কাশ্মির
পুলওয়ামা অঞ্চলে গাদ্দারির ফলে হিন্দু আর্মির অপারেশনে আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা শহীদ।
কাশ্মির এর পুলওয়ামা অঞ্চলে আল কায়েদা সমর্থিত আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা ভারতীয় কুফফার বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধ চলাকালীন সময় আলহামদুলিল্লাহ্* আল্লাহ্*র জন্যে শহীদ হয়েছেন,তারা হলেন, বাতাগুন্দ এর যোদ্ধা ইশহাক, নওদাল এর যোদ্ধা যাহিদ, ত্রিস এর যোদ্ধা আশরাফ। আল্লাহ্* তাদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন। আমীন
বন্ধুর বেশ ধারণকারী গাদ্দারদের কারণে এমনটি ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাশ্মিরের যোদ্ধাদের জন্য দুয়া করা হচ্ছে। একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী লিখেছেন-
যারা আল্লাহ্*র রাস্তায় নিহত হয় তারা মৃত্যু নয়, এমনকি যদি তাদের দুনিয়াতে তাদের দেহকে জ্বালিয়ে দাও তবুও তারা মৃত্যু নয়, তারা মৃত্যু নয়। যদিও তোমরা তাদের মৃত্যু ভেবে তাদের জন্যে ক্ষমা প্রাথনা করো। তারা মৃত্যু নয়, যদিও তোমরা তাদের জন্যে তোমাদের অশ্রু বিসর্জন দাও এবং সান্তনা উজার করে দাও। তারা অবশ্যই জীবিত। কিন্তু এটি তুমি অনুভব করতে পারো না। তারা অবশ্যই জীবিত, এমন এক স্থানে যেখানে তোমার কল্পনাশক্তিও পৌছাতে পারেনি। এবং দোয়া কর যেন আল্লাহ্* তোমাকে তাদের জান্নাতি জীবন দেখার সুযোগ দান করেন, এই জীবন তারাই পায় যারা নিজেদের উৎসর্গ পারে। এবং দোয়া করো যেন আল্লাহ্* তায়ালা তোমাকে এই সুযোগ দেন যে তুমি জান্নাতের বুকে দুই জন শহীদের কথোপকথন শুনতে পাও।
অপর একজন লিখেছেন-
মুজাহিদদের জন্য শাহাদাত একটি বিজয় ছাড়া আর কিছুই নয়। আল্লাহ্* তাদের শাহাদাতকে কবুল করুন এবং জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।
জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) নির্যাতিত কাশ্মীর জন্যে একজন আশার আলো। তবে এটা সত্যি যে তিনি উভয় বর্ডারে অনেক শত্রু তৈরি করে ফেলেছেন। এটি এভাবে হতে পারে যে, পাকিস্তানী I.S.I এবং তাদের দোসররা আনসার গাযওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদগণের অবস্থান চিহ্নিত করে ফেলেছে। আল্লাহ্* আপনি জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) কে মুসলিম উম্মাহর জন্যে সুরক্ষিত রাখুন।আমীন
প্রিয় পাঠক! আপনি যদি কাশ্মিরের মুসলমানদের মুক্তি ও কাশ্মিরে শরিয়াত প্রতিষ্ঠা চান, তাহলে আপনার ভাইদের জন্য কি দু রাকাআত নামাজ পরে একটু অশ্রু ফেলা উচিত নয়?
পুলওয়ামা অঞ্চলে গাদ্দারির ফলে হিন্দু আর্মির অপারেশনে আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা শহীদ।
কাশ্মির এর পুলওয়ামা অঞ্চলে আল কায়েদা সমর্থিত আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা ভারতীয় কুফফার বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধ চলাকালীন সময় আলহামদুলিল্লাহ্* আল্লাহ্*র জন্যে শহীদ হয়েছেন,তারা হলেন, বাতাগুন্দ এর যোদ্ধা ইশহাক, নওদাল এর যোদ্ধা যাহিদ, ত্রিস এর যোদ্ধা আশরাফ। আল্লাহ্* তাদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন। আমীন
বন্ধুর বেশ ধারণকারী গাদ্দারদের কারণে এমনটি ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাশ্মিরের যোদ্ধাদের জন্য দুয়া করা হচ্ছে। একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী লিখেছেন-
যারা আল্লাহ্*র রাস্তায় নিহত হয় তারা মৃত্যু নয়, এমনকি যদি তাদের দুনিয়াতে তাদের দেহকে জ্বালিয়ে দাও তবুও তারা মৃত্যু নয়, তারা মৃত্যু নয়। যদিও তোমরা তাদের মৃত্যু ভেবে তাদের জন্যে ক্ষমা প্রাথনা করো। তারা মৃত্যু নয়, যদিও তোমরা তাদের জন্যে তোমাদের অশ্রু বিসর্জন দাও এবং সান্তনা উজার করে দাও। তারা অবশ্যই জীবিত। কিন্তু এটি তুমি অনুভব করতে পারো না। তারা অবশ্যই জীবিত, এমন এক স্থানে যেখানে তোমার কল্পনাশক্তিও পৌছাতে পারেনি। এবং দোয়া কর যেন আল্লাহ্* তোমাকে তাদের জান্নাতি জীবন দেখার সুযোগ দান করেন, এই জীবন তারাই পায় যারা নিজেদের উৎসর্গ পারে। এবং দোয়া করো যেন আল্লাহ্* তায়ালা তোমাকে এই সুযোগ দেন যে তুমি জান্নাতের বুকে দুই জন শহীদের কথোপকথন শুনতে পাও।
অপর একজন লিখেছেন-
মুজাহিদদের জন্য শাহাদাত একটি বিজয় ছাড়া আর কিছুই নয়। আল্লাহ্* তাদের শাহাদাতকে কবুল করুন এবং জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।
জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) নির্যাতিত কাশ্মীর জন্যে একজন আশার আলো। তবে এটা সত্যি যে তিনি উভয় বর্ডারে অনেক শত্রু তৈরি করে ফেলেছেন। এটি এভাবে হতে পারে যে, পাকিস্তানী I.S.I এবং তাদের দোসররা আনসার গাযওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদগণের অবস্থান চিহ্নিত করে ফেলেছে। আল্লাহ্* আপনি জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) কে মুসলিম উম্মাহর জন্যে সুরক্ষিত রাখুন।আমীন
প্রিয় পাঠক! আপনি যদি কাশ্মিরের মুসলমানদের মুক্তি ও কাশ্মিরে শরিয়াত প্রতিষ্ঠা চান, তাহলে আপনার ভাইদের জন্য কি দু রাকাআত নামাজ পরে একটু অশ্রু ফেলা উচিত নয়?
Comment