ইয়েমেনে আল-কায়েদার ড্রোন অ্যাটাক বদলে দিতে পারে যুদ্ধের গতিপথ
ইয়েমেনে ফ্রন্টলাইনে শত্রুকে পরাভূত করতে নতুন রণকৌশল প্রয়োগ করছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট আনসারুশ শরিয়াহ্। প্রতিরোধ বাহিনীটি সম্প্রতি শত্রু বাহিনীকে ধ্বংস করতে স্থল অভিযানের পাশাপাশি আকাশ পথেও ব্যাপক ড্রোন অ্যাটাক শুরু করেছে। সর্বশেষ গত এক সপ্তাহে ইসলামি এই প্রতিরোধ বাহিনীটি শত্রুদের লক্ষ্য করে পরপর ৪টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। ফলশ্রুতিতে শত্রু বাহিনীর উচ্চপদস্থ একাধিক কর্মকর্তা হতাহতের শিকার হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ গত ১৬-২৪ মে পর্যন্ত ইয়েমেনে ৪টি ড্রোন হামলা চালিয়েছেন। এই আক্রমণগুলোর প্রথমটি গত ১৬ মে চালানো হয়। আর অন্যগুলি গত ২০ থেকে ২৪ মে সময়ের মধ্যে চালানো হয়। মুজাহিদদের এসব ড্রোন আক্রমণের প্রধান শিকারে পরিণত হচ্ছে আরব আমিরাত সমর্থিত মিলিশিয়া ও “শাবওয়া প্রতিরক্ষা” বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। সূত্রমতে, তাদের সর্বশেষ ড্রোন আক্রমণটিও শাবওয়াহ প্রতিরক্ষা বাহিনীর উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।
আল-মালাহিম মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, শাবওয়া অঞ্চলের মুসিনাআ জেলায় মুজাহিদগণ গত সপ্তাহে তাদের সর্বশেষ ড্রোন অ্যাটাকটি করেছেন। এই অপারেশনে মুজাহিদদের শিকারে পরিণত হয় শাবওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রথম ব্রিগেডের কর্মীরা, যাদের মাঝে এই ব্রিগেডের প্রধান আহমদ মুহসিন আল-সুলাইমানিও ছিলো। সে এই আক্রমণে আহত হয়।
ইতিপূর্বে আল-কায়েদা যোদ্ধারা শত্রু বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের টার্গেট করতে স্নাইপার ব্যবহার করতেন। যেমন গত ১২ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত প্রতিরোধ যোদ্ধারা শত্রুদের লক্ষ্য করে ৭টি স্নাইপার অপারেশন চালিয়েছেন। কিন্তু এখন তাঁরা স্নাইপারের পাশাপাশি ড্রোন দ্বারাও শত্রুদের টার্গেট করতে শুরু করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, আল-কায়েদা যদি ড্রোন আক্রমণের এই দ্বারা অব্যাহত রাখতে পারে এবং এর ব্যাবহার আরও নিখুঁত, শক্তিশালী ও বৃদ্ধি করতে পারে, তবে এটি শত্রু শিবিরে ধ্বস নামাবে। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের হত্যার মাধ্যমে ভেঙে পড়বে শত্রুদের মনোবল।
সেই সাথে আকাশ পথের এই যুদ্ধ কৌশল আল-কায়েদা যোদ্ধাদের স্থল অভিযানে বাড়তি সহায়তা দিবে। এতে ফ্রন্টলাইনে শত্রুদের কৌশল সংকোচিত হয়ে পরবে, ফলে আকাশ ও স্থলপথে সমানতালে আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হাতে পরাস্ত হতে থাকবে শত্রু বাহিনী। আর এই পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলে খুব শীগ্রই যুদ্ধের গতিপথ বদলে যাবে ইনশাআল্লাহ্।
সবমিলিয়ে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ইয়েমেনে আবারও সক্রিয় এবং শক্তিশালী হয়ে উঠছেন। ক্ষমতালোভী ক্ষমতাশীনদের কাছে তাঁরা হয়ে উঠছেন প্রধান প্রতিপক্ষ, আর জনগণের কাছে আশার প্রদীপ। আবইয়ান, হাদরামাউত ও শাবওয়াহ হতে শুরু হয়েছে তাদের নতুন জাগরণ।
