Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শুক্রবার , ১১ আগষ্ট ২০১৭ ইংরেজি, ২৭ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ১৮ জিলকদ ১&#

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    কাশ্মির

    পুলওয়ামা অঞ্চলে গাদ্দারির ফলে হিন্দু আর্মির অপারেশনে আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা শহীদ।



    কাশ্মির এর পুলওয়ামা অঞ্চলে আল কায়েদা সমর্থিত আনসার গাযওয়াতুল হিন্দ এর দুইজন যোদ্ধা ভারতীয় কুফফার বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধ চলাকালীন সময় আলহামদুলিল্লাহ্* আল্লাহ্*র জন্যে শহীদ হয়েছেন,তারা হলেন, বাতাগুন্দ এর যোদ্ধা ইশহাক, নওদাল এর যোদ্ধা যাহিদ, ত্রিস এর যোদ্ধা আশরাফ। আল্লাহ্* তাদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন। আমীন

    বন্ধুর বেশ ধারণকারী গাদ্দারদের কারণে এমনটি ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাশ্মিরের যোদ্ধাদের জন্য দুয়া করা হচ্ছে। একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী লিখেছেন-

    যারা আল্লাহ্*র রাস্তায় নিহত হয় তারা মৃত্যু নয়, এমনকি যদি তাদের দুনিয়াতে তাদের দেহকে জ্বালিয়ে দাও তবুও তারা মৃত্যু নয়, তারা মৃত্যু নয়। যদিও তোমরা তাদের মৃত্যু ভেবে তাদের জন্যে ক্ষমা প্রাথনা করো। তারা মৃত্যু নয়, যদিও তোমরা তাদের জন্যে তোমাদের অশ্রু বিসর্জন দাও এবং সান্তনা উজার করে দাও। তারা অবশ্যই জীবিত। কিন্তু এটি তুমি অনুভব করতে পারো না। তারা অবশ্যই জীবিত, এমন এক স্থানে যেখানে তোমার কল্পনাশক্তিও পৌছাতে পারেনি। এবং দোয়া কর যেন আল্লাহ্* তোমাকে তাদের জান্নাতি জীবন দেখার সুযোগ দান করেন, এই জীবন তারাই পায় যারা নিজেদের উৎসর্গ পারে। এবং দোয়া করো যেন আল্লাহ্* তায়ালা তোমাকে এই সুযোগ দেন যে তুমি জান্নাতের বুকে দুই জন শহীদের কথোপকথন শুনতে পাও।

    অপর একজন লিখেছেন-

    মুজাহিদদের জন্য শাহাদাত একটি বিজয় ছাড়া আর কিছুই নয়। আল্লাহ্* তাদের শাহাদাতকে কবুল করুন এবং জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।
    জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) নির্যাতিত কাশ্মীর জন্যে একজন আশার আলো। তবে এটা সত্যি যে তিনি উভয় বর্ডারে অনেক শত্রু তৈরি করে ফেলেছেন। এটি এভাবে হতে পারে যে, পাকিস্তানী I.S.I এবং তাদের দোসররা আনসার গাযওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদগণের অবস্থান চিহ্নিত করে ফেলেছে। আল্লাহ্* আপনি জাকির মুসা (হাফিযাহুল্লাহ) কে মুসলিম উম্মাহর জন্যে সুরক্ষিত রাখুন।আমীন



    প্রিয় পাঠক! আপনি যদি কাশ্মিরের মুসলমানদের মুক্তি ও কাশ্মিরে শরিয়াত প্রতিষ্ঠা চান, তাহলে আপনার ভাইদের জন্য কি দু রাকাআত নামাজ পরে একটু অশ্রু ফেলা উচিত নয়?







    Comment


    • #17
      সিরিয়া

      শিশুটি চিৎকার করে বলছে : “আমার আব্বু মারা গেছেন!”

      আজ সিরিয়ার দামেস্কের কাফর বাটনা’য় শিশুটির সামনেই সন্ত্রাসী আসাদ বাহিনী বোমা হামলা চালিয়ে তার পিতা হত্যা করে।







      Comment


      • #18
        উল্লেখ্য আজ দামেস্কের কাফর বাটনায় একটি ব্যস্ত বাজারের সন্ত্রাসী আসাদের বোমা হামলায় কমপক্ষে ৬ জন বেসামরিক মুসলিম নিহত হন।







        Comment


        • #19
          ইরাক

          বাবার সাথে ওদের হয়তো এটাই শেষ দেখা!

          ইরাকের মসুল, সন্তানদের কান্না, বাবাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে আমেরিকান মদতপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী ইরাকী বাহিনী। হয়তো এটাই শেষ দেখা!







