শাবাবের জোড়া ইস্তেশহাদী অপারেশনে ইথিওপিয়ার ২০১ সেনা হতাহত
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন সম্প্রতি সোমালিয়া-ইথিওপিয়া সীমান্ত লাইনে ইথিওপিয়ার একটি বড় সামরিক ঘাঁটিতে জোড়া ইস্তেশহাদী অপারেশন চালিয়েছেন। এতে দখলদার দেশটির অন্তত ১২৩ ক্রুসেডার সৈন্য নিহত এবং আরও ৭৮ সৈন্য আহত হয়েছে।
সূত্রমতে, গত ৭ জুন স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে পরপর দুটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে অপারেশনটি চালানো হয়েছে। সীমান্তবর্তী ডলো শহরে অবস্থিত ইথিওপিয়ার এই সামরিক ঘাঁটিতে সেসময় অন্তত ৩ হাজার সৈন্য অবস্থান করছিল। এছাড়াও রাজ্যের বাকি অংশের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে এই অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার ইথিওপিয়ান সৈন্য।
আশ-শাবাবের বিবৃতি অনুযায়ী, বোমা বোঝাই গাড়ি নিয়ে মুজাহিদগণ তাদের প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটান সামরিক ঘাঁটিটির কমান্ড সেন্টারে। এখানে জিজু রাজ্যের কিছু অংশের উপর দখল বজায় রাখা ইথিওপিয়ান বাহিনীর প্রধান সামরিক কর্মকর্তারা অবস্থান করছিল বলে জানা গেছে।
মুজাহিদগণ তাদের দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি ঘটান ঘাঁটিটির অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জামে পরিপূর্ণ বিশাল একটি গুদাম (ডিপো) লক্ষ্য করে। দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি এতটাই শক্তিশালী ও বিকট শব্দে ঘটে যে, আশপাশের এলাকায়ও কম্পন সৃষ্টি হয় এবং আগুনের বিশাল কুন্ডলী উপরের দিকে ওঠতে দেখা যায়।
আশ-শাবাবের সামরিক নেতৃত্ব কর্তৃক প্রকাশিত বিবৃতি থেকে অভিযানের প্রাথমিক ফলাফল সম্পর্কে জানা যায় যে, এই অপারেশনে ঐ সামরিক ডিপো এবং জেনারেল কমান্ড সেন্টারসহ ঘাঁটিটির একাংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংস হয়ে গেছে ঐ ঘাঁটিতে থাকা অস্ত্রের বিশাল ভান্ডারসহ বিপুল সংখ্যক সামরিক যানও। সেই সাথে ক্রুসেডার দেশটির অন্তত ১২৩ সৈন্য নিহত এবং আরও ৭৮ সৈন্য আহত হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, মাত্র ১১ দিনের মাথায় শত্রুদের লক্ষ্য করে এটি ছিলো হারাকাতুশ শাবাবের তৃতীয় বৃহৎ ও সফল অপারেশন। আগের দুটি অপারেশনে উগান্ডান বাহিনীর ২১৭ জন এবং ইরিত্রিয়ায় প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সের ২০৯ জন সৈন্য নিহত হয়েছে।
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন সম্প্রতি সোমালিয়া-ইথিওপিয়া সীমান্ত লাইনে ইথিওপিয়ার একটি বড় সামরিক ঘাঁটিতে জোড়া ইস্তেশহাদী অপারেশন চালিয়েছেন। এতে দখলদার দেশটির অন্তত ১২৩ ক্রুসেডার সৈন্য নিহত এবং আরও ৭৮ সৈন্য আহত হয়েছে।
সূত্রমতে, গত ৭ জুন স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে পরপর দুটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে অপারেশনটি চালানো হয়েছে। সীমান্তবর্তী ডলো শহরে অবস্থিত ইথিওপিয়ার এই সামরিক ঘাঁটিতে সেসময় অন্তত ৩ হাজার সৈন্য অবস্থান করছিল। এছাড়াও রাজ্যের বাকি অংশের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে এই অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার ইথিওপিয়ান সৈন্য।
আশ-শাবাবের বিবৃতি অনুযায়ী, বোমা বোঝাই গাড়ি নিয়ে মুজাহিদগণ তাদের প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটান সামরিক ঘাঁটিটির কমান্ড সেন্টারে। এখানে জিজু রাজ্যের কিছু অংশের উপর দখল বজায় রাখা ইথিওপিয়ান বাহিনীর প্রধান সামরিক কর্মকর্তারা অবস্থান করছিল বলে জানা গেছে।
মুজাহিদগণ তাদের দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি ঘটান ঘাঁটিটির অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জামে পরিপূর্ণ বিশাল একটি গুদাম (ডিপো) লক্ষ্য করে। দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি এতটাই শক্তিশালী ও বিকট শব্দে ঘটে যে, আশপাশের এলাকায়ও কম্পন সৃষ্টি হয় এবং আগুনের বিশাল কুন্ডলী উপরের দিকে ওঠতে দেখা যায়।
আশ-শাবাবের সামরিক নেতৃত্ব কর্তৃক প্রকাশিত বিবৃতি থেকে অভিযানের প্রাথমিক ফলাফল সম্পর্কে জানা যায় যে, এই অপারেশনে ঐ সামরিক ডিপো এবং জেনারেল কমান্ড সেন্টারসহ ঘাঁটিটির একাংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংস হয়ে গেছে ঐ ঘাঁটিতে থাকা অস্ত্রের বিশাল ভান্ডারসহ বিপুল সংখ্যক সামরিক যানও। সেই সাথে ক্রুসেডার দেশটির অন্তত ১২৩ সৈন্য নিহত এবং আরও ৭৮ সৈন্য আহত হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, মাত্র ১১ দিনের মাথায় শত্রুদের লক্ষ্য করে এটি ছিলো হারাকাতুশ শাবাবের তৃতীয় বৃহৎ ও সফল অপারেশন। আগের দুটি অপারেশনে উগান্ডান বাহিনীর ২১৭ জন এবং ইরিত্রিয়ায় প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সের ২০৯ জন সৈন্য নিহত হয়েছে।
Comment