ইয়েমেনে ফ্রন্টলাইনে শত্রুকে পরাভূত করতে নতুন রণকৌশল প্রয়োগ করছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট আনসারুশ শরিয়াহ্। প্রতিরোধ বাহিনীটি সম্প্রতি শত্রু বাহিনীকে ধ্বংস করতে স্থল অভিযানের পাশাপাশি আকাশ পথেও ব্যাপক ড্রোন অ্যাটাক শুরু করেছে। সর্বশেষ গত এক সপ্তাহে ইসলামি এই প্রতিরোধ বাহিনীটি শত্রুদের লক্ষ্য করে পরপর ৪টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। ফলশ্রুতিতে শত্রু বাহিনীর উচ্চপদস্থ একাধিক কর্মকর্তা হতাহতের শিকার হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ গত ১৬-২৪ মে পর্যন্ত ইয়েমেনে ৪টি ড্রোন হামলা চালিয়েছেন। এই আক্রমণগুলোর প্রথমটি গত ১৬ মে চালানো হয়। আর অন্যগুলি গত ২০ থেকে ২৪ মে সময়ের মধ্যে চালানো হয়। মুজাহিদদের এসব ড্রোন আক্রমণের প্রধান শিকারে পরিণত হচ্ছে আরব আমিরাত সমর্থিত মিলিশিয়া ও “শাবওয়া প্রতিরক্ষা” বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। সূত্রমতে, তাদের সর্বশেষ ড্রোন আক্রমণটিও শাবওয়াহ প্রতিরক্ষা বাহিনীর উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।
আল-মালাহিম মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, শাবওয়া অঞ্চলের মুসিনাআ জেলায় মুজাহিদগণ গত সপ্তাহে তাদের সর্বশেষ ড্রোন অ্যাটাকটি করেছেন। এই অপারেশনে মুজাহিদদের শিকারে পরিণত হয় শাবওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রথম ব্রিগেডের কর্মীরা, যাদের মাঝে এই ব্রিগেডের প্রধান আহমদ মুহসিন আল-সুলাইমানিও ছিলো। সে এই আক্রমণে আহত হয়।
ইতিপূর্বে আল-কায়েদা যোদ্ধারা শত্রু বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের টার্গেট করতে স্নাইপার ব্যবহার করতেন। যেমন গত ১২ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত প্রতিরোধ যোদ্ধারা শত্রুদের লক্ষ্য করে ৭টি স্নাইপার অপারেশন চালিয়েছেন। কিন্তু এখন তাঁরা স্নাইপারের পাশাপাশি ড্রোন দ্বারাও শত্রুদের টার্গেট করতে শুরু করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, আল-কায়েদা যদি ড্রোন আক্রমণের এই দ্বারা অব্যাহত রাখতে পারে এবং এর ব্যাবহার আরও নিখুঁত, শক্তিশালী ও বৃদ্ধি করতে পারে, তবে এটি শত্রু শিবিরে ধ্বস নামাবে। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের হত্যার মাধ্যমে ভেঙে পড়বে শত্রুদের মনোবল।
সেই সাথে আকাশ পথের এই যুদ্ধ কৌশল আল-কায়েদা যোদ্ধাদের স্থল অভিযানে বাড়তি সহায়তা দিবে। এতে ফ্রন্টলাইনে শত্রুদের কৌশল সংকোচিত হয়ে পরবে, ফলে আকাশ ও স্থলপথে সমানতালে আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হাতে পরাস্ত হতে থাকবে শত্রু বাহিনী। আর এই পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলে খুব শীগ্রই যুদ্ধের গতিপথ বদলে যাবে ইনশাআল্লাহ্।
সবমিলিয়ে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ইয়েমেনে আবারও সক্রিয় এবং শক্তিশালী হয়ে উঠছেন। ক্ষমতালোভী ক্ষমতাশীনদের কাছে তাঁরা হয়ে উঠছেন প্রধান প্রতিপক্ষ, আর জনগণের কাছে আশার প্রদীপ। আবইয়ান, হাদরামাউত ও শাবওয়াহ হতে শুরু হয়েছে তাদের নতুন জাগরণ।
Comment