Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ১৬ || “আকীদাতুল ওয়ালা ওয়াল-বারা” ।। শাইখ আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহ || ৭ম পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ১৬ || “আকীদাতুল ওয়ালা ওয়াল-বারা” ।। শাইখ আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহ || ৭ম পর্ব

    আন নাসর মিডিয়া পরিবেশিত
    আকীদাতুল ওয়ালা ওয়াল-বারা ।।
    শাইখ
    আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহ
    এর থেকে || ৭ম পর্ব


    ===================




    চ. একটি সংশয়:


    যদি বলা হয়, আল্লাহর বাণী:

    لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ أَن تَبَرُّوهُمْ وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ ﴿الممتحنة: ٨﴾



    দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিষ্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।” (সূরামুমতাহিনা: ০৮)

    এই আয়াতের ব্যাখ্যা কী হবে? এটি কি কাফেরদের সাথে ভালোবাসা ও তাদের বন্ধুত্ব গ্রহণকে প্রমাণ করে না??
    সংশয় নিরসন:


    আরবি البر শব্দের অর্থ কল্যাণ পৌঁছানো। আর القسط শব্দের অর্থ ন্যায়পরায়ণতা। এ দুটি সেই হারাম বন্ধুত্বের অন্তর্ভুক্ত নয়; যাতে রয়েছে ভালোবাসা ও অন্তরঙ্গতা, কথা-কাজে সাহায্য করা, বিশ্বাস-কর্মে অনুসরণ করা, গোপন বিষয়ে কাফেরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা এবং মুসলমানদের গোপন তথ্য তাদের কাছে ফাঁস করে দেওয়া থেকে নিষিদ্ধতা।

    এ আয়াত সম্পর্কে ইমাম শাফেয়ী রহ. বলেন, আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেছেন-

    لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ أَن تَبَرُّوهُمْ وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ ﴿الممتحنة: ٨﴾ إِنَّمَا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ قَاتَلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَأَخْرَجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ وَظَاهَرُوا عَلَىٰ إِخْرَاجِكُمْ أَن تَوَلَّوْهُمْ وَمَن يَتَوَلَّهُمْ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ ﴿الممتحنة: ٩﴾



    “ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম।” (সূরা মুমতাহিনা: ৮-৯)

    বলা হয়ে থাকে, (আল্লাহই অধিক জ্ঞাত) কিছু মুসলমান মুশরিকদের সাথে সম্পর্ক রাখা থেকে বিরত থাকলেন। সম্ভবত, জিহাদ ফরয হওয়ার হুকুম নাযিল হওয়ার পর এমনটি হয়েছিল। তারা পরস্পরের মধ্যকার বন্ধুত্ব ছিন্ন করল। আরও অবতীর্ণ হলো-

    لَّا تَجِدُ قَوْمًا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ يُوَادُّونَ مَنْ حَادَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَوْ كَانُوا آبَاءَهُمْ أَوْ أَبْنَاءَهُمْ أَوْ إِخْوَانَهُمْ أَوْ عَشِيرَتَهُمْ أُولَٰئِكَ كَتَبَ فِي قُلُوبِهِمُ الْإِيمَانَ وَأَيَّدَهُم بِرُوحٍ مِّنْهُ وَيُدْخِلُهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ أُولَٰئِكَ حِزْبُ اللَّهِ أَلَا إِنَّ حِزْبَ اللَّهِ هُمُ الْمُفْلِحُونَ ﴿المجادلة: ٢٢﴾



    যাঁরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাঁদেরকে আপনি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণকারীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে দেখবেন না, যদিও তারা তাঁদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়। তাঁদের অন্তরে আল্লাহ ঈমানকে সুদৃঢ় করে দিয়েছেন এবং তাঁদেরকে তাঁর পক্ষ হতে রূহ দ্বারা শক্তিশালী করেছেন। তিনি তাঁদেরকে জান্নাতে দাখিল করাবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। তাঁরা তথায় চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাঁদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তাঁরাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তাঁরাই আল্লাহর দল। জেনে রেখ, আল্লাহর দলই সফলকাম হবে।” (সূরামুজাদালা: ২২)


