পুন্টল্যান্ড সামরিক ঘাঁটিতে আল-কায়েদার হামলা : অফিসারসহ ২৫ সৈন্য হতাহত
সোমালিয়ার বারি অঞ্চলে পুন্টল্যান্ড সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিরোধ যোদ্ধারা একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। এতে ৬টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস এবং কমপক্ষে ২৫ গাদ্দার সৈন্য আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র অনুযায়ী, গত ২৭ মার্চ রবিবার উত্তর-পূর্ব সোমালিয়ার বারি রাজ্যের বোসাসো শহরে একটি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যা শহরটির ‘আফ-উরুর’ এলাকায় পুন্টল্যান্ড সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে চালানো হয়েছে। যেখানে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত হারাকাতুশ শাবাবের বীর মুজাহিদরা সামরিক ঘাঁটিটি ঘিরে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন এবং সামরিক ক্যাম্পের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন। প্রায় দেড়ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ের পর সামরিক ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ।
আশ-শাবাবের সহযোগী সংবাদ মিডিয়া নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদরা অভিযান চলাকালে ১০ পুন্টল্যান্ড সৈন্যকে হত্যা এবং আরও ১৫ এর বেশি সৈন্যকে গুরুতর আহত করতে সক্ষম হয়েছেন। যাদের মধ্যে মিউজ জিব্রিল, শাতি, এবং হায়র নামে পুন্টল্যান্ড সরকারের ৩ সিনিয়র কর্মকর্তারা সহ বেশ কয়েকজন অফিসারও রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান যে, তীব্র এই লড়াইয়ের সময় হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বিভিন্ন ভারী অস্ত্রের ব্যবহারও করেছে। যা সেক্যূলার তুরস্ক এবং আমেরিকাসহ বিভিন্ন ইসলামের শত্রু দেশগুলো এই যুদ্ধে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য গাদ্দার সেনাদের দিয়েছিল। ফলে লড়াইয়ের শুরু থেকেই আশ-শাবাব যোদ্ধারা এসব অস্ত্রের দ্বারা নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছিলেন।
বরকতময় এই যুদ্ধের সময় আশ-শাবাব মুজাহিদিন সোমালি সামরিক বাহিনীর কয়েকটি সাঁজোয়া যান, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম গনিমত পেয়েছেন। সেই সাথে আশ-শাবাবের হাত থেকে বাঁচতে দখলদার সেনারা যে যানবাহনে পালাচ্ছিল, এরূপ ৬টি সাঁজোয়া যানও ধ্বংস করেন মুজাহিদগণ। এমনিভাবে অভিযান শেষে সামরিক বেসটি সম্পূর্ণরূপে পুড়িয়ে এবং ধ্বংস করে দেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন।
এভাবেই ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদেরকে আল্লাহ্র ইচ্ছায় পূর্ব আফ্রিকার সকল অঞ্চল থেকে নির্মূল করে যাচ্ছেন মুজাহিদগণ।
সোমালিয়ার বারি অঞ্চলে পুন্টল্যান্ড সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিরোধ যোদ্ধারা একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। এতে ৬টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস এবং কমপক্ষে ২৫ গাদ্দার সৈন্য আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র অনুযায়ী, গত ২৭ মার্চ রবিবার উত্তর-পূর্ব সোমালিয়ার বারি রাজ্যের বোসাসো শহরে একটি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যা শহরটির ‘আফ-উরুর’ এলাকায় পুন্টল্যান্ড সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে চালানো হয়েছে। যেখানে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত হারাকাতুশ শাবাবের বীর মুজাহিদরা সামরিক ঘাঁটিটি ঘিরে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন এবং সামরিক ক্যাম্পের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন। প্রায় দেড়ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ের পর সামরিক ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ।
আশ-শাবাবের সহযোগী সংবাদ মিডিয়া নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদরা অভিযান চলাকালে ১০ পুন্টল্যান্ড সৈন্যকে হত্যা এবং আরও ১৫ এর বেশি সৈন্যকে গুরুতর আহত করতে সক্ষম হয়েছেন। যাদের মধ্যে মিউজ জিব্রিল, শাতি, এবং হায়র নামে পুন্টল্যান্ড সরকারের ৩ সিনিয়র কর্মকর্তারা সহ বেশ কয়েকজন অফিসারও রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান যে, তীব্র এই লড়াইয়ের সময় হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বিভিন্ন ভারী অস্ত্রের ব্যবহারও করেছে। যা সেক্যূলার তুরস্ক এবং আমেরিকাসহ বিভিন্ন ইসলামের শত্রু দেশগুলো এই যুদ্ধে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য গাদ্দার সেনাদের দিয়েছিল। ফলে লড়াইয়ের শুরু থেকেই আশ-শাবাব যোদ্ধারা এসব অস্ত্রের দ্বারা নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছিলেন।
বরকতময় এই যুদ্ধের সময় আশ-শাবাব মুজাহিদিন সোমালি সামরিক বাহিনীর কয়েকটি সাঁজোয়া যান, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম গনিমত পেয়েছেন। সেই সাথে আশ-শাবাবের হাত থেকে বাঁচতে দখলদার সেনারা যে যানবাহনে পালাচ্ছিল, এরূপ ৬টি সাঁজোয়া যানও ধ্বংস করেন মুজাহিদগণ। এমনিভাবে অভিযান শেষে সামরিক বেসটি সম্পূর্ণরূপে পুড়িয়ে এবং ধ্বংস করে দেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন।
এভাবেই ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদেরকে আল্লাহ্র ইচ্ছায় পূর্ব আফ্রিকার সকল অঞ্চল থেকে নির্মূল করে যাচ্ছেন মুজাহিদগণ।
Comment