কেনিয়ায় আশ-শাবাবের হামলা জোরদার: নিহত ৮ এরও বেশি
অভিযানে যাওয়ার পথে আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদগণ
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার পরই কেনিয়াতে শক্তিশালী অবস্থানে আছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব-আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সোমালিয়ায় লড়াই তীব্র হলে কেনিয়ায় হামলার পরিধি কমিয়ে আনে আশ-শাবাব। সাময়িক এই কৌশলগত স্থবির অবস্থা কাটিয়ে দেশটিতে গতকাল থেকে আবারও হামলা চালাতে শুরু করেছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৪ নভেম্বর আশ-শাবাব কর্তৃক কেনিয়ায় নতুন করে হামলা শুরু পর, প্রথম হামলাটি চালানো হয় দেশটির উত্তরাঞ্চলিয় ‘রাস্কাম্বুনি’ এলাকায়। যেখানে কেনিয়ান সেনাদের লক্ষ্য করে মাইন বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে, হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন কেনিয়ান সেনাদের একটি দল কূপের কাছে পানি তুলতে একত্রিত হয়েছিল। আর তখনই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে।
আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদদের উক্ত মাইন বিস্ফোরণে ক্রুসেডার কেনিয়ান বাহিনীর অন্তত ৮ সৈন্য নিহত হয়েছে।
একইদিন আফমাদো জেলার তাপটো উপকন্ঠে কেনিয়ান সেনাদের একটি ঘাঁটিতেও হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এলাকার বাসিন্দারা জানান, হামলাটি কেনিয়ান সেনাদের ঘাঁটি ঘিরে গভীর রাতে শুরু হয়, যেখানে প্রচণ্ড গুলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। হামলাটি গভীর রাতে সংঘটিত হওয়ায় হতাহতের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা যায় নি। তবে ঘাঁটি থেকে সকাল পর্যন্ত ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কেনিয়ায় তাদের হামলার পৌনঃপুনিকতা বাড়িয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে প্রতিরোদ বাহিনীটি কেনিয়ান সরকার ও সেনা বাহিনীর কেন্দ্র, যোগাযোগ লাইন এবং লজিস্টিক রুটকে লক্ষ্য করছে। একই সময়ে, কেনিয়াতে পশ্চিমা কেন্দ্র এবং মার্কিন ঘাঁটিগুলিও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছেন মুজাহিদগণ।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে কেনিয়ার মান্দেরার গভর্নর আলি রোবা বলেছিল যে, উত্তর কেনিয়ার ৬০ শতাংশেরও বেশি অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা।
অভিযানে যাওয়ার পথে আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদগণ
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার পরই কেনিয়াতে শক্তিশালী অবস্থানে আছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব-আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সোমালিয়ায় লড়াই তীব্র হলে কেনিয়ায় হামলার পরিধি কমিয়ে আনে আশ-শাবাব। সাময়িক এই কৌশলগত স্থবির অবস্থা কাটিয়ে দেশটিতে গতকাল থেকে আবারও হামলা চালাতে শুরু করেছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৪ নভেম্বর আশ-শাবাব কর্তৃক কেনিয়ায় নতুন করে হামলা শুরু পর, প্রথম হামলাটি চালানো হয় দেশটির উত্তরাঞ্চলিয় ‘রাস্কাম্বুনি’ এলাকায়। যেখানে কেনিয়ান সেনাদের লক্ষ্য করে মাইন বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে, হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন কেনিয়ান সেনাদের একটি দল কূপের কাছে পানি তুলতে একত্রিত হয়েছিল। আর তখনই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে।
আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদদের উক্ত মাইন বিস্ফোরণে ক্রুসেডার কেনিয়ান বাহিনীর অন্তত ৮ সৈন্য নিহত হয়েছে।
একইদিন আফমাদো জেলার তাপটো উপকন্ঠে কেনিয়ান সেনাদের একটি ঘাঁটিতেও হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এলাকার বাসিন্দারা জানান, হামলাটি কেনিয়ান সেনাদের ঘাঁটি ঘিরে গভীর রাতে শুরু হয়, যেখানে প্রচণ্ড গুলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। হামলাটি গভীর রাতে সংঘটিত হওয়ায় হতাহতের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা যায় নি। তবে ঘাঁটি থেকে সকাল পর্যন্ত ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কেনিয়ায় তাদের হামলার পৌনঃপুনিকতা বাড়িয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে প্রতিরোদ বাহিনীটি কেনিয়ান সরকার ও সেনা বাহিনীর কেন্দ্র, যোগাযোগ লাইন এবং লজিস্টিক রুটকে লক্ষ্য করছে। একই সময়ে, কেনিয়াতে পশ্চিমা কেন্দ্র এবং মার্কিন ঘাঁটিগুলিও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছেন মুজাহিদগণ।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে কেনিয়ার মান্দেরার গভর্নর আলি রোবা বলেছিল যে, উত্তর কেনিয়ার ৬০ শতাংশেরও বেশি অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা।
Comment