Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদিন নিউজ#| ১২ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ০৮ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদিন নিউজ#| ১২ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ০৮ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    ফের শাবাবের ইস্তেশহাদী হামলা: ৩৭ সোমালি সৈন্য নিহত, এলাকা বিজয়


    ফাইল ছবি: সামরিক সাজে সজ্জিত এক দল হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদ।

    পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীকে একেবারে কোণঠাসা করে ফেলেছেন হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন। আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট এই ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর ক্রমাগত ইস্তেশহাদী হামলায় প্রায় প্রতিদিনই শত্রু শিবিরে শতাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে।

    গতকাল ৭ নভেম্বর সকালেও এমনই একটি বরকতময় হামলার ঘটনা ঘটেছে জালাজদুদ রাজ্যের বাহদো জেলায়। এতে শহরটির উপকণ্ঠে কাইয়িব গ্রামে গাদ্দার সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প ধ্বংস করে গ্রামটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন মুজাহিদগণ।

    হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুস’আব (হাফি.) এক বিবৃতিতে বলেছেন, বরকতময় এই হামলার মাধ্যমে কাইয়িব গ্রামে তাওহীদের পতাকা স্থাপিত হয়েছে। পাশাপাশি, মুজাহিদগণ প্রচুর সংখ্যক অস্ত্র ও ৯টি যানবাহন গনিমত পেয়েছেন।

    বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সোমবার সকালে, আক্রমণটি একটি শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয়। তারপর ইনগিমাসী মুজাহিদগণ বিভিন্ন দিক থেকে শত্রু বাহিনীকে আক্রমণ করেন। একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের পর, আল্লাহর রহমতে, বিজয় অর্জিত হয়।

    “শত্রু পক্ষের সুনির্দিষ্ট হতাহতের সংখ্যা এখনো আমাদের হাতে পৌঁছেনি। তবে, আমাদের ইনগিমাসী মুজাহিদদের সামনে পড়ে থাকা মৃত শত্রু সংখ্যা ছিলো ৩৭। এদের মাঝে উচ্চপর্যায়ের ৩ কমান্ডারও রয়েছে,” বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

    এদিকে, পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার ডিএফ বাহিনী এবং মাওয়াইসলি নামক মিলিশিয়ারা ঘোষণা দিয়ে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে একটি নতুন যুদ্ধ শুরু করেছে। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, নিজেদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ধরে রাখাই তাদের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। মাঠ পর্যায়ের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, আশ-শাবাবের ক্রমাগত হামলার বিপরীতে নিজেদের আত্মরক্ষা করার সামর্থ্যও গাদ্দার বাহিনীগুলোর নেই।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    জাইশুল-আদল: ইরানি শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধই মুক্তির একমাত্র উপায়


    জাইশুল-আদলের একটি সামরিক কাফেলা


    বেলুচিস্তান ভিত্তিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জাইশুল-আদল, ইরানের কুখ্যাত রাফেজি শিয়া সরকারবিরোধী সশস্ত্র সুন্নি গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর হিসাবে পরিচিত। প্রতিরোধ বাহিনীটি সম্প্রতি নতুন এক বিবৃতি উল্লেখ করেছে যে, কুখ্যাত শিয়া শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াই মুক্তির একমাত্র উপায়।

    প্রতিরোধ বাহিনীটির অফিসিয়াল মিডিয়া সাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে, বেলুচিস্তানে ইরানি শাসকদের দ্বারা পরিচালিত গণহত্যার কথা উল্লেখ করে এমন মন্তব্য করা হয়। যেখানে গত শুক্রবারও রাজ্যটির হাশ শহরে বিক্ষোভকারীদের উপর হামলা চালিয়ে ৩ শিশুসহ ১৬ জনকে হত্যা করে ইসলাম ও মুসলিমের শত্রু শিয়া ইরান। এর আগে গত মাস জুড়ে শিস্তান ও বেলুচিস্তানে ১১৮ জন মুসলিমকে শহীদ করে কুখ্যাত ইরানের কট্টরপন্থী শিয়া শাসকগোষ্ঠী।