          Comment


          • #20
            সৌদি আরব

            সৌদির সরকারী উলামা ও তাদের দেশীয় অনুসারীদের মুখোশ উন্মোচন!



            আমাদের দেশীয় আহলে হাদিস ভাইরা মুখে অন্ধ তাকলিদের বিরোধিতা করলেও আকিদার প্রসঙ্গে এসে সৌদি মাদখালি-হাল্লাবিদের অন্ধ তাকলিদে যে কোনো মাজহাব অনুসরণকারীকেও বহু পেছনে ফেলে দেন।
            অথচ ফুরুয়ি বিষয় তাকলিদ গ্রহণযোগ্য এবং আকিদার বিষয়ে তাকলিদ হারাম।

            কুর’আন-সুন্নাহ ও সালাফদের ব্যখ্যার বিপরীতে মুরজিয়া উলামাদের অনুসরণ করে এই যুক্তিতে, “সৌদির (জনপ্রিয়/বিখ্যাত) আলেমরা কি কম বুঝে?

            অথচ! মূল কথা হচ্ছে, আরবের হকপন্থী উলামা ও দা’ঈদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সঠিক তাওহিদের দাওয়াহ দেয়ার ‘অপরাধে’ কারান্তরীণ। পূর্বেও আমরা তা দেখিয়েছি। সামনেও আরও বিস্তারিত উল্লেখ করব ইনশা’আল্লাহ।

            হকপন্থী উলামা, দা’ঈ ও সাধারণ মুসলিমদের উপর আমেরিকান রাস্ট্র সৌদির আগ্রাসনের কিছু আলোচনা আমাদের পূর্বে যে সকল ভিডিওতে হয়েছে –



            Comment


            • #21

              Comment


              • #22


                এদেশীয় সৌদিভক্ত ভাইদের কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা সৌদি গ্র্যান্ড মুফতির সর্বশেষ এই ফাতওয়াটির ব্যাপারে আপনাদের কী মত?

                সৌদি গ্র্যান্ড মুফতি আব্দুল আজিজ ফতোয়া দিয়েছে,
                “শরীয়ী দৃষ্টিতে ইসরাইলীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা জায়েয নেই ! তবে হামাসের মতো সন্ত্রাসী দলের বিরুদ্ধে ইজরায়েলকে সহযোগিতা করা যেতে পারে !”

                তিনি আরো বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে যেসব চিল্লা-চিল্লি হচ্ছে, এগুলো অহেতুক, যার কোনো অর্থ নেই’!”

                সূত্রঃ http://www.gazaalan.net/news/7668.html

                তো এই যদি হয় সৌদির প্রধাণ মুফতির অবস্থা তাহলে অন্যান্য ভীরু ও ঘরকুনো বেতনভোগী সৌদি আলেমদের অবস্থা কী হবে? আর আমাদের দেশেরই সরকারি চাকুরীতে লিপ্ত ইরজাগ্রস্ত সালাফি উলামাদের অবস্থাই বা কী হবে!!?

                এদেশীয় ইরজাগ্রস্ত উলামারা সৌদি গ্র্যান্ড মুফতি বলতে প্রায় অজ্ঞান যাদের বদৌলতেই সাধারণের মাঝখানে সৌদি তাগুতের প্রতি এত ভালোবাসা।

                সরকারী সালাফিদের হাকিকত বুঝতে ইয়াহুদিদের ব্যাপারে এই ফাতোয়াটি চক্ষুস্মানদের জন্য যথেষ্ট হওয়ার কথা। তাই আশা করি উলামা-আওয়াম নির্বিশেষে সবাই কিতাবুল্লাহ-সুন্নাতে রাসুল সাঃ-সালাফে সালেহিনদের ব্যখ্যাকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে এসব মুরজিয়াদের অন্ধ অনুসরণ করার আগে অন্তত একবার চিন্তা করবেন।

                এছাড়াও, প্রকৃত সালাফি উলামায়ে কেরামের মতে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সাহায্য করা কুফরে আকবর যা ঈমান নস্ট করে ফেলে। তাই মুরজিয়াদের অন্ধ অনুসরণের মাধ্যমে আখিরাত বিনষ্ট করা নিশ্চয়ই নির্বুদ্ধিতা হবে।

                ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব রহঃ লিখিত “ঈমান ভঙ্গের কারণ” পড়ে দেখুনঃ




                Home / আরব / সৌদির সরকারী উলামা ও তাদের দেশীয় অনুসারীদের মুখোশ উন্মোচন!
                সৌদির সরকারী উলামা ও তাদের দেশীয় অনুসারীদের মুখোশ উন্মোচন!

