলাম ভণ্ডদের দলে!!!!!

[হাকিমুল্লাহ মেহ]

কি ভাই, নতুন করে শরিয়ত নাজিল হলো নাকী?? তো কার উপর নাজিল হলো? অ অ.... ট্রাপমের উপর!!!!!!।

[omar fruque]

لن يقبل صيام القطريين حتى ترضى السعوديّة عنهم

এই কথাটুকু বলার পূর্বে তাদের একটু হলেও চিন্তা করার প্রয়োজন ছিলো যে, "আমরা কাকে সন্তুষ্ট করার জন্য এমন ফতোয়া দিচ্ছি!"

[ইলম ও জিহাদ]

লিংকে ঢুকে দেখলাম ফতোয়ায় শুধু রোযা কবুল হবে না এতটুকুই নয়, বরং না’কি বলা হয়েছে রোযা একেবারে হবেই না। যেমন হায়েয নেফাস আসলে মহিলাদের রোযা হয় না। লিংকে বলা হয়েছে,
تعتبر مخالفة السعوديّة بمثابة الحيض والنفاس، تَنقُض الطهارة وتبطل الصيام.
“সৌদি আরবের অবাধ্যতাকে উক্ত ফতোয়ায় হায়েয ও নেফাসের মত গণ্য করা হয়েছে যা ত্বাহারাত-পবিত্রতা নষ্ট করে দেয় এবং রোযা বাতিল করে দেয়। ”

বেশ ভাল মুফতী!! চৌদ্দশত বছর পর রোযা ভঙ্গের একটা নতুন কারণ আবিষ্কার করলেন।