    বিবৃতিতে, জাইশুল-আদল জোর দিয়ে বলেছে যে, ইরানি শাসক বাহিনী গত শুক্রবার সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ বেলুচিস্তানের হাশ শহরে গণহত্যা চালিয়েছে। সেখানে মুসলিমরা তাদের অধিকার আদায় ও নির্বিচারে মুসলিমদের হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছিলো। এসময় বিক্ষোভকারীদের দমন করতে সেখানে গণহত্যা চালায় ইরানের কট্টরপন্থী কুখ্যাত শিয়া শাসক বাহিনী। এসময় প্রতিরোধ বাহিনীটি খাশ শহরের রক্তক্ষয়ী গণহত্যায় শহীদদের সকল শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়। এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে।

    এরপর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “বেলুচিস্তান এখন সুন্নি মুসলিমদের জন্য অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। যেখানে অধিকার চাওয়ার জন্য খোমেনির অপরাধী বাহিনী কর্তৃক দিন দিন সহিংসতা শিকার হচ্ছেন মুসলিমরা। আজ এখানে প্রতিবাদ জানানো, নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য আওয়াজ তুলা এবং নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করার স্বাধীনতা নেই; বরং এগুলো এখন খোমেনি সরকারের কাছে হত্যাযোগ্য অপরাধ হয়ে উঠেছে। যার ফলে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালাতেও কুণ্ঠাবোধ করছে না সরকার।

    তাই এমন পরিস্থিতিতে জনগণের অধিকার আদায়ের পদ্ধতিতে মৌলিক সংশোধন আনা যুক্তিসঙ্গত হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে আমরা বিশ্বাস করি যে, এই পরিস্থিতিতে চলমান বিক্ষোভ একটি সশস্ত্র প্রতিরক্ষায় পরিণত হওয়া উচিত। যেই সশস্ত্র প্রতিরোধ মুসলিমদের মুক্তির জন্য এই ভূমিতে আবশ্যকিয় প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সিরিয়ায় নুসাইরি ও রাশিয়ান শিবিরে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের একযোগে হামলা: হতাহত অনেক



      ফাইল ছবিঃ আল-কায়েদার প্রশিক্ষণরত সিরিয়ান মুজাহিদিন


      সম্প্রতি সিরিয়ার ইদলিবে শরণার্থী শিবিরে মুসলিমদের লক্ষ্য করে বর্বরোচিত গণহত্যা চালিয়েছে কুখ্যাত নুসাইরি শিয়া ও দখলদার রাশিয়ান বাহিনী। মুসলিমদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এই বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ প্রতিবাদ ও প্রতিশোধ হিসেবে কুফ্ফার বাহিনীর উপর একযোগে হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা সমর্থিত ৩টি ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী।

      দলগুলির অফিসিয়াল মিডিয়া সূত্র থেকে জানা যায়, শরণার্থী শিবিরে হামলার পরপরই ইদলিবের আশেপাশে থাকা নুসাইরি ও রাশিয়ান সেনাদের ক্যাম্প ও চেকপোস্টে প্রতিশোধমূলক একাধিক হামলা চালিয়েছেন আনসার আল ইসলাম, আনসার আত তাওহীদ ও কাতিবাত আত তাওহীদ ওয়াল জিহাদের জানবায মুজাহিদগণ।

      আনসার আল ইসলামের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, গত ০৬ নভেম্বর ইদলিবের নিকটবর্তী জাবাল আল-আকরাদ অঞ্চলে নুসাইরি ও রাশিয়ান সেনাদের ক্যাম্পে মাঝারি ও ভারী আর্টিলারি দিয়ে প্রবল হামলা চালান দলটির বীর মুজাহিদরা। এই হামলার ফলে শত্রু সেনাদের ক্যাম্পে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষয়ক্ষতি শত্রু শিবিরের ভিতরের হওয়ায় এবিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ উল্লেখ করা সম্ভব হয়নি।

      এদিকে ইদলিবের দার আল-কাবিরাহ এবং হামা এর শাতাহা নামক ২টি এলাকায় ভারী শেল দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। সূত্র জানায়, আল-কায়েদা সমর্থিত আনসারুত তাওহিদের আর্টিলারি ব্যাটালিয়নের জানবায মুজাহিদগণ উক্ত এলাকা ২টিতে কুখ্যাত নুসাইরি ও “শাবিহা” বাহিনীর অবস্থানে কয়েক দফায় আঘাত হেনেছেন। এতে শিয়া নুসাইরি ও দখলদার রাশিয়ান বাহিনীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে।