                Posted by: GazwatulSolder in আরব, নির্বাচিত, সংবাদ, সৌদি আরব 14 hours ago 0 52 Views

                আমাদের দেশীয় আহলে হাদিস ভাইরা মুখে অন্ধ তাকলিদের বিরোধিতা করলেও আকিদার প্রসঙ্গে এসে সৌদি মাদখালি-হাল্লাবিদের অন্ধ তাকলিদে যে কোনো মাজহাব অনুসরণকারীকেও বহু পেছনে ফেলে দেন।
                অথচ ফুরুয়ি বিষয় তাকলিদ গ্রহণযোগ্য এবং আকিদার বিষয়ে তাকলিদ হারাম।

                কুর’আন-সুন্নাহ ও সালাফদের ব্যখ্যার বিপরীতে মুরজিয়া উলামাদের অনুসরণ করে এই যুক্তিতে, “সৌদির (জনপ্রিয়/বিখ্যাত) আলেমরা কি কম বুঝে?

                অথচ! মূল কথা হচ্ছে, আরবের হকপন্থী উলামা ও দা’ঈদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সঠিক তাওহিদের দাওয়াহ দেয়ার ‘অপরাধে’ কারান্তরীণ। পূর্বেও আমরা তা দেখিয়েছি। সামনেও আরও বিস্তারিত উল্লেখ করব ইনশা’আল্লাহ।

                হকপন্থী উলামা, দা’ঈ ও সাধারণ মুসলিমদের উপর আমেরিকান রাস্ট্র সৌদির আগ্রাসনের কিছু আলোচনা আমাদের পূর্বে যে সকল ভিডিওতে হয়েছে –


                এদেশীয় সৌদিভক্ত ভাইদের কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা সৌদি গ্র্যান্ড মুফতির সর্বশেষ এই ফাতওয়াটির ব্যাপারে আপনাদের কী মত?

                সৌদি গ্র্যান্ড মুফতি আব্দুল আজিজ ফতোয়া দিয়েছে,
                “শরীয়ী দৃষ্টিতে ইসরাইলীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা জায়েয নেই ! তবে হামাসের মতো সন্ত্রাসী দলের বিরুদ্ধে ইজরায়েলকে সহযোগিতা করা যেতে পারে !”

                তিনি আরো বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে যেসব চিল্লা-চিল্লি হচ্ছে, এগুলো অহেতুক, যার কোনো অর্থ নেই’!”

                সূত্রঃ http://www.gazaalan.net/news/7668.html

                তো এই যদি হয় সৌদির প্রধাণ মুফতির অবস্থা তাহলে অন্যান্য ভীরু ও ঘরকুনো বেতনভোগী সৌদি আলেমদের অবস্থা কী হবে? আর আমাদের দেশেরই সরকারি চাকুরীতে লিপ্ত ইরজাগ্রস্ত সালাফি উলামাদের অবস্থাই বা কী হবে!!?

                এদেশীয় ইরজাগ্রস্ত উলামারা সৌদি গ্র্যান্ড মুফতি বলতে প্রায় অজ্ঞান যাদের বদৌলতেই সাধারণের মাঝখানে সৌদি তাগুতের প্রতি এত ভালোবাসা।

                সরকারী সালাফিদের হাকিকত বুঝতে ইয়াহুদিদের ব্যাপারে এই ফাতোয়াটি চক্ষুস্মানদের জন্য যথেষ্ট হওয়ার কথা। তাই আশা করি উলামা-আওয়াম নির্বিশেষে সবাই কিতাবুল্লাহ-সুন্নাতে রাসুল সাঃ-সালাফে সালেহিনদের ব্যখ্যাকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে এসব মুরজিয়াদের অন্ধ অনুসরণ করার আগে অন্তত একবার চিন্তা করবেন।

                এছাড়াও, প্রকৃত সালাফি উলামায়ে কেরামের মতে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সাহায্য করা কুফরে আকবর যা ঈমান নস্ট করে ফেলে। তাই মুরজিয়াদের অন্ধ অনুসরণের মাধ্যমে আখিরাত বিনষ্ট করা নিশ্চয়ই নির্বুদ্ধিতা হবে।

                ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব রহঃ লিখিত “ঈমান ভঙ্গের কারণ” পড়ে দেখুনঃ

                তাই নিজের ঈমান হেফাজত করতে নিজ দায়িত্বে মুরজিয়াদের এড়িয়ে চলুন।

                আল্লাহ তা’আলাই তাওফিক দেয়ার মালিক।

                Comment

                Working...
                X