অর্ধ-বছরে পাকি বাহিনীর বিরুদ্ধে রেকর্ড ৩০৫ অভিযান, দাবি টিটিপির
পাকিস্তান সামরিক বাহিনী ও দেশটির জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপির মাঝে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। এরই মাঝে চলতি ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩০৫টি অভিযান চালানোর তথ্য জানিয়েছে প্রতিরোধ বাহিনীটি। এতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৮৭১ সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
গত ১ জুলাই তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিটিপির মুজাহিদগণ চলতি ২০২৩ সালের জানুয়ারী থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৫টি ইস্তেশহাদী অপারেশন সহ ছোট-বড় ৩০৫টি অভিযান পরিচালনা করছেন। প্রতিবেদনে দেখা যায়, এই সময়টাতে মুজাহিদ তথা প্রতিরোধ যোদ্ধাগণ মে মাসে সর্বোচ্চ ৭৬টি অভিযান চালিয়েছেন এবং ফেব্রুয়ারিতে সর্বনিম্ন ২৬টি অভিযান পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ গড়ে প্রতি মাসে পাকি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অন্তত ৫০টি অভিযান চালানো হয়েছে।
এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৪টি অভিযান চালানো হয়েছে ডিআই-খান প্রদেশে, এরপরে বান্নুতে ৮৫টি এবং পেশওয়ারে ৬৫টি অভিযান চালিয়েছেন টিটিপি যোদ্ধারা। আর সর্বনিম্ন ১টি অভিযান চালানো হয়েছে সিন্ধ প্রদেশে।
টিটিপি কর্তৃক পরিচালিত এসব অভিযানে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ২ সদস্য বন্দীও হয়েছে, আর নিহত হয়েছে অন্তত ৩৮৭ সৈন্য। এর পাশাপাশি টিটিপি মুজাহিদিনের অভিযানে আহত হয়েছে আরও ৪৮৪ পাকি সৈন্য।
হতাহতের এই তালিকায় সেনা ও রেঞ্জার সদস্য রয়েছে ৩৭৯ জন, পুলিশ এবং সিটিডি সদস্য রয়েছে ২৮৩ জন, এফসি (সীমান্তরক্ষী) সদস্য ১৮৬ জন। আর গোয়েন্দা এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সদস্য রয়েছে ২৩ জন।
অভিযানগুলিতে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর ২৪টি সাঁজোয়া যান, ১২টি গাড়ি, ২৩টি গোপন নজরদারি ক্যামেরা, ১৩টি ভবন ও ৬টি মোটরসাইকেল ধ্বংস করা হয়েছে। অপরদিকে মুজাহিদগণ সামরিক বাহিনী থেকে জব্দ করেছেন ২১টি ক্লাশিনকোভ, ৫টি পিস্তল, অন্যান্য ৮টি অস্ত্র, ৩টি মোটরসাইকেল এবং ১টি নাইট ভিশন সহ অসংখ্য গ্রেনেড ও বুলেট।
পাকি বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে টিটিপির এই অভিযানগুলো যথেষ্ট তাৎপর্য বহন করে। কেননা একই সময়ে সীমান্তে আফগান তালিবানের সাথে পাক বাহিনীর সংঘর্ষ চলছে নিয়মিত বিরতিতে। আবার কাশ্মীরেও স্বাধীনতাকামী ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের তৎপরতা আগের যেকোন সময়ের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে বলেই দৃশ্যমান।
পাকিস্তান সামরিক বাহিনী ও দেশটির জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপির মাঝে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। এরই মাঝে চলতি ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩০৫টি অভিযান চালানোর তথ্য জানিয়েছে প্রতিরোধ বাহিনীটি। এতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৮৭১ সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
গত ১ জুলাই তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিটিপির মুজাহিদগণ চলতি ২০২৩ সালের জানুয়ারী থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৫টি ইস্তেশহাদী অপারেশন সহ ছোট-বড় ৩০৫টি অভিযান পরিচালনা করছেন। প্রতিবেদনে দেখা যায়, এই সময়টাতে মুজাহিদ তথা প্রতিরোধ যোদ্ধাগণ মে মাসে সর্বোচ্চ ৭৬টি অভিযান চালিয়েছেন এবং ফেব্রুয়ারিতে সর্বনিম্ন ২৬টি অভিযান পরিচালনা করছেন। অর্থাৎ গড়ে প্রতি মাসে পাকি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অন্তত ৫০টি অভিযান চালানো হয়েছে।
এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৪টি অভিযান চালানো হয়েছে ডিআই-খান প্রদেশে, এরপরে বান্নুতে ৮৫টি এবং পেশওয়ারে ৬৫টি অভিযান চালিয়েছেন টিটিপি যোদ্ধারা। আর সর্বনিম্ন ১টি অভিযান চালানো হয়েছে সিন্ধ প্রদেশে।
টিটিপি কর্তৃক পরিচালিত এসব অভিযানে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ২ সদস্য বন্দীও হয়েছে, আর নিহত হয়েছে অন্তত ৩৮৭ সৈন্য। এর পাশাপাশি টিটিপি মুজাহিদিনের অভিযানে আহত হয়েছে আরও ৪৮৪ পাকি সৈন্য।
হতাহতের এই তালিকায় সেনা ও রেঞ্জার সদস্য রয়েছে ৩৭৯ জন, পুলিশ এবং সিটিডি সদস্য রয়েছে ২৮৩ জন, এফসি (সীমান্তরক্ষী) সদস্য ১৮৬ জন। আর গোয়েন্দা এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সদস্য রয়েছে ২৩ জন।
অভিযানগুলিতে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর ২৪টি সাঁজোয়া যান, ১২টি গাড়ি, ২৩টি গোপন নজরদারি ক্যামেরা, ১৩টি ভবন ও ৬টি মোটরসাইকেল ধ্বংস করা হয়েছে। অপরদিকে মুজাহিদগণ সামরিক বাহিনী থেকে জব্দ করেছেন ২১টি ক্লাশিনকোভ, ৫টি পিস্তল, অন্যান্য ৮টি অস্ত্র, ৩টি মোটরসাইকেল এবং ১টি নাইট ভিশন সহ অসংখ্য গ্রেনেড ও বুলেট।
পাকি বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে টিটিপির এই অভিযানগুলো যথেষ্ট তাৎপর্য বহন করে। কেননা একই সময়ে সীমান্তে আফগান তালিবানের সাথে পাক বাহিনীর সংঘর্ষ চলছে নিয়মিত বিরতিতে। আবার কাশ্মীরেও স্বাধীনতাকামী ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের তৎপরতা আগের যেকোন সময়ের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে বলেই দৃশ্যমান।
Comment