      পাশাপাশি উযবেক যোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত কাতিবাত আত তাওহীদ ওয়াল জিহাদের বীর যোদ্ধাগণও দুইবার নুসাইরি সেনাদের অবস্থানে হামলা চালিয়েছেন। যেগুলো ইদলিব সিটির জাবাল আয-যাওইয়াহ অঞ্চলে চালানো হয়েছে। দলটির অফিসিয়াল মিডিয়া সূত্র জানায়, এদিন মুজাহিদদের এসপিজি-নাইন রিকয়েললেস রাইফেল দিয়ে চালানো এক হামলাতেই অন্তত ৫ সেনা আহত হয়।

      এমনিভাবে পিটিইউআর লেজার গাইডেড মিসাইল দিয়ে নুসাইরিদের সামরিক অবস্থানে হামলা চালান তাঁরা। যা কুখ্যাত নুসাইরি শিয়াদের একটি বিল্ডিং এর ভিতর বিস্ফোরিত হয়। ফলশ্রুতিতে ভবনের ভিতরে থাকা সকল শত্রুসেনা নিহত ও মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ্।

      এভাবেই সিরিয়া-ইয়েমেন সহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ইসলামবিরোধী ও মুসলিমদের হত্যাকারী শত্রুদের উপর হামলা-পাল্টাহামলা অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মুজাহিদগণ; যাতে করে সত্রুরা ভীত ও পরাজিত হয়, এবং মুসলিমদের উপর হামলা ও জুলুম বন্ধ করতে বাধ্য হয়।

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যিয়ারতের জন্য উন্মুক্ত হলো আমিরুল মু’মিনিন মোল্লা ওমরের কবর


        সাম্প্রতিক ইতিহাসের এক কিংবদন্তি মুসলিম নেতা হচ্ছেন ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রয়াত আমিরুল মু’মিনিন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর মুজাহিদ রহিমাহুল্লাহ। ২০১৩ সালে রাব্বুল আলামীন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা’আলার ডাকে সাড়া দিয়ে নশ্বর পৃথিবীকে বিদায় জানান মহান এই আমির।

        মৃত্যুর পর আফগানিস্তানের যাবুল প্রদেশে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয় তালিবান ও আফগানিস্তান জিহাদের জনক এই বীর মুজাহিদকে। নিরাপত্তা জনিত কারণে দীর্ঘ নয় বছর যাবৎ সর্বসাধারণের অগোচরে রাখা হয় তাঁর কবরটি।
        আমিরুল মু’মিনিন মোল্লা ওমর রহিমাহুল্লাহ্’র কবর।

        গত ৬ নভেম্বর এই মহান নেতার মাকবার সর্বসাধারণের যিয়ারতের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। ইমারাতে ইসলামিয়ার উচ্চপদস্থ নেতৃবৃন্দ ও মুজাহিদ কমান্ডারদের উপস্থিতিতে মাকবারটি উন্মুক্ত করা হয়।

        আল-ইমারাহ এবং বাখতার নিউজ সূত্রে জানা যায়, সেদিন যাবুল প্রদেশের সাইয়োরি জেলার অন্তর্গত উমারযো গ্রামে আমিরুল মু’মিনীনের সমাধিস্থলে একত্রিত হন ইমারার উচ্চপদস্থ নেতৃবৃন্দ। তাঁদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোল্লা মুহাম্মাদ হাসান আখুন্দ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী মৌলভি মুহাম্মাদ ইয়াকুব মুজাহিদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খলিফা সিরাজউদ্দীন হাক্কানী এবং যাবুল প্রদেশের গভর্নর সুলাইমান আগা (হাফিযাহুমুল্লাহ)। তাঁদের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞ উলামায়ে কেরামের একাংশ এবং আমিরুল মু’মিনীন এর পরিবারের সদস্যবৃন্দ।



        কবর যিয়ারতের সময় কান্নারত আমিরুল মু’মিনিনের ছেলে মোল্লা ইয়াকুব। তিনি বর্তমানে ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
        এসময় কুরআনুল কারীম থেকে তিলাওয়াত করা হয় এবং আমিরুল মু’মিনিনের ইসালে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ ও আলেমগণ দুআ করেন। তাঁরা জানান, শীঘ্রই সমাধিস্থলকে জনসাধারণের যিয়ারতের জন্য উপযোগী করে তোলা হবে। সেই সাথে যেকোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে ইনশাআল্লাহ।

        উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালে আফগানিস্তানে ক্রুসেডার আমেরিকা আগ্রাসন শুরু করলে, মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর মুজাহিদ (রহ) উমারযো গ্রামে অবস্থিত মোল্লা আব্দুল জাব্বার এর বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। বাড়িটির মাত্র দুই কিলোমিটার দূরেই ছিল আমেরিকান সেনাদের একটি বিশাল ঘাঁটি। অকুতোভয় এই নেতা জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত এ বাড়িতেই অবস্থান করেন। এ বাড়িটিই ছিল তাঁর যাবতীয় জিহাদী কার্যক্রম পরিচালনা করার কমান্ড সেন্টার।

        আমিরুল মু’মিনীন মোল্লা ওমর রহিমাহুল্লাহ তালিবান আন্দোলন শুরু করেছিলেন খালিস হৃদয়ে মহান আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে। এতে না তিনি কোন হিকমাহ’র দোহাই দিয়েছেন, না কোন কুফরি তন্ত্র-মন্ত্রের সাথে আপোস করেছেন।

        মুসলিম উম্মাহর জাগরণী অগ্রদূত এই বীর মুজাহিদের মৃত্যুর দীর্ঘ প্রায় এক দশক পর যখন তালিবান নেতৃবৃন্দ তাঁর সমাধি যিয়ারত করছেন, তখন তাঁর স্বপ্ন পরিপূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে – আফগানিস্তান আজ স্বাধীন; সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শরীয়াহ শাসন; আফগানিস্তানের ঘরে ঘরে উড়ছে কালিমার পতাকা। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন!

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ফটো রিপোর্ট || সিরিয়া থেকে নতুন ভিডিও প্রকাশ করলো আনসার আল-ইসলাম



          সিরিয়ায় এখনো আল-কায়েদা সমর্থিত যে কয়েকটি জিহাদি গ্রুপ কাজ করছে, তার মধ্যে আনসার আল-ইসলাম অন্যতম। নানান প্রতিকূলতা সত্বেও দলটির প্রতিরোধ যোদ্ধারা জিহাদের গুরত্বপূর্ণ এই ফারজিয়্যতকে আদায় করে যাচ্ছেন।সম্প্রতি দলটির অফিসিয়াল “আল-আনসার” মিডিয়া থেকে ১৪ মিনিটের একটি নতুন ভিজ্যুয়াল মিডিয়া প্রচারণা প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন প্রকাশিত এই ভিডিওটির শিরোনাম ছিলো ‘শাবকদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’। এমন নামকরণের কারণ হচ্ছে, ভিডিওটিতে আনসার আল-ইসলামের সামরিক কেন্দ্রে সদ্য যুক্ত হওয়া একদল শাবকের সামরিক ও তরবিয়তি প্রশিক্ষণ দেখানো হয়।

          ভিডিওটি থেকে সংগৃহীত কিছু দৃশ্য দেখুন..












          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সিরিয়ায় কি শুধু আনসার আল ইসলাম ই আল কায়েদার অনুগত?
            Last edited by tahsin muhammad; 11-09-2022, 09:28 PM.

            Comment


            • #7
              প্রিয় ভায়েরা আমার..আনসার আল ইসলাম এর সম্মানিত মুজাহিদ ভাইদের ফটো রিপোর্ট দেখে ভিডিও টা দেখার জন্য মনটা ব্যাকুল হয়ে যাচ্ছে... প্রিয় ভায়েরা ভিডিওটির লিংকটি যদি কষ্ট করে কোন ভাই দিতেন উপকৃত হতাম ইনশাআল্লাহ।

              আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মোহাম্মদ উমর রহিমাহুল্লাহ কে উত্তম শহীদ হিসাবে কবুল করে নিন.. তিনাকে শহীদের মর্যাদা দান করুন ইয়া রব্ব! আমাদের সকল ভাই-বোনকে সম্মানিতদের সাথে জান্নাতে একত্রিত হওয়ার সৌভাগ্য দান করুন..
              আমাদের সকল ভাই-বোনকে ক্ষমা করেদিন, আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

              Comment

              Working...
              X