    তাঁরা ভয় করলেন যে, অর্থনৈতিক সম্পর্কও বন্ধুত্বের মধ্যে পড়ে কিনা? তখন আল্লাহ অবতীর্ণ করলেন-

    لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ أَن تَبَرُّوهُمْ وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ ﴿الممتحنة: ٨﴾ إِنَّمَا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ قَاتَلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَأَخْرَجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ وَظَاهَرُوا عَلَىٰ إِخْرَاجِكُمْ أَن تَوَلَّوْهُمْ وَمَن يَتَوَلَّهُمْ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ ﴿الممتحنة: ٩﴾



    ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম।” (সূরা মুমতাহিনা: ৮-৯)

    ইমাম শাফেয়ী রহ. বলেন, অর্থনৈতিক, মানবিক, ন্যায়সম্মত, ভদ্রতাপূর্ণ ও আল্লাহর হুকুম পৌঁছানোর সম্পর্ক কাফেরদের সাথে ছিল। তবে মুসলমানদের বিরুদ্ধাচরণ করার কারণে যাদের সাথে বন্ধুত্ব নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা হয়েছিলমুশরিকদের মধ্য থেকে যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধাচরণ করে না, তাদের সাথে মানবিক ও ন্যায়নিষ্ঠ সম্পর্ক রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যারা তাদের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের সাথেও এ মানবিক ও ন্যায়নিষ্ঠ সম্পর্ক হারাম করা হয়নি; বরং বলা হয়েছে, যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করা হয়েছে। বন্ধুত্ব আর মানবিক- ন্যায়নিষ্ঠ সম্পর্ক এক নয়। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বদরের কিছু বন্দীকে মুক্তিপণ নেওয়া ব্যতীতই ছেড়ে দিয়েছেন। তাদের মাঝে একজন ছিল আবু ইজ্জাহ আল-জুমাহীএ ব্যক্তি রাসূলের প্রতি শত্রুতা ও ঘৃণা ছড়ানোতে বেশ প্রসিদ্ধ ছিল। বদরের পরে আবার ছুমামা ইবনে উছালের প্রতি তিনি অনুগ্রহ করলেন। যিনি তাঁর শত্রুতার জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন। প্রথমে তাকে হত্যার হুকুম দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে গ্রেফতার হওয়ার পর অনুগ্রহ করে ছেড়ে দেওয়া হয়। তখন ছুমামা মুসলমান হয়ে যান। তিনি সরবরাহ পথে কুরাইশদের রসদ আটকে দিলেন। কুরাইশগণ রসদ ছাড়াতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অনুমতি প্রার্থনা করল। তিনি অনুমতি দিলেন এবং তারা নিরাপদে রসদ নিয়ে গেল

    আল্লাহ তা‘আলা আরো ইরশাদ করেছেন-

    وَيُطْعِمُونَ الطَّعَامَ عَلَىٰ حُبِّهِ مِسْكِينًا وَيَتِيمًا وَأَسِيرًا ﴿الانسان: ٨﴾


    তারা আল্লাহর ভালোবাসায় অভাবগ্রস্ত, ইয়াতীম ও বন্দীকে আহার্য দান করে” (সূরাদাহর: ০৮)

    সূত্র: ইমাম শাফেয়ী রহ. প্রণিত আহকামুল কুরআন, /১৯১-১৯৪)

    আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম রহ. স্পষ্টভাবে বলেছেন, দরিদ্র জিম্মিদেরকে ওয়াকফ ও নফল সাদাকাহ দেওয়া বৈধ। আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেছেন-

    لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ أَن تَبَرُّوهُمْ وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ ﴿الممتحنة: ٨﴾ إِنَّمَا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ قَاتَلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَأَخْرَجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ وَظَاهَرُوا عَلَىٰ إِخْرَاجِكُمْ أَن تَوَلَّوْهُمْ وَمَن يَتَوَلَّهُمْ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ ﴿الممتحنة: ٩﴾



