Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ১৫ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি|| ০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ১৫ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি|| ০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের প্রাথমিক লক্ষ্য হল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরিয়ত বাস্তবায়ন: আমীরুল মু’মিনীন



    ৬ নভেম্বর আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের (জামিয়া) আলেম ও কর্মকর্তাদের সাথে এক সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আমির শাইখুল হাদিস মৌলভী হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদা হাফিযাহুল্লাহ। উক্ত সমাবেশে তিনি অন্তর্দৃষ্টির আলোকে অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য প্রদান করেছেন।

    সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মৌলভী আব্দুল হাকিম হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ, কেন্দ্রীয় দারুল ইফতার প্রধান শেখ মৌলভী খাঈরজান হাফিযাহুল্লাহ, উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী মৌলভী নিদা মোহাম্মদ নাদিম হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

    বক্তব্যে দ্বীনি প্রতিষ্ঠানসমূহের আলেম ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের উপর ন্যস্ত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করেন আমীরুল মু’মিনীন। এই দায়িত্ব পালনের সর্বাবস্থায় সহযোগিতার ব্যাপারে তিনি তাদেরকে আশ্বস্ত করেন। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরিয়ত বাস্তবায়ন করা।

    এছাড়া বক্তব্যে তিনি ইখলাস, নিয়্যাত, ঐক্য, চুক্তি ও আনুগত্যের গুরুত্ব, ইসলামী ব্যবস্থার প্রতি সমর্থন, শরিয়াহ আইন মেনে চলা এবং সরকারী সকল আইনের যথার্থতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

    সমাবেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের আওতাধীন দারুল ইফতা ও ইসলামী আইন বিভাগের আলেমদের উদ্দেশ্যে তিনি বিশেষ নসিহত পেশ করেন। এই সময় তিনি শরিয়াহ আদালত ও আইনশাস্ত্রের মাধ্যমে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

    মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে দারুল ইফতা ও ইসলামী আইনে দক্ষতা বাড়াতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। ফতোয়া প্রদানের ক্ষেত্রে অন্যান্য আলেমদের সাথে পরামর্শ এবং আল্লাহকে ভয় করে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্ব তিনি জোরালোভাবে তুলে ধরেন।

    ত্বালেবুল ইলম ও মুসলিম উম্মাহকে আলোকিত করতে একাডেমিকভাবে ইমামত সম্পর্কিত ইলমের গুরুত্ব তিনি আলোচনায় তুলে ধরেন।

    দেশে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, শরিয়াহ বাস্তবায়ন ও মহান আল্লাহর হুকুম সমুন্নত রাখতে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য দেশের আলেম সমাজ ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

    সমাবেশে হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত ফতোয়ার কিতাব ‘রদ্দুল মুহতার আলা দুররুল মুখতার’ থেকে আলোচনা উপস্থাপন করা হয়।

    সমাবেশের শেষ পর্যায়ে আমীরুল মু’মিনীনের প্রতি আনুগত্য পুনর্ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত আলেম ও কর্মকর্তাবৃন্দ। মহান আল্লাহর প্রতি আবেগ ও কান্না জর্জরিত হয়ে সকলে দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন। উপস্থিত সকলে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতায় সিক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে যেন এক প্রশান্তিময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল।


    তথ্যসূত্র:

    1. Esteemed Amir-ul-Momineen addresses gathering of university, graduates, officials and scholars
    https://tinyurl.com/5h7jvsbt
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    বুরকিনা ফাসোতে জান্তা বাহিনীর সামরিক পোস্টে জেএন‌আইএম মুজাহিদদের পৃথক দুটি সফল অভিযান: নিহত অন্তত ৬ শত্রু সেনা



    জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন- (জেএন‌আইএম) এর মুজাহিদরা সাম্প্রতিক সময়ে বুরকিনা ফাসোর গৌয়া ও দেদুগু রাজ্যে জান্তা বাহিনীর দুটি ঘাঁটিতে সফল অভিযান পরিচালনা করেন। উক্ত সফল অভিযানে শত্রু বাহিনীর অন্তত ছয়জন জান্তা সেনা সদস্য নিহত হয়েছে।

    গত ৪ নভেম্বর (মঙ্গলবার) জে‌এন‌আইম মুজাহিদিন দেদুগু রাজ্যের সাদিনকো এলাকায় বুরকিনা ফাসোর জান্তা বাহিনীর সামরিক পোস্টে শক্তিশালী হামলা চালিয়েছেন। উক্ত সফল হামলায় শত্রু বাহিনীর অন্তত চারজন জান্তা নিহত হয়েছে। উক্ত অভিযান থেকে মুজাহিদিনরা তিনটি কালাশনিকোভ রাইফেল, পাঁচটি ম্যাগাজিন, চারটি মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন।

