Announcement

Collapse
No announcement yet.

ব্রেকিং || শাইখ সামী আল উরাইদি সহ আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট চার নেতৃত্বকে গ্রেফতার করেছে তাহর

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ব্রেকিং || শাইখ সামী আল উরাইদি সহ আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট চার নেতৃত্বকে গ্রেফতার করেছে তাহর

    শাইখ সামী আল উরাইদি ও শাইখ আবু জুলাইবিব আল উরদুনি সহ আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট চার নেতৃত্বকে গ্রেফতার করেছে তাহরির আশ শাম!



    গতকাল সিরিয়ার ইদলিব থেকে শামের জিহাদিদের সবচে’ বড় জোট হাইয়াত তাহরির আশ শামের স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনী আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট চার শাইখ ও নেতৃত্বকে গ্রেফতার করেছে বলে জানা গেছে। সুত্র জানায় তাহরির আশ শামের নিরাপত্তা বাহিনী গ্রেফতারকৃত নেতৃত্বদের বাড়িঘরসহ সিরিয়ায় অবস্থানরত শাইখ আবু মুসআব যারকাবির নায়েব বা ডেপুটি শাইখ আবুল কাসসাম উরদুনির বাসাও তসনস করে দিয়েছে। যদিও টুইটার ও টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীদের অনেকে শাইখ কাসসামকে গ্রেফতারীর নিউজ জানাচ্ছিল, কিন্তু সর্বশেষ জানা গেছে শাইখ আবুল কাসসাম নিরাপদে আছেন। গ্রেফতারকৃতদের মাঝে আরও রয়েছেন শাইখ আবু হুমাম আস সুরি ও শাইখ আব্দুল করিম আল মিসরি। তাহরির আশ শাম এক বিবৃতিতে গ্রেফতারকৃতদের ফিতনা ও ফাসাদের মুল আখ্যায়িত করে তাঁদের তাহরির এর শরিয়াহ আদালতে পেশ করা হবে জানিয়েছে।

    (উল্লেখ শাইখ সামি আল উরাইদি হচ্ছেন জাবহাতুন নুসরাহ সাবেক প্রধান শরিয়াহ বিশেষজ্ঞ ও মুফতি, ১৯৭৩ সালে জর্ডানের আম্মানে জন্মগ্রহণকারী এই আলেম ২০০১ সালে জামেয়া জর্ডান থেকে হাদিস এর উপর পড়াশোনা করেন এবং হাদিসের উপর পিএইচডি করেন একই প্রতিষ্ঠান থেকে। তিনি আন নুসরাহ ফ্রন্টের ২য় প্রধান নেতৃত্ব ছিলেন। তিনি প্রখ্যাত সিরিয়ান জিহাদি সমরকৌশলবিদ শাইখ আবু মুসআব দ্বারা খুবই অনুপ্রাণিত ছিলেন। আফগানিস্তানে আল কায়েদার প্রখ্যাত জিহাদি সমরকৌশলবিদদের সাথে থেকে তিনি জিহাদ করেছিলেন, অতঃপর আল কায়েদার হয়ে ইরাকে লড়াই করেন এবং জাবহাতুন নুসরাহর প্রধান ছয় প্রতিষ্ঠাতাদের একজনও তিনি । তাঁর দক্ষতা ও মেহনতের ফলে আন নুসরাহ সিরিয়াতে শক্ত অবস্থান করে নিতে সহায়ক হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারনা। তিনি জিহাদ ও মুজাহিদদের নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিতাবাদি লিখেছেন। আধুনিক জিহাদের কর্মকৌশল নিয়ে তাঁর কিতাব ও ভিডিও মজলিসগুলো বিশ্বব্যাপী জিহাদিদের মাঝে প্রভাব ফেলেছিল। আল কায়েদা প্রধান ডক্টর আইমান আয যাওয়াহিরি তাঁর লিখিত “ফিতনার যুগে মুজাহিদদের প্রতি নসিহত” নামক একটি বইতে ভুমিকাও লিখেছেন।
    শাইখ আবু জুলাইবিব হলেন জাবহাতুন নুসরাহ প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম একজন। তিনি ইরাকি আল কায়েদার একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব ছিলেন। এবং তিনি সিরিয়ার দার’আ প্রদেশের জাবহাতুন নুসরাহর সামরিক প্রধানও ছিলেন, কিন্তু তাহরির আশ শাম গঠন হওয়ার আগে এক ইস্যুতে তাঁকে পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল)