    “ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম।” (সূরা মুমতাহিনা: ৮-৯)

    আল্লাহ তা‘আলা যখন সূরার প্রথমাংশে কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব এবং অন্তরঙ্গ সম্পর্ক করা থেকে মুসলমানদেরকে নিষেধ করেছেন; ফলে তাদের মধ্যকার ভালোবাসা ছিন্ন হয়ে গেল। অনেকেই মনে করেছেন যে, তাদের সাথে মানবিক আচরণ করা এবং অনুগ্রহ করাও বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার অন্তর্ভুক্ত। তখন আল্লাহ তা‘আলা বলেন, এটি নিষিদ্ধ বন্ধুত্বের মধ্যে পড়ে না। এটি থেকে নিষেধও করা হয়নি; বরং এটি ভালো কাজ, যা আল্লাহ ভালোবাসেন এবং যার প্রতি আল্লাহ সন্তুষ্ট হোন। তার জন্য নেকী লেখেন। আর তাদের সাথে হৃদ্যতা ও অন্তরঙ্গতাকে নিষেধ করা হয়েছে।” (আহকামু আহলিজ-জিম্মাহ, ১/৬০২)

    এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসীর রহ. বলেন, আল্লাহর বাণী-

    لَّا يَنْهَاكُمُ اللَّهُ عَنِ الَّذِينَ لَمْ يُقَاتِلُوكُمْ فِي الدِّينِ وَلَمْ يُخْرِجُوكُم مِّن دِيَارِكُمْ



    ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনিঅর্থাৎ যেসব কাফের দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের সাথে যুদ্ধ করছে না। وَلَمْ يُظَاهِرُواএবং যারা তোমাদের বিরুদ্ধে সাহায্য করেনি অর্থাৎ তোমাদেরকে দেশান্তর করতে সাহায্য করেনি। যেমন তাদের মহিলা ও অসহায়রা। أَن تَبَرُّوهُمْ তাদের প্রতি সদাচরণ করা অর্থাৎ তাদের প্রতি সদয় আচরণে নিষেধ নেই। وَتُقْسِطُوا إِلَيْهِمْ ইনসাফ করা অর্থাৎ তাদের প্রতি ন্যায়বান হতে নিষেধ নেই। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়বানদেরকে ভালোবাসেন।

    ইমাম আহমাদ রহ. (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং- ৬৩৪৫) বলেন, হিশাম বিন উরওয়া ফাতেমা বিনতুল মুনজির থেকে, তিনি আসমা বিনতে আবি বকর রাযি. থেকে বর্ণনা করেন, “কুরাইশদের সাথে যখন চুক্তি হয়, তখন আমার মুশরিক মা আমার কাছে এলেন। আমি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে গিয়ে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার মা এসেছেন আর তিনি ইসলামের প্রতি বিরাগভাজন। আমি কি তার সাথে সম্পর্ক রাখব? তিনি বললেন- হ্যাঁ, তোমার মায়ের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখ” (সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৫২১৯, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ২১৩০)

    সূত্র: তাফসীরে ইবনে কাসীর, ৪/৩৫১-৩৫২ পৃ.)




    ​আরও পড়ুন
    ৬ষ্ঠ পর্ব -------------------------------------------------------------------------------------------- ৮ম পর্ব
    Last edited by tahsin muhammad; 08-22-2024, 09:42 PM.

  • #2
    “ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম।” (সূরা মুমতাহিনা: ৮-৯)
    আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের আল ওয়ালা ওয়াল বারা'আ এর পূর্ণ অনুসরণের তাওফিক দিন, আমীন

    Comment


    • #3
      আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের আল ওয়ালা ওয়াল বারা'আ এর পূর্ণ অনুসরণের তাওফিক দিন, আমীন

      Comment

      Working...
      X