    গনিমতের ইমেজ:



    অন্যদিকে গত ৬ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) জেএন‌আইএম এর মুজাহিদরা গৌয়া রাজ্যের জাতাকোরো অঞ্চলে শত্রু বাহিনীর একটি সামরিক পোস্ট লক্ষ্য করে দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন। উক্ত অভিযানে শত্রু বাহিনীর আরও দুইজন জান্তা সদস্য নিহত হয়।
    এবং এই অভিযান থেকে মুজাহিদরা তিনটি হালকা অস্ত্র ও তিনটি মোটরসাইকেল গনিমত লাভ করেন।

    গনিমতের ইমেজ:

    তথ্যসূত্র:


    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ZU-23 ডুয়াল ক্যালিবার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালনায় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার ৩০ জন সেনাসদস্য



      ইমারতে ইসলামিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত আকাশ প্রতিরক্ষা বিভাগে সম্প্রতি ৩০ জন সেনাসদস্য সফলভাবে একটি পেশাগত প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। প্রশিক্ষণে সদস্যগণ ZU-23 ডুয়াল ক্যালিবার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালনার উপর দক্ষতা অর্জন করেছেন।

      সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

      প্রশিক্ষণ সম্পন্নকারীদের উদ্দেশ্যে কর্মকর্তাগণ বলেন, ইসলামী ব্যবস্থা ও দেশের ভূখণ্ড রক্ষার মৌলিক দায়িত্ব আপনাদের উপর অর্পণ করা হয়েছে। কাজেই অর্পিত দায়িত্ব পালনে সঠিকভাবে মনোনিবেশ করুন। আপনাদের কাজের মানদণ্ড হবে সততা ও দ্বীনদারিতা। সার্টিফিকেট বিতরণ ও দোয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।


      তথ্যসূত্র:
      1. https://tinyurl.com/83ud7fw9
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আফগান সীমান্তে পাক বাহিনীর হামলায় অন্তত ২ জন নিহত, আরও বেশ কয়েকজন আহত


        ৬ নভেম্বর আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশের স্পিন বোল্ডাক জেলায় পাকিস্তানি বাহিনীর মর্টার হামলায় অন্তত ২ জন বেসামরিক নাগরিক শহীদ হয়েছেন, আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

        স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্পিন বোল্ডাকের ওয়ারদাক ও সিয়েত গ্রামে পাক বাহিনীর হামলায় একজন নারী ও একজন পুরুষ নিহত হয়েছেন, আরও অনেকেই আহত হয়েছেন। এছাড়া সংঘাত কবলিত অঞ্চল হতে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে যাওয়ার সময় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

        সূত্র আরও জানায়, হামলাটি বিকাল ৫টা নাগাদ ঘটেছে। পাকিস্তানি বাহিনী হালকা ও ভারী অস্ত্র দ্বারা আফগান সীমান্তে আক্রমণ চালিয়েছে।

        স্থানীয় বাসিন্দাগণ জানান, সীমান্তের ওপার থেকে মর্টারের আক্রমন বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতেও আঘাত হানে, ফলে স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দোকানদার ও বেসামরিক নাগরিকগণ নিরাপদ স্থানে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

        তথ্যসূত্র:
        1. https://tinyurl.com/56veyjk3
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বুরকিনা ফাসো: একদিনে জান্তার ৫টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জেএনআইএম



          আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) নিশ্চিত করেছে যে, দলটির মুজাহিদিনরা গত ৪ নভেম্বর বুরকিনা ফাসোর জান্তাকে হটিয়ে ৫টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।

          আয-যাল্লাকা মিডিয়ার তথ্যমতে, জেএনআইএম মুজাহিদিনরা গত ৪ নভেম্বর মঙ্গলবার, বুরকিনা ফাসোর উয়াহিগুয়া, দেদুগু, গাওয়া, সেনো, এবং কায়া রাজ্যের ৫টি এলাকায় জান্তা বাহিনীর ১টি সামরিক ঘাঁটি ও ৪টি পোস্টে তীব্র আক্রমণ চালিয়েছেন। মুজাহিদদের এসকল অভিযানে বুরকিনান জান্তা বাহিনীর অসংখ্য সৈন্য হতাহত হয় এবং অন্য সৈন্যরা জীবন বাঁচাতে সামরিক ঘাঁটি এবং পোস্টগুলো ছেড়ে পালিয়ে যায়।