    উল্লেখ্য সিরিয়ার অন্যতম শক্তিশালী জোট ছিল আল কায়েদার অঙ্গসংগঠন জাবহাতুন নুসরাহ। জানা যায় ২০১৬ সালে আল কায়েদা নেতৃবৃন্দের অনুমতি ছাড়াই নুসরাহ আল কায়েদা ত্যাগ করে। কিন্তু আল কায়েদা সিরিয়ার জিহাদকে রক্ষার স্বার্থে বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকে।
    এদিকে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও সিরিয়ায় অবস্থানরত আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট শাইখদের সাথে পরামর্শ ছাড়াই তাহরির আশ শাম গঠন করা হয়। এরপর শাইখ সামি আল উরাইদি, শাইখ আবু জুলাইবিব সহ অনেক নেতৃবৃন্দ তাহরির আশ শাম ছেড়ে বেড়িয়ে যান।
    বেশ কয়েক মাস ধরেই শামে অবস্থিত শায়খ সামি আল উরাইদির মতো আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ ও উমারাহ এবং তাহরির আশ শামের নেতৃবৃন্দের মাঝে বিবাদ স্পষ্ট হয়ে উঠে। এবং এর জের ধরেই শাইখ সামি আল উরাইদি সহ অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে ধারনা।

    শাইখ যাওয়াহিরি সাম্প্রতিক এক বার্তায় বলেছেন-
    “কিছু লোক চিৎকার করে বলে, আমাদের উপর আমেরিকাকে চাপিয়ে দিবেন না! কেমন যেন তারা অজ্ঞ যে পাঁচ দশকের অধিক সময় ধরে আমেরিকা আমাদের উপর চেপে বসে আছে, আমাদের উপর হিংস্রতা চালিয়ে যাচ্ছে। আমেরিকার পূর্বে ব্রিটিশরা, ফ্রান্সিসরা ও রুশরা উসমানী সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারকে পরস্পর বণ্টন করে নিয়েছে। কেন ব্রিটিশরা জাবালে তারেক থেকে ভারত উপমহাদেশ পর্যন্ত ইসলামের ভূমিগুলোর উপর দখলদারিত্ব কায়েম করেছিল? কেন রুশরা মুসলমানদের কাফকাজ ও মধ্য এশিয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছিল? কেন চীন পূর্ব তুর্কিস্তানের মুসলমানদের উপর দখলদারিত্ব কায়েম করেছে? কেন ফ্রান্সিসরা শাম ও মাগরিবুল ইসলাম (মরক্কো ও আফ্রিকান আরও কিছু মুসলিম ভুমি) এর উপর দখলদারিত্ব চালিয়েছিল? কেন আমেরিকা ইসরাইলকে পরিপূর্ণ সমর্থন ও সাহায্য করছে যে, ইসরাইল ইসলামী বিশ্বের মধ্যভাগে জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসে আছে এবং সেখানের খনিজ সম্পদকে লুণ্ঠন করছে?
    তাহলে আল কায়েদা কি তাদের উপর চেপে বসেছিল? আল কায়েদা কি তাদেরকে প্ররোচিত করেছিল? তাদেরকে কি ভয় দেখিয়েছিল??
    শামে (সিরিয়াতে) কারা তাদের ইতর লোকজন বরং সৈন্যদের দ্বারা বাড়িঘর ধ্বংস করেছে, বোমা বর্ষণ করেছে, হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে এবং যুদ্ধ করেছে? কারা সেখানে নোংরা বিভাজনের খেলা খেলেছে? কারা মুজাহিদদের উত্তম লোকদের উপর বোমা করেছে? আল কায়েদা-ই কি সেখানে আমেরিকাকে চেপে ধরেছে? টেনে এনেছে?
    আল্লাহ তায়ালার দয়া ও অনুগ্রহে আল কায়েদা-ই শামে আমাদের অধিবাসীদের জিহাদের প্রথম দিন থেকেই সমর্থন করেছে, রিবাত ও জিহাদের শামে প্রত্যেক মুজাহিদের জন্য তাঁরা তাদের হাতকে প্রশস্ত করেছেন, তাঁদের বক্ষকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন!”


