ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের প্রাথমিক লক্ষ্য হল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরিয়ত বাস্তবায়ন: আমীরুল মু’মিনীন

৬ নভেম্বর আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের (জামিয়া) আলেম ও কর্মকর্তাদের সাথে এক সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আমির শাইখুল হাদিস মৌলভী হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদা হাফিযাহুল্লাহ। উক্ত সমাবেশে তিনি অন্তর্দৃষ্টির আলোকে অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য প্রদান করেছেন।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মৌলভী আব্দুল হাকিম হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ, কেন্দ্রীয় দারুল ইফতার প্রধান শেখ মৌলভী খাঈরজান হাফিযাহুল্লাহ, উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী মৌলভী নিদা মোহাম্মদ নাদিম হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
বক্তব্যে দ্বীনি প্রতিষ্ঠানসমূহের আলেম ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের উপর ন্যস্ত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করেন আমীরুল মু’মিনীন। এই দায়িত্ব পালনের সর্বাবস্থায় সহযোগিতার ব্যাপারে তিনি তাদেরকে আশ্বস্ত করেন। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরিয়ত বাস্তবায়ন করা।
এছাড়া বক্তব্যে তিনি ইখলাস, নিয়্যাত, ঐক্য, চুক্তি ও আনুগত্যের গুরুত্ব, ইসলামী ব্যবস্থার প্রতি সমর্থন, শরিয়াহ আইন মেনে চলা এবং সরকারী সকল আইনের যথার্থতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।
সমাবেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের আওতাধীন দারুল ইফতা ও ইসলামী আইন বিভাগের আলেমদের উদ্দেশ্যে তিনি বিশেষ নসিহত পেশ করেন। এই সময় তিনি শরিয়াহ আদালত ও আইনশাস্ত্রের মাধ্যমে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে দারুল ইফতা ও ইসলামী আইনে দক্ষতা বাড়াতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। ফতোয়া প্রদানের ক্ষেত্রে অন্যান্য আলেমদের সাথে পরামর্শ এবং আল্লাহকে ভয় করে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্ব তিনি জোরালোভাবে তুলে ধরেন।
ত্বালেবুল ইলম ও মুসলিম উম্মাহকে আলোকিত করতে একাডেমিকভাবে ইমামত সম্পর্কিত ইলমের গুরুত্ব তিনি আলোচনায় তুলে ধরেন।
দেশে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, শরিয়াহ বাস্তবায়ন ও মহান আল্লাহর হুকুম সমুন্নত রাখতে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য দেশের আলেম সমাজ ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সমাবেশে হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত ফতোয়ার কিতাব ‘রদ্দুল মুহতার আলা দুররুল মুখতার’ থেকে আলোচনা উপস্থাপন করা হয়।
সমাবেশের শেষ পর্যায়ে আমীরুল মু’মিনীনের প্রতি আনুগত্য পুনর্ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত আলেম ও কর্মকর্তাবৃন্দ। মহান আল্লাহর প্রতি আবেগ ও কান্না জর্জরিত হয়ে সকলে দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন। উপস্থিত সকলে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতায় সিক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে যেন এক প্রশান্তিময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল।
তথ্যসূত্র:
1. Esteemed Amir-ul-Momineen addresses gathering of university, graduates, officials and scholars
– https://tinyurl.com/5h7jvsbt

৬ নভেম্বর আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের (জামিয়া) আলেম ও কর্মকর্তাদের সাথে এক সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আমির শাইখুল হাদিস মৌলভী হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদা হাফিযাহুল্লাহ। উক্ত সমাবেশে তিনি অন্তর্দৃষ্টির আলোকে অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য প্রদান করেছেন।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মৌলভী আব্দুল হাকিম হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ, কেন্দ্রীয় দারুল ইফতার প্রধান শেখ মৌলভী খাঈরজান হাফিযাহুল্লাহ, উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী মৌলভী নিদা মোহাম্মদ নাদিম হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
বক্তব্যে দ্বীনি প্রতিষ্ঠানসমূহের আলেম ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের উপর ন্যস্ত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করেন আমীরুল মু’মিনীন। এই দায়িত্ব পালনের সর্বাবস্থায় সহযোগিতার ব্যাপারে তিনি তাদেরকে আশ্বস্ত করেন। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরিয়ত বাস্তবায়ন করা।
এছাড়া বক্তব্যে তিনি ইখলাস, নিয়্যাত, ঐক্য, চুক্তি ও আনুগত্যের গুরুত্ব, ইসলামী ব্যবস্থার প্রতি সমর্থন, শরিয়াহ আইন মেনে চলা এবং সরকারী সকল আইনের যথার্থতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।
সমাবেশে দ্বীনি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের আওতাধীন দারুল ইফতা ও ইসলামী আইন বিভাগের আলেমদের উদ্দেশ্যে তিনি বিশেষ নসিহত পেশ করেন। এই সময় তিনি শরিয়াহ আদালত ও আইনশাস্ত্রের মাধ্যমে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে দারুল ইফতা ও ইসলামী আইনে দক্ষতা বাড়াতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। ফতোয়া প্রদানের ক্ষেত্রে অন্যান্য আলেমদের সাথে পরামর্শ এবং আল্লাহকে ভয় করে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্ব তিনি জোরালোভাবে তুলে ধরেন।
ত্বালেবুল ইলম ও মুসলিম উম্মাহকে আলোকিত করতে একাডেমিকভাবে ইমামত সম্পর্কিত ইলমের গুরুত্ব তিনি আলোচনায় তুলে ধরেন।
দেশে ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, শরিয়াহ বাস্তবায়ন ও মহান আল্লাহর হুকুম সমুন্নত রাখতে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য দেশের আলেম সমাজ ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সমাবেশে হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত ফতোয়ার কিতাব ‘রদ্দুল মুহতার আলা দুররুল মুখতার’ থেকে আলোচনা উপস্থাপন করা হয়।
সমাবেশের শেষ পর্যায়ে আমীরুল মু’মিনীনের প্রতি আনুগত্য পুনর্ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত আলেম ও কর্মকর্তাবৃন্দ। মহান আল্লাহর প্রতি আবেগ ও কান্না জর্জরিত হয়ে সকলে দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন। উপস্থিত সকলে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতায় সিক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে যেন এক প্রশান্তিময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল।
তথ্যসূত্র:
1. Esteemed Amir-ul-Momineen addresses gathering of university, graduates, officials and scholars
– https://tinyurl.com/5h7jvsbt









Comment