          সৈন্যদের এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা উক্ত সামরিক ঘাঁটি ও পোস্টগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেন। এসময় মুজাহিদিনরা প্রচুর সংখ্যক সামরিক সরঞ্জাম গনিমত হিসাবে অর্জন করেন।

          আয-যাল্লাকার রিপোর্ট অনুযায়ী, মুজাহিদদের পরিচালিত এসকল অভিযানের মধ্যে শুধু সেনো প্রদেশের বানিতেই মুজাহিদদের পরিচালিত অভিযানে ৪ সৈন্য নিহত হয়েছে। এসময় মুজাহিদিনরা গনিমত হিসাবে পেয়েছেন ১টি সামরিক যান, ২টি ডিএসএইচকে মেশিনগান, ৩টি পিকে মেশিনগান, ২টি আরপিজি, ৪টি ক্লাশিনকোভ রাইফেল, ৮টি মোটরসাইকেল এবং ২টি ডিজেআই ড্রোন। এছাড়াও মুজাহিদদের তীব্র আক্রমণের সময় জান্তা বাহিনীর ১টি সাঁজোয়া যান সহ তিনটি সামরিক যান এবং বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ধ্বংস হয়ে যায়।


          তথ্যসূত্র:
          https://tinyurl.com/mrp8kjc9
          https://tinyurl.com/2uawjpj2
          https://tinyurl.com/mp9uekrt
          https://tinyurl.com/e7s9c89e
          https://tinyurl.com/29uf543p
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            রাজধানী বামাকো থেকে ৫০ কিলোমিটারেরও কম দূরে জেএনআইএম মুজাহিদিনরা



            এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পশ্চিম আফ্রিকায় তীব্র জিহাদি সংগ্রামে লিপ্ত জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। সশস্ত্র এই ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীটি ধীরে ধীরে মালির রাজধানী বামাকোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে দলটির মুজাহিদিনরা এখন রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটারেরও কম দূরে অবস্থান করছেন।

            জেএনআইএম মুজাহিদিনরা বামাকোতে যুদ্ধরত জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে গত দুই মাস ধরেই জ্বালানি ও সামরিক সরবরাহের উপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করে আসছেন। এতে জান্তা প্রশাসন এখন প্রচন্ড চাপ অনুভব করছে।

            তদন্তকারী সংস্থা দ্য সেন্ট্রির নির্বাহী পরিচালক জাস্টিনা গুডজোভস্কা বলেন, “জেএনআইএম বামাকোর নেতাদের ভয় দেখাচ্ছে, দলটি তার কার্যক্রমের মাধ্যমে এমন ধারণা তৈরি করছে যে রাজধানী বামাকো এখন বিচ্ছিন্ন, দলটির যোদ্ধারা রাজধানীর দিকে এগিয়ে আসছে এবং খুব শীগ্রই দলটি পুরো দেশের নিয়ন্ত্রণ নিবে।”

            রয়টার্সকে দেওয়া ছয়জন নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং কূটনীতিক মনে করেন, জেএনআইএমের মূল লক্ষ্য হলো বলপ্রয়োগের মাধ্যমে মালির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া। এই লক্ষ্যে জেএনআইএম যোদ্ধারা জান্তা প্রধান (রাষ্ট্রপতি) আসিমি গুইতা সরকারের ক্ষমতাকে দুর্বল করে উপস্থাপন করছেন এবং নিজেদেরকে সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তির দিক থেকে সুসংহত একটি প্রশাসন হিসাবে সামনে আনছেন।

            গত অক্টোবর মাসে জারি করা এক বিবৃতিতে, জেএনআইএম বলেছিল যে, তারা বামাকোর কর্তৃত্ববাদী জান্তা সরকারকে লক্ষ্য করে কাজ করছে। এসময় মালির মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপর, বিশেষ করে রাজধানীর বাইরে, জান্তার চালানো বর্বরোচিত ও পৈশাচিক নিপীড়নের কথা তুলে ধরে জেএনআইএম।

            রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, মালিতে জান্তার বিরুদ্ধে মুজাহিদদের চলমান যুদ্ধ প্রতিবেশী দেশগুলোর কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলির উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, যেমন বুর্কিনা ফাসো এবং নাইজার, যারা সকলেই সামরিক বাহিনী দিয়ে ক্ষমতা দখল করেছে এবং রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা কাঠামো প্রতিষ্ঠা করেছে।

