সোমালিয়ায় আশ-শাবাবের রুটিন হামলায় বহু শত্রুসেনা হতাহত, যুদ্ধোপকরণ ধ্বংস
সোমালিয়া জুড়ে রুটিনমাফিক অভিযান পরিচালনা করেছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যাদের চালানো একদিনের অভিযানেই বহু সংখ্যক ইথিওপিয়ান, সোমালি, কেনিয়ান ও উগান্ডান সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের পরিচালিত এসব অভিযানে শত্রু বাহিনীর অনেক সামরিক সরঞ্জামও ধ্বংস করেছেন।শাহাদাহ এজেন্সির রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ৮ এপ্রিল আশ-শাবাব মুজাহিদগণ সোমালিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় জালজদুদ রাজ্যে একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। যা রাজ্যটির বাহদো শহরে পশ্চিমা প্রশিক্ষিত গাদ্দার সোমালি সেনাদের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি সামরিক ঘাঁটিতে মর্টার হামলার মাধ্যমে চালানো হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে পর পর দুইবার এই ঘাঁটিটিতে হামলা চালান মুজাহিদগণ।অনুরূপ সোমালিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বে রাজ্যের বোরখাবা শহরেও একটি অভিযান চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। যেখানে দখলদার ইথিওপিয়ান সেনাদের ক্যাম্পে মর্টার দ্বারা হামলা চালান আশ-শাবাবের মর্টার ইউনিটের যোদ্ধারা। আশ-শাবাবের মুহুর্মুহু এসব মর্টার হামলায় ঘটনাস্থলে ৩ ইথিওপিয়ান সেনা নিহত এবং আরও ২ দখলদার সেনা আহত হয়।একই সাথে এই হামলায় ক্রুসেডার বাহিনীর ২৩ মিলিমিটার বিমান বিধ্বংসী একটি হেভি মেশিনগান ও এর বহনকারি একটি ট্রাক ধ্বংস হয়ে গেছে।এদিকে রাজ্যটির বাইদোয়া শহরে গাদ্দার সোমালি বাহিনীর চেকপয়েন্ট টার্গেট করেও হামলা চালান মুজাহিদগণ।অপরদিকে সোমালিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় যুবা ও শাবেলে রাজ্যের কিসমায়ো ও বারাওয়ে শহরেও একযোগে সফল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। হামলাগুলো দখলদার কেনিয়া ও উগান্ডার সেনাদের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। মুজাহিদদের এসব হামলায় দখলদার বাহিনীর জান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া এসব হামলায় ক্রুসেডার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত তথ্য এখনো প্রকাশ করে নি।উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বৃহদাকারের অভিযানের আগে প্রায়ই ছোট থেকে মাঝারি পরিসরের অভিযান চালিয়ে থাকেন। যার মাধ্যমে শত্রু বাহিনীকে মানসিক ও রসদগত দিক দিয়ে দূর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা করেন মুজাহিদগণ।
সোমালিয়া জুড়ে রুটিনমাফিক অভিযান পরিচালনা করেছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যাদের চালানো একদিনের অভিযানেই বহু সংখ্যক ইথিওপিয়ান, সোমালি, কেনিয়ান ও উগান্ডান সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের পরিচালিত এসব অভিযানে শত্রু বাহিনীর অনেক সামরিক সরঞ্জামও ধ্বংস করেছেন।শাহাদাহ এজেন্সির রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ৮ এপ্রিল আশ-শাবাব মুজাহিদগণ সোমালিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় জালজদুদ রাজ্যে একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। যা রাজ্যটির বাহদো শহরে পশ্চিমা প্রশিক্ষিত গাদ্দার সোমালি সেনাদের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি সামরিক ঘাঁটিতে মর্টার হামলার মাধ্যমে চালানো হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে পর পর দুইবার এই ঘাঁটিটিতে হামলা চালান মুজাহিদগণ।অনুরূপ সোমালিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বে রাজ্যের বোরখাবা শহরেও একটি অভিযান চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। যেখানে দখলদার ইথিওপিয়ান সেনাদের ক্যাম্পে মর্টার দ্বারা হামলা চালান আশ-শাবাবের মর্টার ইউনিটের যোদ্ধারা। আশ-শাবাবের মুহুর্মুহু এসব মর্টার হামলায় ঘটনাস্থলে ৩ ইথিওপিয়ান সেনা নিহত এবং আরও ২ দখলদার সেনা আহত হয়।একই সাথে এই হামলায় ক্রুসেডার বাহিনীর ২৩ মিলিমিটার বিমান বিধ্বংসী একটি হেভি মেশিনগান ও এর বহনকারি একটি ট্রাক ধ্বংস হয়ে গেছে।এদিকে রাজ্যটির বাইদোয়া শহরে গাদ্দার সোমালি বাহিনীর চেকপয়েন্ট টার্গেট করেও হামলা চালান মুজাহিদগণ।অপরদিকে সোমালিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় যুবা ও শাবেলে রাজ্যের কিসমায়ো ও বারাওয়ে শহরেও একযোগে সফল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। হামলাগুলো দখলদার কেনিয়া ও উগান্ডার সেনাদের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। মুজাহিদদের এসব হামলায় দখলদার বাহিনীর জান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া এসব হামলায় ক্রুসেডার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত তথ্য এখনো প্রকাশ করে নি।উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বৃহদাকারের অভিযানের আগে প্রায়ই ছোট থেকে মাঝারি পরিসরের অভিযান চালিয়ে থাকেন। যার মাধ্যমে শত্রু বাহিনীকে মানসিক ও রসদগত দিক দিয়ে দূর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা করেন মুজাহিদগণ।
Comment