সমর্থের সবটুকু দিয়েই অসহায় ও দরিদ্রদের পাশে আফগানিস্তানের নবগঠিত সরকার
দেশে দেশে জোরপূর্বক প্রগতিশীলতা ও আধুনিকতার নামে নোংরামি ফেরি করে বেড়ানো আমেরিকা আফগানিস্তানের বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ আটকে দিয়েছে। আর তাদের হাতের পুতুল দুর্নীতিবাজ গনি সরকার বেপরোয়া ভাবে রাষ্ট্রের অর্থ লুট করেছে। ফলে চরম বিপর্যয় আর অর্থিক সংকটের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে আফগান জনগণ, ধুঁকছে রাষ্ট্রীয় কোষাগার।খাদ্য ও অর্থসংকটের পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের সংকট তীব্র হয়েছে, দেখা দিয়েছে আরও নানান আর্থসামাজিক সমস্যা।
অথচ কথিত মানবতার ফেরিওয়ালারা সন্ত্রসী রাষ্ট্র আমেরিকা ও তাদের দোসর সাবেক গনি সরকারের কারণে তৈরি হওয়া অর্থসংকট ও বিভিন্ন সমস্যার কথাগুলো তারা সচেতন ভাবে এড়িয়ে। কিছু স্থানে এগুলো নিয়ে আলোচনা হলেও, এই সংকটময় অবস্থা তৈরি হওয়ার প্রকৃত কারণ ও এর থেকে উত্তোরণের উপায়গুলো নিয়ে কোন কথাই বলছে না হলুদ মিডিয়া। উল্টো নানান কৌশলে তারা এসব সমস্যার জন্য কেমন যেন নবগঠিত তালিবান সরকারকেই আকারে-ইঙ্গিতে দোষী সাব্যস্ত করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু এমন কঠিন আর সংকটময় মহুর্তেও জনগণের পাশে অটল-অবিচল হয়ে দাড়িয়ে আছে নবগঠিত ইমারতে ইসলামিয়ার সরকার। সাবেক মার্কিন দালাল গনি সরকারের মতো আফগান জনগণকে একা ছেড়ে যাননি তাঁরা। নিজেদের সমর্থের সবটুকু দিয়েই অসহায় ও দরিদ্রদের সহায়তা করে যাচ্ছেন।
সেই ধারাবাহিতার অংশ হিসেবে ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিভাগের পারওয়ানের প্রাদেশিক প্রধান মৌলভী মোহাম্মদ ইব্রাহিম হাফিজাহুল্লাহ্, প্রদেশটির চারিকার ও বাখতার অঞ্চলের ৫০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাব বিতরন করেছেন।
ইমারতে ইসলামিয়ার এই দায়িত্বশীল সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা পারওয়ান প্রদেশের ২টি অঞ্চলের ৫০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য ও বস্ত্র সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। তিনি আরও জানান, স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে ইমারতের পক্ষহতে এই সহায়তা বিতরণের কাজ অব্যাহত রাখা হবে। আমরা এই সংকটময় পরিস্থিতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেনো এই কাজে এগিয়ে আসেন।”
তিনি আরও যোগ করেছেন: “আমরা পারওয়ানের উক্ত ২টি এলাকার প্রতিটি পরিবারকে ২০ কেজি আটা, ৫ কেজি চাল, ২.৫ কেজি তেল, ৫ কেজি চিনি, ২টি সাবানের বার এবং পুরুষ, শিশু ও মহিলাদের জন্য ২ সেট করে পোশাক বিতরন করেছি… ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন মন্ত্রের বাজেট থেকে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও আমরা এই ধারা অব্যাহত রাখবো ইনশাআল্লাহ্।”
দরিদ্র পরিবারের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাব বিতরনের কিছু দৃশ্য –
দেশে দেশে জোরপূর্বক প্রগতিশীলতা ও আধুনিকতার নামে নোংরামি ফেরি করে বেড়ানো আমেরিকা আফগানিস্তানের বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ আটকে দিয়েছে। আর তাদের হাতের পুতুল দুর্নীতিবাজ গনি সরকার বেপরোয়া ভাবে রাষ্ট্রের অর্থ লুট করেছে। ফলে চরম বিপর্যয় আর অর্থিক সংকটের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে আফগান জনগণ, ধুঁকছে রাষ্ট্রীয় কোষাগার।খাদ্য ও অর্থসংকটের পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের সংকট তীব্র হয়েছে, দেখা দিয়েছে আরও নানান আর্থসামাজিক সমস্যা।
অথচ কথিত মানবতার ফেরিওয়ালারা সন্ত্রসী রাষ্ট্র আমেরিকা ও তাদের দোসর সাবেক গনি সরকারের কারণে তৈরি হওয়া অর্থসংকট ও বিভিন্ন সমস্যার কথাগুলো তারা সচেতন ভাবে এড়িয়ে। কিছু স্থানে এগুলো নিয়ে আলোচনা হলেও, এই সংকটময় অবস্থা তৈরি হওয়ার প্রকৃত কারণ ও এর থেকে উত্তোরণের উপায়গুলো নিয়ে কোন কথাই বলছে না হলুদ মিডিয়া। উল্টো নানান কৌশলে তারা এসব সমস্যার জন্য কেমন যেন নবগঠিত তালিবান সরকারকেই আকারে-ইঙ্গিতে দোষী সাব্যস্ত করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু এমন কঠিন আর সংকটময় মহুর্তেও জনগণের পাশে অটল-অবিচল হয়ে দাড়িয়ে আছে নবগঠিত ইমারতে ইসলামিয়ার সরকার। সাবেক মার্কিন দালাল গনি সরকারের মতো আফগান জনগণকে একা ছেড়ে যাননি তাঁরা। নিজেদের সমর্থের সবটুকু দিয়েই অসহায় ও দরিদ্রদের সহায়তা করে যাচ্ছেন।
সেই ধারাবাহিতার অংশ হিসেবে ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিভাগের পারওয়ানের প্রাদেশিক প্রধান মৌলভী মোহাম্মদ ইব্রাহিম হাফিজাহুল্লাহ্, প্রদেশটির চারিকার ও বাখতার অঞ্চলের ৫০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাব বিতরন করেছেন।
ইমারতে ইসলামিয়ার এই দায়িত্বশীল সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা পারওয়ান প্রদেশের ২টি অঞ্চলের ৫০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য ও বস্ত্র সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। তিনি আরও জানান, স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে ইমারতের পক্ষহতে এই সহায়তা বিতরণের কাজ অব্যাহত রাখা হবে। আমরা এই সংকটময় পরিস্থিতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেনো এই কাজে এগিয়ে আসেন।”
তিনি আরও যোগ করেছেন: “আমরা পারওয়ানের উক্ত ২টি এলাকার প্রতিটি পরিবারকে ২০ কেজি আটা, ৫ কেজি চাল, ২.৫ কেজি তেল, ৫ কেজি চিনি, ২টি সাবানের বার এবং পুরুষ, শিশু ও মহিলাদের জন্য ২ সেট করে পোশাক বিতরন করেছি… ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন মন্ত্রের বাজেট থেকে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও আমরা এই ধারা অব্যাহত রাখবো ইনশাআল্লাহ্।”
দরিদ্র পরিবারের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাব বিতরনের কিছু দৃশ্য –
Comment