    ধারণা করা হয়, হাকিমুল উম্মাহ শাইখ ডঃ আইমান আয-যাওয়াহিরির হাফিযাহুল্লাহ’র এ কথাগুলো তাহরির আশ-শামকে ইঙ্গিত করেই বলা।
    শাইখের এই বার্তার প্রেক্ষিতে একদিকে তাহরির আশ শামের শরিয়াহ বোর্ডের সদস্য আবু আব্দুল্লাহ আশ শামীসহ অন্যান্যরা এবং অন্য দিকে শাইখ ডঃ সামি আল উরাইদি, শাইখ আবু জুলাইবাব সহ অন্যান্য বক্তব্য –পাল্টা বক্তব্য দেয়া শুরু করলে বিরোধটা সামনে চলে আসে। এই বিরোধের সুত্র ধরেই তাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তবে এরও অনেক আগে প্রায় এক বছর পূর্বে, বৈশ্বিক জিহাদিদের আধ্যাত্মিক নেতৃত্ব শাইখ আবু মুহাম্মাদ আল-মাক্বদিসি সর্বপ্রথম জনসম্মুখে বলেন – আন-নুসরার, জাবহাতু ফাতহিশ শামে পরিণত হবার সিদ্ধান্ত হাকিমুল উম্মাহ শায়খ ডঃ সমর্থিত ছিলো না।
    জানা যায় কিছুদিন পূর্বে তাহরির আশ শাম ও আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দকে লক্ষ্য করে শাইখ আবু কাতাদাহ ও শাইখ মাকদিসির নেতৃত্বে উলামাদের একটি বোর্ড সন্ধির আহবান জানিয়েছিল, তবে তাহরির কৌশলে পাশ কাটিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
    উল্লেখ্য তাহরির এর অনেক নেতৃবৃন্দসহ সিরিয়া ও সিরিয়ার বাহিরের অসংখ্য উলামা, উমারাহ ও জিহাদি নেতৃত্ব নিঃশর্তে গ্রেফতারকৃত শাইখদের মুক্ত করে দিতে আহবান জানিয়েছেন এবং তাহরিরকে উম্মাহর আলেমদের কাছে আসার আহবান করেছেন, যাদের মাঝে তাহরির অনেক সামরিক, প্রশাসনিক ও শরিয়াহ বিভাগের সদস্যও রয়েছেন। তাঁরা এই কাজটিকে খুবই বাড়াবাড়ি হিসেবে বিবেচনা করছেন।


    সংবাদ সংশ্লিষ্ট ছবি-





    Last edited by আবু আব্দুল্লাহ; 11-28-2017, 09:10 PM.