            বামাকোর একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক রয়টার্সকে বলেন, “যদি মালির সরকার ভেঙে পড়ে, তাহলে সবকিছু ভেঙে পড়বে এবং সাহেল জোটও ভেঙে পড়বে।”

            প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, মালির সামরিক জান্তার নেতৃত্বের মধ্যে একটি গভীর অন্তর্দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে, এটি এমন এক চ্যালেঞ্জ যা আসিমি গোইতার সরকারকে উৎখাত করতে ভূমিকা রাখতে পারে।

            রয়টার্স জানিয়েছে যে, মালির জান্তা আগস্ট মাসে দুই সামরিক জেনারেল এবং আরও কয়েক ডজন সৈন্যকে গ্রেপ্তার করেছে, তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছে।

            রয়টার্সের মতে, গণমাধ্যমের সাথে কথা বলার অনুমতিপ্রাপ্ত নয় এমন একজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক বলেছেন, “আমি বিশ্বাস করি না যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জান্তা সরকারের এই শাসনব্যবস্থার ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষমতা আছে। কেননা রাজনৈতিক এবং সশস্ত্র উভয় ধরণের অনেক শক্তিই এই শাসনব্যবস্থার উপর চাপ প্রয়োগ করছে।”

            বামাকোর একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক রয়টার্সকে বলেন,
            জেএনআইএম বিশেষ করে তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা এবং শহরগুলিতে মহিলাদের হিজাব পরার নির্দেশ দিয়েছে। দলটির যোদ্ধারা শহরে প্রবেশের চেষ্টা করবে এমন সম্ভাবনা আমরা উড়িয়ে দিতে পারি না।”

            অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং ইতালি সহ বিদেশী দূতাবাসগুলি তাদের নাগরিকদের মালি ছেড়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে ক্রমবর্ধমান সতর্কতা জারি করছে।


            তথ্যসূত্র:
            https://tinyurl.com/4mpvmt9x
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ২০১তম খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) কর্পস থেকে স্নাতক শেষ করলেন ৭৩০ জন তরুণ মুজাহিদ



              ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (MoD) ঘোষণা করেছে যে, তিন মাসব্যাপী সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে ২০১তম খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) কর্পস প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ৭৩০ জন তরুণ সদস্য সাফল্যের সঙ্গে স্নাতক শেষ করেছেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক সমাবেশে মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তা, সামরিক কমান্ডার ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

              অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাজী মালি খান সিদ্দিক হাফিজাহুল্লাহ। এ সময় তার সঙ্গে আরো উপস্থিত ছিলেন ছিলেন ২০১তম খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) কর্পসের কমান্ডার মৌলভি আব্দুল সবুর আবু দুজানা হাফিজাহুল্লাহসহ একাধিক ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা।

              অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী হাজী মালি খান সিদ্দিক হাফিজাহুল্লাহ নবস্নাতক অফিসারদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “আপনারা এখানে যা শিখেছেন তা বাস্তব যুদ্ধে প্রয়োগ করুন এবং আপনার অভিজ্ঞতা সহযোদ্ধাদের সঙ্গে ভাগ করে নিন।”

              তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, জাতীয় পর্যায়ে বিশেষ করে দেশের পূর্বাঞ্চলে ২০১তম খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) কর্পসের বাহিনী উচ্চ মনোবল, ইসলামী চেতনা ও জাতীয় অঙ্গীকার নিয়ে দেশের আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আমাদের বাহিনী আজ এমন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে যে, কোনও বিদেশি শক্তি বা এজেন্ট দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার সাহস পাচ্ছে না।

              অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে নবস্নাতক অফিসাররা কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে তাদের সামরিক দক্ষতা প্রদর্শন করেন। সেখানে প্রশিক্ষণ সম্পন্নকারী সদস্যদের হাতে সনদপত্র প্রদান করা হয়।

              তথ্যসূত্র:
              1.د ۲۰۱ خالد بن ولید (رض) قول اردو له ښوونيز مرکز څخه ٧٣٠ تنه منسوبین فارغ شول
              https://tinyurl.com/mtwknn6e
              2. د ۲۰۱ خالد بن ولید (رض) قول اردو له ښوونيز مرکز څخه ٧٣٠ تنه منسوبین فارغ شول
              -https://tinyurl.com/2b4prhja
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment

              Working...
              X