তুর্কিয়ে এবং মার্কিন শিবিরে আশ-শাবাবের জোরদার হামলা: ৮৬ এর বেশি হতাহত
ফাইল ছবিঃ আশ-শাবাবের একটি সামরিক কাফেলা
২০২২ সালটা তেমন ভালো যাচ্ছে না পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি গাদ্দার প্রশাসনের। প্রতিদিনই ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ভারি সব হামলার শিকার হচ্ছে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী। এতে বহু সংখ্যক গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আহত হচ্ছে।
গত ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবারেও তেমনই একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে কেন্দ্রীয় সোমালিয়ার আলিগুদুদ জেলায়। হামলাটি শহরের একটি সামরিক স্টেশনের ভিতরে বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি ব্যবহার করে চালানো হয়েছিল। আর হামলার সময় স্টেশনটিতে ক্রুসেডার মার্কিন প্রশিক্ষিত ‘দানব’ এবং তুর্কিয়ে প্রশিক্ষিত ‘গরগর’ নামক গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসনের স্পেশাল ফোর্সের সদস্যরা অবস্থান করছিল।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, গতকাল সকালে হিরান রাজ্যে তুর্কিয়ে এবং মার্কিন বাহিনীর যৌথ একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে জোরদার হামলা চালিয়েছেন প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এরপর সেখানে হক ও বাতিলের ২টি বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই ছড়িয়ে পড়ে। যা কয়েক ঘন্টা যাবৎ চলতে থাকে।
শাবাব মুজাহিদিনের সাথে কয়েক ঘন্টা ধরে চলা এই সংঘর্ষে যখন শোচনীয় পরাজয়ের দোরগোড়ায় গাদ্দার বাহিনী, তখন দখলদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানগুলি গাদ্দার বাহিনীকে সহায়তা করতে এই যুদ্ধে জড়িত হয়। মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলি এসময় আশ-শাবাবকে ব্যাপকভাবে লক্ষ্যবস্তু করে।
সোমালিয়ায় আকাশে দখলদার মার্কিনীদের যুদ্ধবিমান
যুদ্ধে দখলদার সন্ত্রাসী মার্কিন বাহিনীর অংশগ্রহণ সত্বেও, তাদের পক্ষে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর পরাজয় রোধ করা সম্ভব হয়নি। ফলশ্রুতিতে আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ভারী হামলার মুখে নিহত হয় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের অন্তত ৩৬ গাদ্দার সৈন্য। এবং আহত হয় আরও ৫০ এরও অধিক গাদ্দার।
এদিকে ক্রুসেডার মার্কিন বিমান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আশ-শাবাব একটি বিবৃতিতে বলেছে যে, মার্কিন বিমান হামলায় ৮ জন মুজাহিদ সাথীও শাহাদাত বরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউ’ন।
যাহোক, আশ-শাবাবের দিক থেকে যুদ্ধের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিলো যে, ক্রুসেডার মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলির হামলা সত্বেও ময়দানে টিকে থাকতে পারেনি গাদ্দার বাহিনী। অবশেষে পশ্চিমাদের প্রশিক্ষিত যৌথ বাহিনীটি ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
ফাইল ছবিঃ আশ-শাবাবের একটি সামরিক কাফেলা
২০২২ সালটা তেমন ভালো যাচ্ছে না পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি গাদ্দার প্রশাসনের। প্রতিদিনই ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ভারি সব হামলার শিকার হচ্ছে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী। এতে বহু সংখ্যক গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আহত হচ্ছে।
গত ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবারেও তেমনই একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে কেন্দ্রীয় সোমালিয়ার আলিগুদুদ জেলায়। হামলাটি শহরের একটি সামরিক স্টেশনের ভিতরে বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি ব্যবহার করে চালানো হয়েছিল। আর হামলার সময় স্টেশনটিতে ক্রুসেডার মার্কিন প্রশিক্ষিত ‘দানব’ এবং তুর্কিয়ে প্রশিক্ষিত ‘গরগর’ নামক গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসনের স্পেশাল ফোর্সের সদস্যরা অবস্থান করছিল।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, গতকাল সকালে হিরান রাজ্যে তুর্কিয়ে এবং মার্কিন বাহিনীর যৌথ একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে জোরদার হামলা চালিয়েছেন প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এরপর সেখানে হক ও বাতিলের ২টি বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই ছড়িয়ে পড়ে। যা কয়েক ঘন্টা যাবৎ চলতে থাকে।
শাবাব মুজাহিদিনের সাথে কয়েক ঘন্টা ধরে চলা এই সংঘর্ষে যখন শোচনীয় পরাজয়ের দোরগোড়ায় গাদ্দার বাহিনী, তখন দখলদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানগুলি গাদ্দার বাহিনীকে সহায়তা করতে এই যুদ্ধে জড়িত হয়। মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলি এসময় আশ-শাবাবকে ব্যাপকভাবে লক্ষ্যবস্তু করে।
সোমালিয়ায় আকাশে দখলদার মার্কিনীদের যুদ্ধবিমান
যুদ্ধে দখলদার সন্ত্রাসী মার্কিন বাহিনীর অংশগ্রহণ সত্বেও, তাদের পক্ষে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর পরাজয় রোধ করা সম্ভব হয়নি। ফলশ্রুতিতে আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ভারী হামলার মুখে নিহত হয় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের অন্তত ৩৬ গাদ্দার সৈন্য। এবং আহত হয় আরও ৫০ এরও অধিক গাদ্দার।
এদিকে ক্রুসেডার মার্কিন বিমান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আশ-শাবাব একটি বিবৃতিতে বলেছে যে, মার্কিন বিমান হামলায় ৮ জন মুজাহিদ সাথীও শাহাদাত বরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউ’ন।
যাহোক, আশ-শাবাবের দিক থেকে যুদ্ধের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিলো যে, ক্রুসেডার মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলির হামলা সত্বেও ময়দানে টিকে থাকতে পারেনি গাদ্দার বাহিনী। অবশেষে পশ্চিমাদের প্রশিক্ষিত যৌথ বাহিনীটি ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
Comment