  • #2
    সবাইকি আর তালিবান হতে পারবে!?
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      সংবাদটি কোত্থেকে পেয়েছেন? সংবাদটির সত্যতার ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ হচ্ছে। বানোয়াট বানোয়াট মনে হচ্ছে। তাই সংবাদটির মূল লিংকটি দেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। মডারেটর ভাইরাসহ অন্যান্য ভাইদের আবেদন জানাচ্ছি: সংবাদটির সত্য-মিথ্যা নির্ণয়ের জন্য। হাইয়াতু তাহরীরিশ শামের বদনাম করার জন্য কেউ সংবাদটাকে বানিয়ে চিনিয়ে পেশ করেছে কি’না দেখার আবেদন জানাচ্ছি।

      Comment


      • #4
        Originally posted by ইলম ও জিহাদ View Post
        সংবাদটি কোত্থেকে পেয়েছেন? সংবাদটির সত্যতার ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ হচ্ছে। বানোয়াট বানোয়াট মনে হচ্ছে। তাই সংবাদটির মূল লিংকটি দেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। মডারেটর ভাইরাসহ অন্যান্য ভাইদের আবেদন জানাচ্ছি: সংবাদটির সত্য-মিথ্যা নির্ণয়ের জন্য। হাইয়াতু তাহরীরিশ শামের বদনাম করার জন্য কেউ সংবাদটাকে বানিয়ে চিনিয়ে পেশ করেছে কি’না দেখার আবেদন জানাচ্ছি।

        সম্মানিত ভাই! সংবাদটি সত্য, নিম্নে কিছু প্রমাণ পেশ করেছি-










        উল্লেখ্য অসংখ্য প্রমাণ থেকে খুবই স্বল্প দিলাম এখানে। জাঝাকাল্লাহ খাইরান।

        Comment


        • #5
          টেলিগ্রামের নিচের দুটি চ্যানেলে জয়েন করলে বিষয়টা আরও পরিস্কার হতে পারে ভাইয়েরা!


          https://t.me/chnegg

          Comment


          • #6
            বুঝে আসছে না। কি হলো??

            Comment


            • #7
              মোডারেট ভাইগন বিষয়টি যাচাইকরে আপনাদের মূল্যাবন দিকনির্দেশনা দিবেন ইনশআল্লাহ, আল্লাহ সকল মুজাহিদ নেতৃবৃন্ধকে হিফাজত করুন, আমিন।
              আল্লাহ সকল মুজাহিদের মাঝে ঐক করে দিন, ফিতনাবাজদের সু-পথ দান করুন, আমিন। জারা জিহাদ ও মুজাহিদীনের মাঝে ফিতনা সৃষ্টি করতে চায় হেদায়তে পথ বন্ধ থাকলে আল্লাহ তাদের সরিয়ে দিন। আমিন।

              Comment


              • #8
                شكرا جزاك الله خير

                Comment


                • #9
                  ঘটনাটি পুরোপুরি সত্য, এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই,তবে অতি নিকটেই কোন একটা কিছু হবে, হয়ত নতুন কোন ফেতনার দুঃসংবাদ শুনতে পাব আর নয় কোন সুরাহা, তবে আমরা সুরাহা চাই। আল্লাহ তা‘আলা সকলকে মৃত্যু পর্যন্ত হক্বের উপর থাকার তাওফিক দান করুক, আমিন! যত দিন তাহরির আল-কায়দার সাথে ছিলো, ততদিন তারা কোন মুজাহিদের উপর তরবারি উত্তলন করেননি, কিন্তু যখনই আল-কায়দা ত্যাগ করলো, সাথে সাথেই সংঘর্ষে লিপ্ত হলো বেশ কিছু তানজিমের সাথে, সর্বশেষ যা ঘটলো হারকাতু নুরুদ্দীন জিংকী এর সাথে, এই সংঘর্ষের সুরাহা পুরোপুরি ভাবে হতে না হতেই, এখন সরাসরি আল-কায়দার সাথেই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে যাওয়ার দারপ্রান্তে উপনিত হয়েছে, তবে উতিহাস শাক্ষী আল-কায়দা হলো সেই দল যে দলের বিরুদ্ধে যে হাতটিই এসেছে তাদের করুন পরিণতি ভোগ করতে হয়েছে, হোক সে কুফফারদের মধ্য থেকে কিংবা মুসলিমদের মধ্য থেকে, যার জলন্ত প্রমাণ আপনাদের বলার প্রযোজন মনে করছিনা,আর যতদিন আল-কায়দার সাথে ছিলো ততদিন পর্জন্ত তারা কালো পতাকার ছায়া তলে ছিলো, কিন্তু আল-কায়দা থেকে বের হয়েই সাথে সাথে কালো পতাকার ছায়া তলে বের হয়ে গেলো,সত্যিকার খোরাসানের কালো পতাকাবাহী দলকে ভালোভাবে চিনে রাখুন, যারা এখনো খুরাসান থেকে আলমী জিহাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
                  দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
                  জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

