ফের শাবাবের ইস্তেশহাদী হামলা: ৩৭ সোমালি সৈন্য নিহত, এলাকা বিজয়
ফাইল ছবি: সামরিক সাজে সজ্জিত এক দল হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদ।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীকে একেবারে কোণঠাসা করে ফেলেছেন হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন। আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট এই ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর ক্রমাগত ইস্তেশহাদী হামলায় প্রায় প্রতিদিনই শত্রু শিবিরে শতাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
গতকাল ৭ নভেম্বর সকালেও এমনই একটি বরকতময় হামলার ঘটনা ঘটেছে জালাজদুদ রাজ্যের বাহদো জেলায়। এতে শহরটির উপকণ্ঠে কাইয়িব গ্রামে গাদ্দার সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প ধ্বংস করে গ্রামটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন মুজাহিদগণ।
হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুস’আব (হাফি.) এক বিবৃতিতে বলেছেন, বরকতময় এই হামলার মাধ্যমে কাইয়িব গ্রামে তাওহীদের পতাকা স্থাপিত হয়েছে। পাশাপাশি, মুজাহিদগণ প্রচুর সংখ্যক অস্ত্র ও ৯টি যানবাহন গনিমত পেয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সোমবার সকালে, আক্রমণটি একটি শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয়। তারপর ইনগিমাসী মুজাহিদগণ বিভিন্ন দিক থেকে শত্রু বাহিনীকে আক্রমণ করেন। একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের পর, আল্লাহর রহমতে, বিজয় অর্জিত হয়।
“শত্রু পক্ষের সুনির্দিষ্ট হতাহতের সংখ্যা এখনো আমাদের হাতে পৌঁছেনি। তবে, আমাদের ইনগিমাসী মুজাহিদদের সামনে পড়ে থাকা মৃত শত্রু সংখ্যা ছিলো ৩৭। এদের মাঝে উচ্চপর্যায়ের ৩ কমান্ডারও রয়েছে,” বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার ডিএফ বাহিনী এবং মাওয়াইসলি নামক মিলিশিয়ারা ঘোষণা দিয়ে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে একটি নতুন যুদ্ধ শুরু করেছে। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, নিজেদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ধরে রাখাই তাদের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। মাঠ পর্যায়ের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, আশ-শাবাবের ক্রমাগত হামলার বিপরীতে নিজেদের আত্মরক্ষা করার সামর্থ্যও গাদ্দার বাহিনীগুলোর নেই।
ফাইল ছবি: সামরিক সাজে সজ্জিত এক দল হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদ।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীকে একেবারে কোণঠাসা করে ফেলেছেন হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন। আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট এই ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর ক্রমাগত ইস্তেশহাদী হামলায় প্রায় প্রতিদিনই শত্রু শিবিরে শতাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
গতকাল ৭ নভেম্বর সকালেও এমনই একটি বরকতময় হামলার ঘটনা ঘটেছে জালাজদুদ রাজ্যের বাহদো জেলায়। এতে শহরটির উপকণ্ঠে কাইয়িব গ্রামে গাদ্দার সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প ধ্বংস করে গ্রামটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন মুজাহিদগণ।
হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুস’আব (হাফি.) এক বিবৃতিতে বলেছেন, বরকতময় এই হামলার মাধ্যমে কাইয়িব গ্রামে তাওহীদের পতাকা স্থাপিত হয়েছে। পাশাপাশি, মুজাহিদগণ প্রচুর সংখ্যক অস্ত্র ও ৯টি যানবাহন গনিমত পেয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সোমবার সকালে, আক্রমণটি একটি শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয়। তারপর ইনগিমাসী মুজাহিদগণ বিভিন্ন দিক থেকে শত্রু বাহিনীকে আক্রমণ করেন। একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের পর, আল্লাহর রহমতে, বিজয় অর্জিত হয়।
“শত্রু পক্ষের সুনির্দিষ্ট হতাহতের সংখ্যা এখনো আমাদের হাতে পৌঁছেনি। তবে, আমাদের ইনগিমাসী মুজাহিদদের সামনে পড়ে থাকা মৃত শত্রু সংখ্যা ছিলো ৩৭। এদের মাঝে উচ্চপর্যায়ের ৩ কমান্ডারও রয়েছে,” বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার ডিএফ বাহিনী এবং মাওয়াইসলি নামক মিলিশিয়ারা ঘোষণা দিয়ে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে একটি নতুন যুদ্ধ শুরু করেছে। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, নিজেদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ধরে রাখাই তাদের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। মাঠ পর্যায়ের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, আশ-শাবাবের ক্রমাগত হামলার বিপরীতে নিজেদের আত্মরক্ষা করার সামর্থ্যও গাদ্দার বাহিনীগুলোর নেই।
Comment