                  Comment


                  • #10
                    মুসলিম জাতির সবচেয়ে আশা ভরসার কেন্দ্র ছিল সিরিয়া, যদিও মায়ানমার সহ বিভিন্ন দেশে প্রতিরোধ ছাড়া মার খাচ্ছে। কিন্তু সিরিয়ায় কি হচ্ছে!! কি হবে?!!! মুক্তি আর কত বিলম্বিত হবে!!! আল্লাহ ই ভাল জানেন।
                    হে আল্লাহ হকপন্থী আলেমদেরকে ও আপনার মুখলিস বান্দাদেরকে সাহায্য করুন!!

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ !! এই চোখকে কল্যানকর কিছু দেখার জন্যই কবুল করো ৷

                      Comment


                      • #12
                        সম্ভবত নতুন কিছু ঘটনা হতে দেখতে পাব।
                        আমি সেই ভাইকে ভাই মনে করি না,যে নিজ ধর্মের শত্রুকে বন্ধু মনে করে।

                        Comment


                        • #13
                          যতটুকু জানি, আলকায়েদার সাথে পরামর্শ সাপেক্ষেই হাইয়াতুত তাহরীর আলকায়েদা থেকে আলাদা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহর একটি বয়ান শুনেছি বলেও মনে হচ্ছে। যদি তাই হয়, তাহলে এখন নতুন করে আলকায়েদার সাথে বিরোধ হবে কেন? আর আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহ সহ আলকায়েদার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যদি তা সমর্থন করে থাকেন, তাহলে আলকায়েদার অন্যান্য মাশায়েখ এর বিরোধিতাই বা করবেন কেন? তাই ভাইদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি ঘটনাটি তলিয়ে দেখার জন্য। যেমন-
                          - মাশায়েখদেরকে গ্রেফতারীর মূল কারণ কি?
                          - গ্রেফতার কারা করেছে? হাইয়াতুত তাহরীরের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অনুমতিতে হয়েছে, নাকি নেতৃবৃন্দের অনুমতি ছাড়াই কিছু অবুঝ মুজাহিদ তা করে ফেলেছে?
                          - গ্রেফতারীর পর হাইয়াতুত তাহরীরের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন?
                          - আলকায়েদার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কি কোন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন?

                          বিষয়টি তলিয়ে দেখতে বলছি, কারণ- হাইতুত তাহরীর থেকে এমন আচরণ হওয়ার কথা না। বিশিষ্ট আলেম উলামা ও বড় বড় মুত্তাকি পরহেযগার নেতৃবৃন্দ নিয়ে হাইয়াত গঠিত। তাই এমনটা তাদের থেকে হওয়ার কথা না। তারা একটা হক দল বলেই পরিচিত। তাই বিষয়টা তলিয়ে দেখে পরিষ্কার করার জন্য ভাইদের আবেদন জানাচ্ছি।

                          Comment


                          • #14
                            যতটুকু জানি, আলকায়েদার সাথে পরামর্শ সাপেক্ষেই হাইয়াতুত তাহরীর আলকায়েদা থেকে আলাদা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহর একটি বয়ান শুনেছি বলেও মনে হচ্ছে। যদি তাই হয়, তাহলে এখন নতুন করে আলকায়েদার সাথে বিরোধ হবে কেন? আর আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহ সহ আলকায়েদার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যদি তা সমর্থন করে থাকেন, তাহলে আলকায়েদার অন্যান্য মাশায়েখ এর বিরোধিতাই বা করবেন কেন?
                            শাইখ!
                            আলকায়েদার সাথে পরামর্শ সাপেক্ষেই হাইয়াতুত তাহরীর আলকায়েদা থেকে আলাদা হয়েছে।
                            এই তথ্যটি মুলত ভুল ছিলো, এই কথাটি প্রচার করেছে তাহরিরের ভাইরাই, কিন্তু বাস্তবতা ছিলো ভিন্ন, আসলে তখন শাইখ আইমান আম বার্তায় এই ব্যাপারে চুপ চিলেন, কোন ফেৎনার আশংকা করে,
                            এ ব্যাপারে আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহর একটি বয়ান শুনেছি বলেও মনে হচ্ছে।
                            শাইখ! বয়ানটি আমাকে দেওয়া যাবে? আমি যতটুকু জানি, আম বয়ানে কখনো কোন সম্মতি প্রকাশ করেননি, তবে এটা ঠিক তখন চুপ ছিলেন ফেৎনার আশংকা করে,আর খাস বয়ানে অসম্মতির বিষয় প্রকাশ করেছেন যা শাইখ সামি আল উরাইদী এর এই ব্যাপারে আলোচনার এর মধ্যে পাওয়া যায়,
                            তবে এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য অপেক্ষা করুন, আশাকরি ভাইরা অচিরেই এই বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশ করবেন ইনশাআল্লাহ
                            দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
                            জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

                            Comment


                            • #15
                              বিষয়টি তলিয়ে দেখতে বলছি, কারণ- হাইতুত তাহরীর থেকে এমন আচরণ হওয়ার কথা না। বিশিষ্ট আলেম উলামা ও বড় বড় মুত্তাকি পরহেযগার নেতৃবৃন্দ নিয়ে হাইয়াত গঠিত। তাই এমনটা তাদের থেকে হওয়ার কথা না। তারা একটা হক দল বলেই পরিচিত। তাই বিষয়টা তলিয়ে দেখে পরিষ্কার করার জন্য ভাইদের আবেদন জানাচ্ছি।
                              ভাই হক্ব থেকে বিচ্যুত হতে সময় লাগেনা, আর যেসকল বড় বড় মাশায়েখদের কথা বলছেন তারা ইতি মধ্যেই অনেকেই বেরিয়ে গেছেন, এবং অনেকেই তাহরির গঠনের সময় ছিলেন না,
                              আপনাকে আরো বলছি, তাহরিরের যিনি আমির ছিলো, শাইখ আবু যাবের তিনি মাস খানিক আগে পদত্যাগ করেছেন, শাইখ আবু মুহাম্মাদ আল মাক্কদিসী তো তাহরির গঠনের সময়ই বলেছেন যে, এটা বয়াত ভঙ্গ হচ্ছে, আরো অনেক উলামায়ে কেরাম তাহরির থেকে বের হয়ে গিয়েছেন, যেমন,
                              শাইখ আবু ক্বাতাদাহ ফিলিস্তিনী
                              শাইখ আব্দুর রাজ্জাক আল-মাহদী
                              শাইখ আব্দুল্লাহ আল মুহাইসিনী
                              শাইখ মুসলিহ আল-উলয়ানী
                              শাইখ সামী আল উরাইদী
                              শাইখ আবু জুলাইবীব
                              শাইখ আবু হাম্মাম
                              শাইখ আবু কাসসাম
                              আরো অনেক উলামায়ে কিরাম তাহরির থেকে বের হয়েগেছেন,
                              Last edited by আবুল ফিদা; 11-29-2017, 01:52 PM.
                              দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
                              জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

                              Comment

                              Working...
                              X